প্রশ্ন:- বর্তমানে মানুষেরা এমন প্রতিষ্ঠানে মালের বীমা, জীবন বীমা ইত্যাদি নানা ধরনের বীমা করে থাকে। যাতে সুদ, জুয়া লেন-দেন হয়। এবং অর্থ ফেরত পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা থাকে। সেখানে বীমা জমা হতে হতে যদি নেসাব পরিমাণ হয়ে যায়। তার উপর যাকাত আসবে কি না?

উত্তর :- শরীয়তের পরিভাষায় এমন টাকা যা অন্যের হাতে গচ্ছিত থাকলেও তা পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা থাকে। এধরণের টাকাকে মজবুত ঋণ বলে। এধরনের টাকার উপর যাকাত ফরজ।

তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে বীমার প্রিমিয়াম এর মোট টাকার উপর যাকাত দিতে হবে। টাকা হাতে আসার পর তা আদায় করতে হবে।

 

বাদায়েউস সানায়ে’ ২/৩৯৮; ফাতাওয়া উসমানি – ২/৭১; কিফায়াতুল মুফতি – ৬/১৯৪।

Leave Your Comments

Your email address will not be published. Required fields are marked *