উত্তর: জেহরী নামাযে কেরাত উচ্চস্বরে পড়া আর সিররী নামাযে আস্তে পড়া ওয়াজিব। বিপরীত হলে সাজদায়ে সাহু ওয়াজিব। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু ইমাম সাহেব জেহরী নামাযে তিন আয়াত পরিমাণ নিম্নস্বরে পড়েছেন, তাই তার উপর সাজদায়ে ...
View Detailsফরজ নামাযের প্রথম দু রাকাতে সূরায়ে ফাতেহার সাথে সূরা মিলানো বা কেরাত পড়া ফরজ আর তৃতীয় ও চতুর্থ রাকাতে কেরাত পড়া অনুত্তম। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ফরজ নামাযের তৃতীয় বা চতুর্থ রাকাতে সূরা মিলানোর জন্য বিসমিল্লাহ পড়া অনু...
View Detailsউত্তর: ইমাম সাহেব মেহরাবের ভেতরে দাঁড়ানো অবস্থায় মুক্তাদিগণ ইমাম সাহেবের অবস্থান তথা রুক ও সিজদা করা পরিপূর্ণ ভাবে পরিলক্ষিত করতে না পারে তাহলে নামায হয়ে যাবে তবে মাকরূহ হবে। আর যদি এমন না হয় তাহলে মাকরূহ হবে না। আল মুহিতুল ব...
View Detailsউত্তর: হাদিস শরীফের ভাষ্য অনুযায়ী নফল নামায দাঁড়িয়ে পড়লে পূর্ণ সাওয়াব পাওয়া যায়। আর বসে পড়লে প্রাপ্ত সাওয়াব অর্ধেক পাওয়া যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে বিনা ওজরে নফল নামায বসে পড়া জায়েয হলেও সাওয়াব কম পাওয়া যায়। সহীহুল...
View Detailsশরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী যদি কোন বস্তুতে দৃশ্যমান নাপাকি লাগে তাহলে তা দূর করলে বস্তুটি পবিত্র হয়ে যায়। আর যদি অদৃশ্য নাপাকি লাগে এবং বস্তুটি নিংড়ানো যায় তাহলে তা তিনবার নতুন দ্বারা নিংড়িয়ে ধোয়ার দ্বারা পাক হয়ে যায়। সুতরাং প্র...
View Details