উত্তর :- হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী কুরবানির গোশত তিনদিনের বেশী জমা করে রাখা জায়েয। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে আপনার এলাকার উক্ত হুজুরের কথাটি সঠিক নায়। বরং সঠিক মাসআলা হল, কুরবানির গোশত যতদিন ইচ্ছা জমা করে রাখা যাবে। সহিহ বুখারী - ২/৮৩৫; ফাতাও...
View Detailsউত্তর:-শরয়ী দৃষ্টিতে সব সিফাতি নামের শরুতেই “ আবদুন ” শব্দ যুক্ত করে নাম রাখার অনুমতি আছে। তবে বর্তমানে অনেকেই অসর্তকতাবশত “আবদুন’ শব্দ যুক্ত করেনা আবার কেউ কেউ নাম রাখার সময় যুক্ত করলেও পরবর্তীতে ডাকার তা খেয়াল করেনা। তাই খুবই সতর্কতা জরুরী। রদ্দ...
View Detailsউত্তর:-খাত নির্ধারণ করে ওয়াকফকৃত বস্তু ঐ খাত ব্যতীত ভিন্ন খাতে ব্যবহার করার অনুমতি নেই। খাত নির্ধারণ করে ওয়াকফ না করা হলে বা ঐ বস্তু ব্যবহারের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন ধর্মীয় বা জনসাধারণের সেবামূলক খাতে ব্যবহারের অনুমতি দিয়ে ওয়াকফ করলে সেখানে ব্যবহার করা য...
View Detailsউত্তর :- মুক্তাদির জন্য নামাযের সর্বক্ষেত্রেই ইমামের অনুসরণ করা জরুরী। তবে যদি শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পড়ার পর সালামের ক্ষেত্রে ইমামের অনুসরণ না করে তাহলে মাকরুহ হলেও নামায হয়ে যাবে। তাই প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি ওজরের কারণে তাশাহহুদের পর ইমামের আগেই সালাম ফি...
View Detailsউত্তর:-মাইয়েত বহনকালীন চুপ থাকাই শরীয়তের বিধান। একান্ত যদি জিকর ইত্যাদি করতে চায় তাহলে নি:শব্দে করার অনুমতি আছে,জোরে জিকর করা মাকরুহ। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে কালিমা পাঠ করা মাকরুহ হবে। আর দরুদ শরীফের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যদি নবীজী সা.এর ব্য...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে জীবিতাবস্থায় যে কাপড় ব্যবহার বৈধ তা কাফন হিসেবেও ব্যবহার বৈধ।আর যা জীবিতাবস্থায় ব্যবহার করা জায়েয নয় তা কাফন হিসেবে ব্যবহার করাও বৈধ নয়। সুতরাং কালিমা খচিত কাফনের কাপড় ব্যবহার করার অনুমতি নেই। - হেদায়া ১/১৭৯,,ফাতওয়ায়ে হিন্...
View Detailsউত্তর:- হাদীসের ভাষ্যানুযায়ী শরীয়াতের বিধান হলো হজ্জ করা অবস্থায় যদি কোন মহিলার হায়েয আরম্ভ হয়ে যায়, তাহলে সে তাওয়াফে যিয়ারত ব্যতিত হজ্জের বাকী বিধানগুলো যাথা নিয়মে আদায় করতে থাকবে। পবিত্র হওয়ার পর তাওয়াফে যিয়ারত কাযা করবে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত স...
View Detailsউত্তর:-শরয়ী দৃষ্টিতে এতেকাফরত ব্যক্তি ঐ সমস্ত কাজের জন্য মসজিদ থেকে বের হতে পারবে যে সমস্ত কাজকে শরীয়াহ ওজর হিসেবে সমর্থন করে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে যেহেতু বিড়ি-সিগারেট খাওয়ার জন্য বাহির হওয়া শরয়ী ওজর না বিধায় বিড়ি-সি...
View Detailsউত্তর:- হাদীসের ভাষ্যানুযায়ী এক জাতীয় বস্তু ওজন করে কম-বেশি করে বিক্রি করা সুদের অন্তুর্ভুক্ত বিধায় হারাম। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে যেহেতু ধান চাই তা নিম্নমান বা ভালমান একই জাতীয় এবং উভয়টা ওজন করে বিক্রি করা হয়। এজন্য এক...
View Detailsউত্তর :- সাধারণত চাদ দেখা প্রমাণিত হওয়ার জন্য দুজন পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুজন মহিলার সাক্ষ্য প্রয়োজন। কিন্তু রমাযান এর ব্যতিক্রম। রমযানের চাদ দেখার ক্ষেত্রে একা একজনের সাক্ষীও গ্রহণযোগ্য। তাই কাজি সাহেব একজনের চাদ দেখার উপর ভিত্তি করে রোজা রাখার হ...
View Detailsউত্তর:- কোন বস্তু ক্রয়-বিক্রয়ের সময় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের সন্তুষ্টি পাওয়া জরুরী। কোন একজন অসন্তুষ্ট হলে লেনদেন বৈধ হবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে চকলেট দেওয়ার পর যদি ক্রেতা সন্তুষ্টচিত্তে নিয়ে নেয়, তাহলে বিক্রি করা জা...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী বিধান মোতাবেক যে সমস্ত জিনিস বেশী পান করলে নেশা হয় সেগুলোর এক ফোটা পান করাও হারাম। আর খাদ্য জাতীয় কোন বস্তুর নাপাক হওয়ার দৃঢ় বিশ্বাস না হওয়া পর্যন্ত উক্ত জিনিস খাওয়াতে কোন অসুবিধা নাই। সুতরাং সেভেন-আপ, কোকাকোলা বা অন্য কোন পানীয় বেশী...
View Detailsউত্তর:- শরীয়াতের বিধান অনুযায়ী নামাযরত অবস্থায় বিনা অজরে ইচ্ছাকৃত আওয়াজ বের করলে তাতে কোন হরফ সৃষ্টি হলে নামায নষ্ট হয়ে যায়। অনিচ্ছাকৃতভাবে কোন আওয়াজ বের হয়ে কোন হরফ সৃষ্টি হলেও তাতে নামায নষ্ট হবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের বিধান হলো, বমি করার দ্বারা রোযা ভঙ্গ হয় না। সুতরাং কোন ব্যক্তি যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি করে চাই তা মুখ ভরে হোক বা না হোক। তার রোযা ভাঙবে না। তবে, বমি আটকাতে গিয়ে যদি বমির কিছু অংশ গিলে ফেলে। তাহলে সকল ইমামের ঐক্যমতে তার রোযা ভেঙ্গে ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে এমন জিনিষের ক্রয়-বিক্রয় জায়েয আছে যা অন্যেরি নিকট হস্তান্তর করা যায় এবং তাতে তার হক্ব সাব্যস্ত হয়। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে শুফআর হক্ব অন্যের নিকট বিক্রি করা জায়েয নেই। কেননা এটা একক হক্ব যা শুধু শু...
View Details