উত্তর: দোকান বা বাজার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভাড়া নেয়া-দেওয়ার ক্ষেত্রে সিকিউরিটি মানি হিসেবে যেই টাকা প্রদান করা হয় তা শরীয়াতে বৈধ। তবে উক্ত টাকা মালিকের অনুমতি ছাড়া ভোগ করতে পারবে না। মেয়াদ উত্তীর্ণের পর টাকা মালিককে ফেরত দিতে হয়। সুতরাং, প্রশ্নোক...
View Detailsউত্তর:- ইসলামে অন্যের মাল অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ও চুরির শামিল। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে সরকারী মাল যেহেতু দেশের সকল জনগণের সম্পদ। সরকার হলো, দায়িত্বশীল। তাই তার অনুমতি ছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবহার কোনভাবেই বৈধ নয়। সুরা মুতা...
View Detailsউত্তর:- ইসলামি শরীয়তে সদকার মাল যাকাতের মালের মতই এতিম গরিব ব্যতিত অন্যদেরকে দেয়া বৈধ নয। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে যদি মাদরাসায় যাকাত বা সদকা খাওযার উপযুক্ত এতিম গরিবদের জন্য ফাণ্ড থাকে তাহলে উক্ত ফাণ্ডে মানতের গরু দান করলে সদকা আদায় হয়ে যাবে। ...
View Detailsউত্তর: হাজির-নাজির আল্লাহ তাআলার গুন অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা সব জায়গায় সব সময় বিদ্যমান এবং সব কিছু দেখেন এটা রাসূল সা. এর গুন নয়। অতএব, প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে রাসূল সা. এর উপর দরুদ পড়ার সময় তিনি ঐ মজলিসে উপস্থিত হন এরকম বিশ্বাস ...
View Detailsউত্তর: কোন মসজিদে দ্বিতীয় জামাতে নামায বৈধ হওয়ার জন্য শর্ত হলো মহল্লার মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন নির্দিষ্ট না থাকা এবং মসজিদটি কোন এলাকার লোকজনের জন্য নির্ধারিত না হওয়া। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে মসজিদের অবস্থা যদি এমন হয়...
View Detailsউত্তর: জামাতের সাথে নামায় আদায় সহীহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো- নামাযের রুকন সমূহ আদায়ের ক্ষেত্রে ইমামের অনুসরন করা। মুক্তাদি যদি ইমামের পূর্বে কোন রুকন আদায় করে তাহলে তার নামায় ফাসেদ হয়ে যায়। সুতরাং-প্রশ্নোক্ত সূরতে ইমামের তাকবীরে তাহরীমা বলার পুর্বেই ম...
View Detailsউত্তর: ওয়াজীব ও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ এ‘তেকাফের মধ্যে শরয়ী ও শারীরিক প্রয়োজন ব্যতিত মসজিদ থেকে বের হলে এতেকাফ ভঙ্গ হয়ে যায়। তবে যদি শুরুতেই রোগী দেখা বা জানাযা নামাযে শরীক হওয়ার নিয়ত করে নেয়, তাহলে রোগী দেখা ও জানাযা নামাযে শরীক হতে পারবে। সুতরাং এতেক...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে আল্লাহ ব্যতিত অন্য কারো নামে কসম বা মানত করা হারাম। এমন মানত পুরা করাও গুনাহের কাজ। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে খাজা বাবার নামে মানত করা সহীহ হয়নি। তাই এমন মানত পুরা না করলে গুনাহগার হবে না। রবং উক্ত মানত পুরা না করাই বাঞ্ছনীয়...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী শরীয়তে সত্য নিয়ে কসম করা নিষিদ্ধ নয়। কেননা, কোন সত্যকে আরো বেশী শক্ত করার জন্যই কসম করা হয়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে বক্তা যদি বৈধ কোন বিষয়ে ভবিষ্যতে করা বা না করার কসম করে তাহলে তা কসম হিসেবেই বিবেচিত হবে। এবং যদি এধরনের কসম ভঙ্গ ...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী শরীয়তে আল্লাহর নাম বা তার গুনাবলী ব্যতিত অন্য কোনো বস্তুর সাথে সম্পৃক্ত করা কসমের অন্তর্ভূক্ত নয়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে ছেলের মাথায় হাত রেখে কসম খাওয়ার দ্বারা কসম সংঘটিত হয় না। এবং কোন কিছু আবশ্যকও হবে না। তবে এ ধরণের কসম করা উচি...
View Detailsউত্তর :- ক্রেতা ও বিক্রেতার সন্তুষ্টির মাধ্যমে যেকোন মূল্যের উপর ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। সুতরাং নিম্ন বর্ণিত সুরতে দশ টাকা দরে চাল কিনে বারো টাকা দরে বিক্রি করাতে কোন সমস্যা নাই। সুরা নিসা- ২৯। রদ্দুল মুহতার - ৪.৫০৭। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া- ৩/১৬৫।...
View Detailsউত্তর:- যদি কোন ব্যক্তি না দেখেই কিছু ক্রয় করে তাহলে শরীয়ত তাকে এ সুযোগ দিয়েছে যে দেখার পর পছন্দ না হলে তা ফেরৎ দিতে পারবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে সেলিমের মোবাইল পছন্দ না হওয়ায় চাইলে ফেরৎ দিতে পারবে। সুনানে দারা কুতনি Ñ ৩/৪। আল ফিকহুল হান...
View Details