ডারউইনিজম,লজিক্যাল কষ্টিপাথর এবং অন্যান্য -১ লেখকঃ মোহাম্মাদ মশিউর রহমান

ডারউইনিজম,লজিক্যাল কষ্টিপাথর এবং অন্যান্য -১
.
***বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম*** .
.
“অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস বাই মীনস অফ ন্যাচারাল সিলেকশন”… অথবা, “দি প্রিজারভেশন অফ ফেভার্ড রেইসেস ইন দা স্ট্রাগল ফর লাইফ”… . . ১৮৫৯ সালে চার্লস রবার্ট ডারউইন নামক জনৈক প্রকৃতিবিদ এই নামে একটি পুস্তক প্রকাশ করে ‘হইচই” ফেলে দেন। যার সরল বঙ্গানুবাদে পাওয়া যায়- “প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে জীবপ্রজাতির উৎপত্তির ওপর”,অথবা “জীবন সংগ্রামে অনুকূলীয় জাতির সংরক্ষণ”।
.
তবে যেই তথাকথিত হইচই ডারউইন সাহেব ফেলেছিলেন,তার গণ্ডগোলের মধ্যে বোধহয় কেউ খেয়াল করে নি;যে রচনাটির নামের মধ্যেই কেমন যেন একটা ঘাপলার টক টক গন্ধ আছে। কিছুটা খুলে,ভেঙেচুরেই আলোচনা করা যাক। . . আলোচনার এই পর্যায়ে,যুক্তির খাতিরে “মুক্তচিন্তার” বিকাশ করে জনাব ডারউইনের সাথে একমত হয়েই আগানো যাক।
.
তার যে বিবর্তনবাদ তত্ত্ব,তাতে মূলত বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রবাহ আছে। আরও স্পেসিফিক্যালি বললে,মোটমাট প্রায় ৬টি ঘটনা প্রবাহ আছে;আর প্রতি ২টি ঘটনা প্রবাহ মিলে আবার ১টি করে নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত।
.
অর্থাৎ ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী কোন একটি প্রাণী বা প্রজাতি,এই ধরণীর বুকে টিকে থাকার উপযুক্ত হিসেবে নির্বাচিত অথবা সংরক্ষিত হয়,এই ৬টি ঘটনা প্রবাহ বা ৩টি সিদ্ধান্তের প্রত্যেকটিই ধারাবাহিকভাবে অতিক্রমের মাধ্যমে। . . কিন্তু আসল ঘাপলাটি ঠিক এই জায়গায়।
.
যদিও একটি কুফরী সিস্টেম,তবুও এই ঘাপলার ব্যাপারটা একটু ভালোভাবে বুঝতে গণতান্ত্রিক ভোটাভুটির আলোচনা আনছি;আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মাফ করুন। . . এটা সবারই জানা যে কোথাও যখন কোন ভোট অনুষ্ঠিত হয়,একাধিক প্রার্থী সেখানে অবশ্যই বিদ্যমান থাকে। ভোটাররা লাইন ধরে এসে একে একে ভোট দেয়,নির্ধারিত সময় শেষে সেখান থেকে গণনার মাধ্যমে সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোটপ্রাপ্তকে নির্বাচিত করা/ধরে নেওয়া হয়।
.
অর্থাৎ ভোটাররা এক্ষেত্রে হলো নির্বাচক। এখন ধরুন যদি কোন নির্বাচকই না থাকে,তাহলে একটা প্রশ্ন রইলো যে- নির্বাচন প্রক্রিয়াটি কীভাবে সম্পন্ন হবে অথবা অন্য কথায় বললে,কোন প্রার্থী নির্বাচিত কী করে হবে? . মানে যদি কেউ ভোটই না দেয়,সমস্ত ব্যালট পেপার শূন্য অবস্থায় পড়ে থাকে;তাহলে এমতাবস্থায় যদি কোন প্রার্থী উঠে দাঁড়িয়ে বলে যে আমিই নির্বাচিত প্রার্থী, তাহলে তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত আল্লাহু ‘আলাম,কিন্তু প্রতিবাদের যে একটা তীব্র ঢেউ আলতো করে পরশ বুলিয়ে যাবে,তা অতি অবশ্যই খুব যুক্তিসঙ্গত।
.
.
ডারউইনের রচনার সাথে আমরা যে মুক্তমনা ও একমত হয়ে আগাচ্ছিলাম;সেখানে তাহলে এখন ছোট করে একটি ফোঁড়ন কাটি- আচ্ছা বলা যাবে কি,কোন একটি বিশেষ প্রাণী বা জীবপ্রজাতি যে পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য নির্বাচিত/সংরক্ষিত হবে,এই সিদ্ধান্ত নেবেটা কে? অর্থাৎ সহজ ভাষায়,সেই বিশেষ প্রাণী বা প্রজাতির নির্বাচক বা সংরক্ষক কে?
.
যেহেতু বইয়ের রচনায় ডারউইন সাহেব নাম দিয়েছেন “সিলেকশন বা নির্বাচন” অথবা “প্রিজারভেশন বা সংরক্ষণ”;তাহলে নিশ্চয়ই নির্বাচন/সংরক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে একজন থার্ড পার্সোন্যালিটি থাকা আবশ্যক,যে নির্বাচক/সংরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে?
.
অন্যথায় হাউ ইজ ইট পসিবল,যে কোন নির্বাচক/সংরক্ষক ছাড়াই কোন একটি প্রাণী বা জীবপ্রজাতি গলা বাড়িয়ে দিয়ে বলবে,যে আমিই এই পৃথিবীতে টিকে থাকার ক্ষেত্রে অধিকতর যোগ্য;এবং অতঃপর নিজেরাই নিজেদেরকে নির্বাচিত বা সংরক্ষিত করে ফেলবে?
.
মুক্তচিন্তার সাথে কেমন যেন একটু যায় না যায় না ভাব,তাই নয় কি?
.
আচ্ছা আসুন,মুক্তচিন্তা বাদ দিয়ে এখন একটু অন্যদিকের আলোচনায় যাই। . বর্তমানে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, “বৈশাখ” নামক জনৈক প্রাণহীন,অস্তিত্বহীন বস্তুকে আগমনের জন্য উদাত্ত আহ্বানকারী যেসকল বিজ্ঞানীরা- মানুষকে যে অসীম বুদ্ধিমত্তার অধিকারী কোন একজন দ্বারা সুন্দরতম অবয়বে সৃষ্টি করা হয়েছে[১] -এমন “অবৈজ্ঞানিক” কথা মানতে নারাজ; তাদের মধ্যে ডারউইনের এই যে বিবর্তনবাদ বা প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্ব,এর অন্যতম মুখরোচক ও আলোচিত যে বিষয়;তা হলো মানুষ ও বানরের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক স্থাপনের আলোচনা।
.
এক্ষেত্রে যে প্রধান দুটি মত উল্লেখযোগ্য,সেগুলো হলো- ১. মানুষ বানর থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে উদ্ভুত প্রজাতি ২. মানুষ ও বানর উভয়েই একটি কমন বা সাধারণ পূর্বপুরুষ থকে উদ্ভুত প্রজাতি . আধুনিক তথাকথিত “বিজ্ঞানমনস্করা” যদিও নিজেদের পরিচয় দেবার সময় ১ নং মতবাদটি ব্যবহার করতেই অধিকতর স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকে,তবুও আলোচনার সুবিধার্থে উভয়দিক থেকেই একটু ঘাঁটাঘাটি করা যাক। কারণ কারও দেহের যখন কোন স্থান জ্বলে যায়,তখন চিকিৎসক একটি পিন বা সুঁই নিয়ে সবদিক থেকেই গুঁতিয়ে দেখে -তারই অনুকরণ বলা যায় আরকি।
.
আলোচনায় শুরুর দিকে বলা হয়েছিলো,যে ডারউইনের তত্ত্বটির মোট ৬টি ঘটনা প্রবাহ বা ৩টি সিদ্ধান্ত আছে। সেই ৩টি সিদ্ধান্তের সর্বশেষ যে সিদ্ধান্ত,অর্থাৎ “নতুন প্রজাতির উদ্ভব”;সে সিদ্ধান্তের পেছনে কাজ করা ২টি ঘটনা প্রবাহ হলো যথাক্রমে “যোগ্যতমের জয় এবং অযোগ্যের বিলুপ্তি” ও “প্রাকৃতিক নির্বাচন”।
.
“প্রাকৃতিক নির্বাচন” নিয়ে তো উপরের আলোচনায় যৎসামান্য মুক্তচিন্তা করাই হলো,এখন একটু তার আগের ঘটনা প্রবাহ অর্থাৎ “যোগ্যতমের জয় এবং অযোগ্যের বিলুপ্তি” নিয়ে নাড়াচাড়া করা যাক।
.
নাম থেকে যা বোঝা যায়,ডারউইনের তত্ত্বের এই ঘটনা প্রবাহ হলো একধরনের প্রতিযোগিতার ব্যাপারে;”Survival of the fittest”(*)-কথাটির উদ্ভব মূলত এর থেকেই। [হার্বার্ট স্পেন্সার সর্বপ্রথম ডারউইনের লেখা পড়ে (*)-এটি ব্যবহার করেন;যা পরবর্তীতে আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেসের উপদেশে ডারউইন “প্রাকৃতিক নির্বাচন”-এর বিকল্প হিসেবে ১৮৬৮ সালে প্রকাশিত “দা ভ্যারিয়েশন অফ অ্যানিমলস অ্যান্ড প্লান্টস আন্ডার ডমেস্টিকেশন”-এ,এবং ১৮৬৯ সালে তার উপরোল্লিখিত আলোচিত বইয়ের ৫ম সংস্করণে ব্যবহার করেন।] . তবে এক্ষেত্রে একটা ব্যাপার উল্লেখ করে নেওয়া ভালো,যে এখানে “Fit” বলতে শারীরিক সামর্থ্য বা যোগ্যতার কথা বোঝানো হয় না;বোঝানো হয় বংশবৃদ্ধির হার,জেনেটিক মিউটেশনের ফলে সৃষ্ট ভ্যারিয়েশন বা বৈচিত্র্য,উন্নত বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি। অর্থাৎ পৃথিবীর বুকে ঘুরে বেড়ানো তাবৎ জীবজগতের মধ্যে যারা এসকল দিক থেকে যোগ্য বা উন্নত,কেবল তারাই টিকে বা বেঁচে থাকবে;বাকি যারা অনুন্নত ও অযোগ্য,তারা সব গোল্লায় যাক ধরণের ব্যাপার-স্যাপার আরকি। . .
.
১ নং মতবাদটি বিবেচনায় আনলে যা পাওয়া যায়,মানুষ বেশকিছু মধ্যবর্তী ধাপ অতিক্রম করে বানর থেকে বর্তমান উন্নত প্রজাতিতে পরিণত হয়েছে। এই মধ্যবর্তী ধাপগুলোকেই মূলত আদিম মানুষ বা গুহামানব বলে অভিহিত করা হয়,যেমন উদাহরণ হিসেবে বলা যায় নিয়ানডার্থাল গুহামানবের কথা। বর্ণনার সুবিধার কথা চিন্তা করে সমস্ত মধ্যবর্তী ধাপগুলোকে আপাতত “নিয়ানডার্থাল” হিসেবে ধরে নিয়ে আগানো যাক,কারণ এরা আধুনিক মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত ছিল,৯৯.৭% DNA-র মিলের মাধ্যমে।
.
যদিও বানর এবং মানুষের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য সকল মধ্যবর্তী ধাপকেই চিহ্নিত করা যায় নি,অর্থাৎ মাঝে মাঝে “মিসিং লিঙ্কস” রয়েই গেছে। যেমন বর্তমানে জানতে পারা গেছে,যে চারটি Humanoid বা মানবসদৃশ প্রাণী রয়েছে। প্রথম স্টেজ বা পর্যায়কে বলা হয় হলো “অস্ট্রেলোপিথেকাস”,এরপরের ধাপকে বলে “ক্রো-ম্যাগনন”,এরপর পাওয়া গেছে উপরোল্লিখিত “নিয়ানডার্থাল” -কিন্তু দেখা গেছে,যে এদের মাঝে কোন লিঙ্কস বা পারস্পারিক সম্বন্ধ নেই।
.
তবে বিপুল বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের ভিত্তিতে লালন সাঁইয়ের আরাধনাকারী,চৈত্র সংক্রান্তি,জানা অজানা নামের হাজারো পালা-পার্বণ প্রভৃতি উৎযাপনকারী বিজ্ঞানীরা,এসব বোধহয় গোণায়ও ধরেন না। যাই হউক,এগিয়ে যাই। . . বানর => মধ্যবর্তী ধাপ/নিয়ানডার্থাল => মানুষ . এখন ডারউইনের তত্ত্বের “যোগ্যতমের জয় এবং অযোগ্যের বিলুপ্তি”-মতে পর্যায়ক্রমে ধাপে ধাপে বিবর্তনের ফলেই নিম্নশ্রেণীর প্রাণী থেকে উচ্চশ্রেণীর প্রাণি উদ্ভুত হবে,এবং হয়ে কেবল তারাই টিকে থাকবে এবং নিম্নশ্রণীর প্রাণী বা জীবগোষ্ঠী বিলুপ্ত হবে। তাহলে এখন উপরের ধারাটির দিকে লক্ষ্য করা যাক।
.
বানর থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে নিয়ানডার্থাল (পূর্বের কথা অনুযায়ী সমস্ত গুহামানবকেই এর দ্বারা উল্লেখ করা হলো) উদ্ভুত হয়,যাদের থেকে আবার কালক্রমে বিবর্তিত হয়ে আধুনিক উন্নত মানবজাতি অস্তিত্বে আসে। আধুনিক মানবজাতির আবির্ভাবে ডারউইনের তত্ত্বের নিয়মানুযায়ী স্বাভাবিকভাবেই যা দেখা যায়,যে উন্নত মানুষের সাথে প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ অনুন্নত বা অযোগ্য নিয়ানডার্থালরা বিলুপ্ত হয়ে গেছে;অর্থাৎ এক্ষেত্রে “যোগ্যতমের জয় এবং অযোগ্যের বিলুপ্তি” খুবই খাপে খাপে বসে গেছে-ঠিক?
.
মুক্তচিন্তকদের নাকটা একটু খাড়া হয়ে গেল কি? তা হোক,সমস্যা নেই। . কিন্তু প্রশ্ন হলো,বানর থেকে তাহলে যখন নিয়ানডার্থালরা উদ্ভুত হলো,তখন অযোগ্য হিসেবে কেন বানর প্রজাতিরা বিলুপ্ত হয়ে গেল না?
.
এক জামানার কলাসাহিত্যের ছাত্র থাকা স্বঘোষিত বিজ্ঞানীরা তো আর এটা মানেন না যে “হুট করে” বা সরাসরি মানুষের আবির্ভাব/সৃষ্টি[২] এই ধরিত্রীতে হয়েছে,কাজেই তাদের তো অবশ্যই এটা মানার কথা যে বানর থেকে প্রথমে নিয়ানডার্থাল বা গুহামানবেরাই এসেছিলো,তারপর দীর্ঘসময় পর সেখান থেকে মানুষ? তাহলে তো এটা নিশ্চয়ই স্বীকারযোগ্য যে বানরদের তুলনায় তখনকার সময়ে শুধুমাত্র আদিম বা গুহামানবেরাই ছিল সর্বোন্নত জাতি? বিভিন্ন গুহাচিত্র বা হাড় ও পাথরের টুলসের ব্যবহার,অথবা আগুনের ব্যবহার কিংবা জটিল সামাজিক দলে আবদ্ধ থাকা -এর সবই তো সেদিকেই নির্দেশ করে।
.
আবার তারা তো নিশ্চয়ই তাদের “তালই” ডারউইনের বিপরীতে যেয়েও বলতে পারবেন না যে- না না,আসলে নিম্নশ্রেনীর জীব বানর থেকে এক্ষেত্রে আরও অধিকতর নিম্নশ্রেণির জীবের আবির্ভাব হয়েছিলো,অতঃপর সেই “সবচাইতে” নিম্নতম শ্রেণী থেকেই অনেক সময় পর সর্বাধুনিক ও উন্নত মানবজাতির উৎপত্তি হয়েছে? কারণ তাদের পরম পূজনীয় বিবর্তনবাদ তত্ত্ব তো বলে যে বিবর্তনের শুরুর প্রান্তে থাকে নিম্নশ্রেণীর প্রাণী বা প্রজাতি,আর সমাপ্তির প্রান্তে থাকে তার উচ্চশ্রেণীর সসদ্য।
.
তাহলে যে নিয়ম বর্তমান উন্নত বৈশিষ্ট্যের মানুষ ও আংশিক উন্নত আদিম মানুষের ক্ষেত্রে খাটতে দেখা গেল,সেই একই নিয়ম কেন সেই একই আংশিক উন্নত জীবগোষ্ঠী ও তাদের চেয়ে অনুন্নত বানরগোষ্ঠীর ওপর খাটলো না? কেন এখনো পৃথিবীর বুকে শিম্পাঞ্জী,হনুমান, ওর‍্যাংউট্যাং, গোরিলা,রাঙামুখো,ময়দামুখো ইত্যাদি বিভিন্ন প্রজাতির বানর সম্প্রদায়কে অবাধে বিচরণ করতে দেখা যায়;যেখানে তাদের চেয়েও উন্নত নিয়ানডার্থালরা ডারউইন ও তার ১৮৫৯ সালের হলদে রঙের পেপারব্যাককে স্বাভাবিকের চেয়ে মোটা বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বিলুপ্ত হয়ে গেছে?
.
মানে,কীভাবে কী? জাস্ট “how what”? . .
[ইন শা আল্লাহ চলবে ]
=======================
[১] ■আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতম অবয়বে। -সূরাহ আত-তীন,৪ . . [২] ■হে মানব,আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি… -সূরাহ আল-হুজুরাত,১৩ এর প্রথমাংশ
=======================
লেখকঃ মোহাম্মাদ মশিউর রহমান

Leave Your Comments

Your email address will not be published. Required fields are marked *