উত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী তিন তালাক প্রাপ্ত মহিলা পূর্ব স্বামীর নিকট ফিরে যাওয়ার জন্য শর্ত হলো অন্য স্বামীর কাছে বিবাহ বসে সহবাসের পর তালাক প্রাপ্ত হয়ে ইদ্দত অতিবাহিত করা। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত প্রচলিত পদ্ধতিতে শরিয...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী তালাক পতিত হওয়ার জন্য বৈধভাবে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন জরুরি, বিবাহ শুদ্ধ না হলে তালাক পতিত হবে না। প্রশ্নে বর্ণিত অমুসলিম মহিলার সাথে যেহেতু বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব নয় তাই তালাক ও গ্রহণ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দুগ্ধ পান করলে শরয়ী দুগ্ধনীতি প্রযোজ্য হয়। সুতরাং স্বামী যদি দুই বা আড়াই বছর বয়সে স্ত্রীর দুধ পান করে তাহলে বিবাহ ফাসেদ হবে। তবে তৎপরবর্তী সময়ে পান করা হারাম হবে বি...
View Detailsউত্তর: মুসলিম ফকিহগণের ঐক্যমত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন তালাক প্রাপ্ত মহিলা হালালা ব্যতীত প্রথম স্বামীর সংসারে ফিরে যেতে পারবে না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে আহলে হাদিস থেকে ফতোয়া নিয়ে তিন তালাক প্রাপ্তা মহিলার সাথে ঘর-সংসার ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী নিজ স্ত্রীর উপর নিজের তালাকই পতিত হয়, বিনা অনুমতিতে অন্য কাহারো তালাক পতিত হয় না, আর নাবালক কাউকে তালাকের উকিল বানানোর সুযোগ নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে পিতার তালাক সন্তানের স্ত্রীর উপ...
View Detailsউত্তর শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী প্রত্যেক তালাকপ্রাপ্তা মহিলাকে “মুতআ” তথা এক সেট জামা কাপড় দেওয়া মুস্তাহাব। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যদি তালাক প্রাপ্তা মহিলার সাথে সহবাস করে থাকে এবং তার মহর নির্ধারিত থাকে তাহলে মহর ছাড...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু সহবাস করার পর জানতে পেরেছে বিবাহ ফাসেদ হয়েছে তাই পৃথকের পর নির্ধারিত মোহর ও মোহরে মিছিলের মধ্য হতে যেটা কম সেটা দিবে এবং ইদ্দত পালন করবে। ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী অন্যের ‘‘প্রস্তাব” ও “গ্রহনের” বর্ণনা দেওয়ার দ্বারা বিবাহ সংঘটিত হয় না। সুতরাং প্রশ্নের বর্ণিত সুরতে যেহেতু ছায়াছবিতে অন্যের “প্রস্তাব ও গ্রহণের” শব্দ বর্ণনা করা হয়, অতএব তা ধারা বিবাহ সং...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কারণ ব্যতীত কোন জিনিস হালাল হারাম বা অবৈধ হয় না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে সৎমার অন্য ঘরের মেয়ে হারাম হওয়ার কোনো কারণ না থাকায় তাকে বিবাহ করা বৈধ হবে। ...
View Detailsউত্তর: ইসলামী শিক্ষা অনুযায়ী স্বতঃস্ফূর্তভাবে হাদিয়া দেয়া-নেয়া সুন্নত। সুতরাং বিবাহ ইত্যাদি অনুষ্ঠানে যেসব হাদিয়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে দেয়া হয় তা যদি বরপক্ষের বাড়িতে হয় তাহলে বর বা বরপক্ষ মালিক হবে, আর যদি কনের বাড়িতে হ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী যে কেউ কোনো উপায়ে মক্কায় পৌঁছে গেলে সে মক্কাবাসীর হুকুমে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ব্যক্তি যেহেতু হজের মাস সমুহে হারামে আছে অতএব যদি সে হজ না করে থাকে এবং তার কাছে হজ্জ সম্পাদন এর খর...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী মহিলারা স্বামী বা মাহরাম ব্যতীত হজে যাওয়া জায়েজ নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু পালক সন্তান আপন সন্তানের ন্যায় মাহরাম নয়, অতএব তাঁর সাথে হজে যাওয়া সহীহ হবে না। ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী ইহরাম অবস্থায় সুগন্ধি ব্যবহার করা নিষেধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু খাবার দ্রব্য মিশ্রিত মসলা ইত্যাদির সুঘ্রাণ তুলনামূলক খাবারের থেকে কম থাকে তাই কোন সমস্যা নেই, তবে মাকরূহ হবে। ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী যদি কোন ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ হওয়া সত্ত্বেও হজ আদায় না করে মৃত্যুবরণ করে তাহলে সে গুনাহগার হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু উক্ত ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ হওয়া সত্ত্বেও হজ্ব আদায় করেননি। অ...
View Detailsউত্তর: কোরআন হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী হজ ওয়াজিব হওয়ার জন্য হজের নিসাব পরিমাণ সম্পদ হওয়ার পাশাপাশি শারীরিকভাবে সক্ষম হওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যদি উক্ত ব্যক্তি বার্ধক্যজনিত কারণে সফর করার শক্তি না রাখে তাহলে তা...
View Details