উত্তর: স্বামীর খেদমত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। তাই নফলের কারণে স্বামীর খেদমতের ব্যাঘাত হলে খেদমতকেই প্রাধান্য দিতে হবে। নফল রোযা অন্য সময় আদায় করে নিবেন। একারণে হাদীসে নফল রোযা রাখার জন্য স্ত্রীকে স্বামীর অনুমতি চাওয়ার কথা বলা হয়েছে। স্বামীর অনুমতি হলে রাখতে পারবে, অন্যথা রাখতে পারবে না। হযরত আবু হুরায়রা রাযি. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন-
لا تصوم المرأة وبعلها شاهد إلا بإذنه
“স্বামী উপস্থিত থাকলে স্ত্রী তার অনুমতি ব্যতীত রোযা রাখবে না।” (সহীহ বুখারী, হাদীস- ৫১৯২)।
সুতরাং স্বামী যদি নফল রোযা না রাখার নির্দেশ দেন, এতে তিনি গুনাহগার হবেন না।
আল-মুহীতুল বুরহানী- ২/৪১৩, ফাতাওয়া হিন্দিয়া- ১/২০১)।
Leave Your Comments