মুক্তমনা লেখক S.P.এর ইসলামবিদ্বেষী পোস্টের জবাবের ৫ম ও #শেষ_পর্ব পোস্ট করা হচ্ছে আজ। কেউ ওনার একাউন্টে গিয়ে নিজের অজান্তেই তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে পারেন বিধায় তার সম্পূর্ণ নাম উল্লেখ না করে শুধু নামের অদ্যাক্ষর উল্লেখ করা হল।
.
S.P. লিখেছেনঃ——–
.
//…কুরআনের ছোট্ট একটা ভুল ধরিয়ে দেই। কুরআনে আল্লাহ ‘যদি কেউ নিরাপরাধ ব্যক্তিকে হত্যা করল সে যেন পুরো মানবজাতিকে হত্যা করল’ বলে যেটা তিনি ইহুদীদের লিখে পাঠিয়েছিলেন মুসা নবীর উপর নাযিল হওয়া তাওরাতে দাবী করেছেন সেটি আসলে ইহুদীদের ‘তালমুদ’ নামের একটি প্রাচীন ধর্মীয় বইয়ের উক্তি। এই বইটি ইহুদীদের তাওরাত নয়। অথ্যাৎ ইহুদীদের ঐশ্বিগ্রন্থ নয়। অনেকটা আমাদের দেশে মাওলানারা যে রকম ইসলামী বই লেখেন সেরকম একটি বই। কোন একজন ইহুদী যাযক নীতিকথা মূলক একটি বই তালমুদে এটা লিখেছিলেন। সেটাই কুরআনে আল্লাহ’র উক্তি হিসেবে এসেছে। তালমুদের উক্তিটা আমি তোমাকে বলি তুমি সুরা মায়দার সঙ্গে মিলিয়ে নিয়ো- ‘যে একটি আত্মাকে ধংস করে সে যেন পুরো পৃথিবী ধংস করে, আর যে একটি আত্মাকে রক্ষা করে সে যেন পুরো পৃথিবীকে রক্ষা করে (Jerusalem talmud sanhedrin 4:1)। আমাকে এবার তুমি বলো, এতবড় ভুল আল্লাহ কি করে করল? এটা তো তাওরাতে জিহোবার কথা নয়! //
.
—- >>>>> কুরআনের “ছোট্ট একটা ভুল”(!) ধরিয়ে দিতে গিয়ে বিশিষ্ট নাস্তিক লেখক মহাশয় নিজের বিশাল একটি মূর্খতার স্বরূপই উন্মোচন করলেন। তিনি নিজেই ভালো করে জানেন না ইহুদিদের তালমুদ জিনিসটা আসলে কী। এই অল্প বিদ্যা নিয়ে তিনি কুরআন থেকে ‘ভুল’(!) বের করার মত মূর্খতা করেছেন এবং ফেসবুকের বহু মানুষকে বিভ্রান্ত করেছেন।
.
ইহুদিদের বিশ্বাস হচ্ছেঃ– ঈশ্বর মুসা(আ)কে তাওরাত দান করেছেন।এই তাওরাতের ২টি রূপ আছে; লিখিত ও মৌখিক।ইহুদিদের ‘তানাখ’{খ্রিষ্টানরাও এই কিতাবগুলোতে বিশ্বাস রাখে এবং এগুলো Old Testament হিসাবে বাইবেলে আছে} এর প্রথম ৫টি বই হচ্ছে ‘লিখিত তাওরাত’(written Torah)।আর মুসা(আ)কে ঈশ্বর যে মৌখিক শিক্ষা দিয়েছেন তা হচ্ছে ‘মৌখিক তাওরাত’(oral Torah)।এই ‘মৌখিক তাওরাত’কে পরবর্তীতে লিপিবদ্ধ করা হয়, যা ‘মিশনাহ’(Mishnah) নামে পরিচিত।অর্থাৎ ‘মৌখিক তাওরাত’ এর লিখিত রূপ হিচ্ছে মিশনাহ।ইহুদি পণ্ডিতগণ মিশনাহ এর বেশ কিছু ব্যাখ্যা লেখেন যা ‘গেমারা’(Gemara) নামে পরিচিত।মিশনাহ ও গেমারাকে একত্রে বলে ‘তালমুদ’(Talmud)। [১]
.
কুরআনে সুরা মায়িদাহ এ আদম(আ) এর ২ পুত্রের[হাবিল-কাবিল] কাহিনী বর্ণণা করা আছে এবং এরই প্রেক্ষিতে ৩২নং আয়াতে বলা হয়েছেঃ– “এ কারণেই বনী ইস্রাঈলের উপর এ বিধাণ দিলাম যেঃ নরহত্যা বা যমিনে ধ্বংসাত্মক কাজ করার কারণ ছাড়া কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন সকল মানুষকে হত্যা করল। আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন সকল মানুষের প্রাণ রক্ষা করল। …” ইহুদিদের ‘মিশনাহ’তে[Mishnah Sanhedrin 4:5] একদম একইভাবে আদম(আ) এর ২ পুত্রের কাহিনী বর্ণণা করা আছে এবং এরপর বলা আছেঃ “কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন সকল মানুষকে হত্যা করল। আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন সকল মানুষের প্রাণ রক্ষা করল”। [২]
.
আমরা দেখলাম যে, কুরআন বনী ইস্রাঈলের প্রতি দেয়া আল্লাহর একটি বিধাণের কথা বলছে যা এখনো ইহুদিদের কিতাবে বিদ্যমান। আমরা এও দেখলাম যে, ইহুদিদের ‘মিশনাহ’ তাদের কাছে মোটেও ‘‘যাজকদের লেখা বই” বলে বিবেচিত হয় না বরং মুসা(আ)কে দেয়া স্রষ্টার বাণী হিসাবে বিবেচিত হয় এবং একে ইহুদিরা মৌখিক তাওরাত(Oral Torah) হিসাবে গণ্য করে।
.
এবার খেয়াল করুন আমাদের আমাদের আলোচ্য নাস্তিক মহোদয় কী লিখেছেনঃ <<এই বইটি ইহুদীদের তাওরাত নয়। অথ্যাৎ ইহুদীদের ঐশ্বিগ্রন্থ নয়। অনেকটা আমাদের দেশে মাওলানারা যে রকম ইসলামী বই লেখেন সেরকম একটি বই। কোন একজন ইহুদী যাযক নীতিকথা মূলক একটি বই তালমুদে এটা লিখেছিলেন। >>
.
আমি সবসময়েই বলি যে নাস্তিকতার মূলেই আছে অজ্ঞতা, অহঙ্কার আর মূর্খতা। আমাদের আলোচ্য নাস্তিক মহোদয় এই কথাকেই আবার সত্যে পরিনত করলেন। যে কিতাবকে ইহুদিরা স্রষ্টার বাণী হিসাবে গণ্য করে, তাকে উনি দিব্যি ‘যাজকের লেখা’ বলে চালানোর চেষ্টা করলেন।তিনি নিজে যদি সত্যিই তালমুদ থেকে ঐ অংশটি পড়তেন তাহলে এটা দেখতে পেতেন যে সেখানে ঐ কথার আগে “considered by scripture” কথাটি লেখা আছে [কমেন্টে স্ক্রীনশট দেয়া হল] অর্থাৎ স্রষ্টার একটি বিধান হিসাবে সেটি ওখানে লেখা আছে।তিনি প্রমাণ করলেন যে ইহুদিদের তালমুদ সম্পর্কে তার বিন্দুমাত্র ধারণাও নেই, তিনি মোটেও এটা নিয়ে স্টাডি করেননি বরং তিনি যা অভিযোগ এনেছেন তা কোন মিথ্যুক এন্টি ইসলামিস্ট ওয়েবসাইট থেকে চুরি করা। বাংলার নাস্তিক-মুক্তমনাদের থেকে এর চেয়ে বেশী কিছু আমি আশা করি না।
.
চিন্তাশীলদের জন্য বরং এখানে ভাবনার অনেক খোরাক আছেঃ কুরআন কিভাবে প্রেক্ষাপট সহকারে ইহুদিদের গ্রন্থ থেকে সঠিকভাবে বিধানটি উদ্ধৃত করল? লক্ষ্য করুন, সে যুগে এখনকার মত অনলাইনে তালমু্দের অনুবাদ পড়া যেত না; সেটি ছিল ৭ম শতাব্দী যখন কাগজ বলেই কোন কিছু ছিল না। লিখিত তাওরাত সর্বপ্রথম আরবিতে অনুবাদ করেন সাদিয়া গাওন, মুহাম্মাদ(ﷺ) এর সময়ের প্রায় ৩০০ বছর পরে। আর মৌখিক তাওরাত তো আরো দুষ্প্রাপ্য জিনিস ছিল। মুহাম্মাদ(ﷺ) নিশ্চয়ই হিব্রু ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন না।তিনি তো আরবি ভাষাই লিখতে-পড়তে পারতেন না, হিব্রু তো অনেক দূরের কথা। আলোচ্য আয়াত(মায়িদাহ ৩২) নিঃসন্দেহে প্রমাণ করে কুরআন স্রষ্টাপ্রদত্ত আসমানী কিতাব।
.
//এবার আসো আসল বিষয়ে। তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই সুরা মায়দার ৩২ নম্বর আয়তটি চরম শান্তির কথা বলা হয়েছে তাহলে এর ঠিক পরের ৩৩ নম্বর আয়াতটিকে কি বলবে? আমি তোমাকে শোনাচ্ছি সুরা মায়দার ৩৩ নম্বর আয়াতে কি বলা হচ্ছে, “যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং যমীনে ফাসাদ করে বেড়ায়, তাদের আযাব কেবল এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে কিংবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত ও পা কেটে ফেলা হবে অথবা তাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেয়া হবে। এটি তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা এবং তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাআযাব। (সূরা মায়েদা: ৩৩)”।…এই যে মায়দার ৩৩ নম্বর আয়াতটা বললাম, ইবনে কাথিরের সুরা মায়দার তাফসিরে গিয়ে দেখবে সেখানে ধর্মত্যাগীদের শাস্তি যে তাদের ধরে হত্যা করে ফেলতে হবে সেটা এই আয়াতকে দলিল ধরেই ইসলামী আইন তৈরি করা হয়েছে। নবী নিজে মদিনাতে ধর্মত্যাগীদের পিছন থেকে হাত-পা কেটে ফেলেন এবং চোখে গরম শলকা ভরে দেন! …ভেবে দেখো সারাবিশ্বে জঙ্গিবাদের যারা তাত্ত্বিক নেতা তারা কিন্তু কুরআন-হাদিস থেকেই রেফারেন্স নিয়ে জিহাদের প্রেরণা দিচ্ছেন। //
.
—- >>>> সুরা মায়িদাহ এর ৩৩নং আয়াতটি ভালো মত খেয়াল করলেই দেখা যায় যে এখানে নিরাপরাধ কোন মানুষকে শাস্তি দেবার কথা বলা হচ্ছে না। আমাদের আলোচ্য নাস্তিক মহোদয় এখানে তাফসির ইবন কাসিরের প্রসঙ্গ টেনেছেন, {{উনি ইংরেজি এন্টি ইসলামিস্ট ওয়েবসাইট থেকে এই অভিযোগগুলো চুরি করেছেন; এ কারণেই “ইবন কাসির”কে “ইবনে কাথির” লিখেছেন।ইংরেজিতে এভাবেই লেখে।}} কাজেই আমিও ইবন কাসির থেকেই আলোচনা করছি ইন শা আল্লাহ। তাফসির ইবন কাসিরে এই আয়াতের ব্যাখ্যায় উল্লেখ আছেঃ— “এ আয়াতে অর্থ হচ্ছে বিরুদ্ধাচরণ করা এবং হুকুমের বিপরীত করা।এর ভাবার্থ হচ্ছে কুফরী করা, ডাকাতি করা, ব্যভিচার করা এবং ভূ-পৃষ্ঠে বিভিন্ন প্রকারের অশান্তি সৃষ্টি করা।” ইবন কাসিরে এটাও উল্লেখ আছে যে, “যারা আল্লাহ ও রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদেরকেও ক্ষমা করা হবে যদি তাওবাহ করে” এবং এ প্রসঙ্গে আলী(রা) ও আবু হুরাইরাহ(রা)র সাথে সংশ্লিষ্ট দু’টি পৃথক ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে এমন অপরাধীদেরকেও নিরাপত্তা দেয়া হয়েছে যেহেতু তারা তাওবা করেছিল। [৩]
.
তাফসির ইবন কাসিরে এ আয়াতের ব্যাখ্যায় সুস্পষ্টভাবে অপরাধী ব্যক্তির কথা বলা হচ্ছে।এ আয়াতের সরল অনুবাদেও বলা হয়নি যে নিরাপরাধ কোন মানুষকে শাস্তি দিতে হবে।এমনকি একটা সেকুলার রাষ্ট্রেও রাষ্ট্রদ্রোহিতা,হাইজ্যাকিং, ব্যভিচার-ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা থাকে। ফিতনা-ফাসাদ, সন্ত্রাস দমনের জন্য কুরআন যে আইন দিল, সেই আইনকেই জঙ্গীবাদের সাথে জড়িয়ে এক মহা মিথ্যাচারের অবতারণা করলেন আমাদের আলোচ্য নাস্তিক লেখক। কোন ইসলামী লেকচারার কখনো এটা বলেন না যে, “ইসলামে কোন হত্যা রক্তপাতের কথা নেই” বরং ইসলামী লেকচারাররা এটা বলেন যেঃ “ইসলাম কখনো নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করতে বলে না”। এবং প্রাসঙ্গিকভাবেই সুরা মায়িদাহ এর ৩২নং আয়াতের উদ্ধৃতি দেন।ইসলামী লেকচারারদের কথা বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে খাঁটি নাস্তিকীয় উপায়ে মিথ্যাচার করলেন আলোচ্য নাস্তিক লেখক। তাফসির ইবন কাসিরে আলোচ্য আয়াতের তাফসিরেও ঘটনাটি উল্লেখ আছে। ‘উকল গোত্রের কিছু লোক প্রতারণা করে উটের রাখালকে হত্যা করে তাদের উটগুলোকে হাঁকিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল। হত্যাকারী ও সম্পদের লুণ্ঠণকারী এই অপরাধীদেরকে হাত-পা কেটে ও চোখ উপড়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। [৪]
আলোচ্য নাস্তিক লেখক এই ঘটনাটিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীদের এত সব অপরাধের কথা পুরোপুরি চেপে গিয়ে বিকৃতভাবে ঘটনাটি উপস্থাপন করে নিজের মিথ্যুক চরিত্রের স্বাক্ষর রেখেছেন।
.
সত্যিই, বাস্তবের সঙ্গে এইসব জ্ঞানপাপী নাস্তিক-মুক্তমনাদের কথাবার্তার আকাশ-পাতাল পার্থক্য।
.
তাদের এই মিথ্যাচার আর ধোঁকাবাজি থেকে বেঁচে থাকার উপায় কী? উপায় হচ্ছে নাস্তিকের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে ইসলাম না শিখে যথাযথ সোর্স থেকে ইসলাম শেখা।কোন কোন মুসলিম ভাইকে দেখেছি যে নাস্তিকদের লেখালেখি দেখে খুব বিব্রত হয়ে যান আর সন্দেহে নিপতিত হন। ইঞ্জিনিয়ারিং শিখবার জন্য যেমন কারো ‘গীতাঞ্জলী’ পড়ার কোন দরকার নেই, তেমনি নাস্তিক-মুক্তমনারা ইসলাম নিয়ে ফেসবুক বা ব্লগে কী বলল তা দেখেও ইসলাম সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্তে পোঁছানো মহা অযৌক্তিক কাজ। ইসলামের স্বরূপ জানতে হলে কুরআন পড়তে হবে, হাদিস পড়তে হবে,নবী(ﷺ) এর সিরাহ অধ্যায়ন করতে হবে, আলিমদের কাছ থেকে শিখতে হবে।
.
[[৫ পর্বের এই সিরিজ আজকে শেষ হল। এই সিরিজের ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্বের জন্য দেখুন
#সত্যকথন_৯৯, #সত্যকথন_১০০, #সত্যকথন_১০১ ও #সত্যকথন_১০৮
সম্পূর্ণ সিরিজ একসাথে ডক ফাইল হিসাবে ডাউনলোড করুন এখান থেকেঃ https://goo.gl/LrJ2Qc। আর পিডিএফ হিসাবে ডাউনলোড করুন এখানে থেকেঃ https://goo.gl/iIDjKQ । এই ফাইলগুলো প্রয়োজনমত দাওয়াহ এর কাজে ব্যবহার করুন, ডক ফাইল থেকে কপি করে অনলাইনে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক-মুক্তমনাদের দাঁতভাঙা জবাব দিন। আলোচ্য সিরিজে যে নাস্তিকের কথা আলোচনা করা হয়েছে সে এখনো তার ইসলামবিদ্বেষী ও মিথ্যাচারে ভরা লেখা চালিয়ে যাচ্ছে। কাজেই ভবিষ্যতেও তার মিথ্যাচার অপনোদন করে আরো লিখবার আশা রাখছি।আল্লাহু মুসতা’আন। ]]
= = = = = =
লেখকঃ মুহাম্মাদ মুশফিকুর রহমান মিনার [ফেসবুক id: Muhammad Mushfiqur Rahman Minar ]
#সত্যকথন
= = = = = =
তথ্যসূত্রঃ
.
[১] ➥ http://www.jewfaq.org/torah.htm
➥http://www.chabad.org/…/8…/jewish/What-is-the-Oral-Torah.htm
➥ http://www.jewishvirtuallibrary.org/the-oral-law-talmud-and…
আরো দেখুন, “ইজহারুল হক” (রহমাতুল্লাহ কিরানবী) ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৩০-১৩৬
{“ইজহারুল হক” ১ম খণ্ডের ডাউনলোড লিঙ্কঃ https://goo.gl/7FGVmf
“ইজহারুল হক” ২য় খণ্ডের ডাউনলোড লিঙ্কঃ https://goo.gl/BHzH6W}
[২] অনলাইন মিশনাহ থেকে সংশ্লিষ্ট অংশের লিঙ্কঃ https://www.sefaria.org/Mishnah_Sanhedrin.4.5?lang=bi
{কমেন্টে স্ক্রীনশট দেয়া হল}
[৩] তাফসির ইবন কাসির, হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী, সুরা মায়িদার ৩৩নং আয়াতের তাফসির, ৬৪৯-৬৫৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য
[৪] ইবন কাসির, কুরআনুল কারিম বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তাফসির(ড.আবু বকর জাকারিয়া) ১ম খণ্ড, সুরা মায়িদাহর ৩৩নং আয়াতের তাফসির, পৃষ্ঠা ৫৫১ দ্রষ্টব্য
Leave Your Comments