উত্তর:- মোহর শরীয়ত কর্তৃক বিবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। যা বিয়ে হওয়ার পর প্রত্যেক স্বামীর উপর বর্তায়। আর যে সকল বস্তু সাধারণ লেন-দেনে ব্যবহার হওয়ার যোগ্য তা বিবাহের মধ্যেও মোহর হওয়ার যোগ্য। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে বিবাহ সহীহ হয়েছে। আর বিবা...
View Detailsউত্তর :- স্ত্রীর আগের ঘরের মেয়েকে বিয়ে করা বৈধ হওয়ার জন্য শর্ত হলো, সে তার স্ত্রীর সাথে সহবাস বা নির্জনবাস না করা। সুতরাং স্ত্রীর সাথে সহবাস বা নির্জনবাস করার পূর্বেই তাকে তালাক দেয় বা স্ত্রী মারা যায় তাহলে সে তার স্ত্রীর আগের ঘরের মেয়েকে বিযে ক...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের মূলনীতি হরো কোন ব্যক্তির উপর যাকাত ওয়াজিব জন্য উক্ত ব্যক্তিকে নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হতে হবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে উভয়ের মাল এক বছর পরে আলাদাভাবে নেসাব পরিমাণ হয়। তাহলে উভয়ের উপরই যাকাত আসবে। আদ দুররুল মুখতার - ২/৩০৪; বাদা...
View Detailsউত্তর:- নিত্যপ্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ নেসাব পরিমাণ হলে তার উপর যাকাত ওয়াজিব হয়। আর ব্যবসায়িক জাহাজ মুনাফা অর্জনের মাধ্যম। আর ইসলামে মাধ্যম বা উপকরণের যাকাত আসে না। সূতরাং প্রশ্নোক্ত জাহাজের উপর যাকাত ওয়াজিব হবে না। তবে তার থেকে অর্জিত মুনাফার উপর ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী মূলনীতি হলো, কুরবানি আবশ্যক হওয়ার জন্য নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হতে হবে। আর এ নেসাব নির্ধারনের ক্ষেত্রে নিত্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত বস্তু ও তার মূল্য ধর্তব্য হবে। আর নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তু বা তার ফসল যত দাম-ই হোক না কেন তা ধর্তব্য হবে না। ...
View Detailsউত্তর:- ইসলামি শরীয়তে কোরবানির পশুর বাচ্চা তার মায়ের হুকুমে। যদি বাচ্চা জীবিত বের হয় তাহলে তাকেও যবেহ করতে হবে। আর তার মায়ের গোশতের মত তার গোশতও হালাল । আর যদি বাচ্চা মৃত বের হয় তাহলে তাকে যথাযথ নিয়মে দাফন করবে। তিরমিযি- ১/২৭৬; আদ দুররুল...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান অনুযায়ী কোন মহিলার হজ আদায় ওয়াজিব হওয়ার জন্য নেসাব পরিমাণ থাকার সাথে সাথে মাহরাম পুরুষের উপস্থিত থাকা অত্যাবশ্যক। অন্যথায় তার উপর হজ আদায় আবশ্যক হবে না। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে মাহরাম পুরুষ থাকার কারণে কেবল সম্পদের কারণে তার উপ...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান হলো , কোন ব্যক্তির নিকট নিজের প্রয়োজনের অতিরিক্ত এত পরিমাণ সম্পদ থাকা যা হজের সফরের জন্য যথেষ্ট তাহলে তার উপর হজ ফরজ। অথবা হজের মৌসুমে কোন ব্যক্তি মক্কা মোকাররামায় পৌছে যায়। তাহলে তার উপর হজ ফরজ হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণ...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের পরিভাষায় যাবতীয় পানাহার ও সহবাস হতে বিরত থাকার নাম রোযা। আর প্রশ্নে বর্ণিত বস্তুগুলোর সেবন পানাহারের অন্তর্ভূক্ত। এগুলো সেবন করার দ্বারা ভেঙ্গে যাবে। আদ দুররুল মুখতার - ২/৩৯৫; বাদায়েউস সানায়ে’[ ২/৬১৯; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া -...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী বিধানুযায়ী রোযা অবস্থায় পেটে বা মস্তিস্কে স্বাভাবিক রাস্তা ( নাক, কান , গলা , পেশাব ও পায়খানার রাস্তা) দিয়ে কোন কিছু প্রবেশ করলে রোযা ভেঙ্গে যায়। সুতরাং ইঞ্জেকশন পুশ করার মাধ্যমে শরীরের স্বাভাবিক রাস্তা দিয়ে পেটে বা দেমাগে কিছু পৌছছ...
View Detailsউত্তর:- ইসলামি শরীয়ত সফরের দুরত্বের পরিমাণ নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে জল ও স্থলের আলাদা আলাদা কোন পরিমাণ নির্ধারণ করেন নাই। তাই শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারীত পরিমাণ ( ৪৮মাইল তথা ৭৭.৭৮ কি.মি.) পথ অতিক্রম করলেই উক্ত ব্যক্তিকে মুসাফির বলা হবে। হোক সে সফর জলে করুক ...
View Detailsউত্তর :- নামাযে কোন ওয়াজিব ছুটে গেলে সিজদায়ে সাহুর মাধ্যমে তার ঘাটতি পূরণ করা যায়। তাই পুনরাবৃত্তির কোন প্রয়োজন নাই। বিতর নামাযে দোআ কুনুত পড়া ওয়াজিব। তাই কোন ব্যক্তি নামাযে দোআয়ে কুনুত না পড়লে সিজদায়ে সাহু আদায় করে নিবে। পুনরায় আবার কুনুত পড়ার দ...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান হলো, শরীর থেকে যখম বা ব্যথার কারণে রক্ত পুঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে অযু ভেঙ্গে যায়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত বর্ণিূলথৈ ব্যথার কারণে নির্গত পানি যদি বের হয়ে গড়িয়ে পড়ে তাহলে তার অযু ভেঙ্গে যাবে। আর যদি গড়িয়ে না পড়ে তাহলে অযু ভাঙব...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান হলো, অযু গোসলের ক্ষেত্রে যদি শরিরীক মারাত্মক সমস্যার আশংকা না থাকে তাহলে অযু গোসলের সকল স্থানেই পানি পৌছানো জরুরী। আর যদি পানির কারণে কোন ক্ষতি হয় তাহলে পানি পৌঁছানোর পরিবর্তে অযুর অঙ্গসমূহ মাসাহ করাই যথেষ্ট। সুতরা...
View Details