উত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী নামাযের বিধান অস্বীকার করা কুফরী আর অমান্য করা গোমরাহী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি এ কথা বলার দ্বারা নামায অস্বীকার করা উদ্দেশ্য না হয় তাহলে ঈমান নষ্ট হবে না, কিন্তু গুনাহ হবে। তবে যদি অস্বীকার করার উদ্দেশ্যে ব...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী শিআ’রে ইসলাম তথা ইসলামের নিদর্শনাবলীকে ঠাট্টা বিদ্রুপ করার দ্বারা ঈমান চলে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে আযানের আওয়াজ শুনার পর বিরক্তি প্রকাশের দ্বারা ঈমান নষ্ট হবে না। তবে এমনটিও করা অনুচিত। তবে যদি বিদ্রুপাত্মক...
View Detailsউত্তর: কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী বুঝা যায় যে, জিহাদ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ফরজ বিধান। যা কেয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীর কোন না কোন স্থানে বিদ্যমান থাকবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করে জিহাদের ধারাবাহিকতাকে অস্বীকার করে তাহলে...
View Detailsউত্তর: ইসলামী আকীদা বিশ্বাস অনুযায়ী অকাট্যভাবে প্রমাণিত কোন বিধান অস্বীকার বা ঠাট্টা - বিদ্রুপ করার দ্বারাও ঈমান চলে যায়। তবে অমান্য করার দ্বারা ঈমান না গেলেও মারাত্মক গুনাহগার হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যক্তি যদি হারামকে হারাম মনে করে। কিন্তু কা...
View Detailsউত্তর: কুরআনে কারীমে স্পষ্ট বর্ণনা অনুযায়ী ইসলাম আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম। সুতরাং বর্ণিত সূরতে হিন্দু ধর্মকে ভালো মনে করা নিতান্তই গোমরাহী, পথভ্রষ্টতা এবং গুনাহের কাজ। এ ধরণের ধারণা পোষণ করা থেকে বেঁচে থাকা উচিৎ। আলে...
View Detailsউত্তর: কুরআন হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী অদৃশ্য ও ভবিষ্যতের খবর একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই জানেন, এ ব্যাপারে কাউকে জিজ্ঞাসা করা, বলা ও বিশ্বাস করা হারাম ও ঈমান বহির্ভূত কাজ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে রাশিফল গণনা ও তাতে বিশ্বাস করা হারাম ও ঈমান বহির্ভুত ক...
View Detailsউত্তর: হাদীস শরীফে নবী সা. এর সুস্পষ্ট ঘোষণা- কোন স্থান বা কালের মধ্যে অকল্যাণ নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে কোন স্থান বা কাজের ব্যাপারে অকল্যাণ বা কুলক্ষী হওয়ার বিশ্বাস রাখা ঠিক না। সুরা তালাক, ০৩, সুনানে আবু দাউদ ২-৫৪৭,...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মৃত ব্যক্তির মালিকানাধীন ত্যজ্য সম্পত্তি থেকে ওয়ারিসগণ মিরাস পাবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু মুক্তিযোদ্ধা ভাতার সুবিধা মৃত ব্যক্তির মালিকানাধীন সম্পত্তি নয়। তাই উক্ত সুবিধা তার ওয়ারিসগণ মিরাস হিসাবে পাবে না। তবে রাষ্ট...
View Detailsউত্তর: অন্যায়ের আশংকা না থাকলে রাষ্ট্রীয় বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে কাফের বাদশা যদি ন্যায় বিচার থেকে বাধা না দেয়। তাহলে তার পক্ষ থেকে বিচারকের জিম্মাদারী নেয়া জায়েয হবে। তবে যদি অন্যায় রায় দিতে বাধ্য হওয়ার আশংক...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ঔরসজাত সন্তান হলো ‘আসাবা’ তথা নিকট আত্মীয়ের অন্তুর্ভূক্ত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু যায়েদও মৃত ব্যক্তির আসাবা (নিকট আত্মীয়) তাই অন্যান্য আসাবার সাথে সেও মিরাস পাবে। এবং ১০০ শতাংশের এক তৃতীয়াংশ অ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন-নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ত্যাজ্য সম্পত্তি থেকে তার ওয়ারিশগণ মিরাস পাবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে হিজড়াও যেহেতু তার সন্তান। তাই সে-ও যথারীতি মিরাস প্রাপ্ত হবে। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়্যাহ ৬-৪৪৯, আলফিকহুল ইসলামি ওয়াআদিল্লাত...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে বদলী হজ্জ আদায়কারী অবশ্যই তার মুয়াক্কেলের পুরাপুরি আনুগত্য করা জরুরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে বদলী হজ্জ আদায় করীর জন্য তার মুয়াক্কেলের আদেশের বিপরীতে হজ্জে ইফরাদ করাটা উচিৎ হয়নি। তবে যেহেতু করে ফেলেছে তাই, গ্রহণযোগ্য মতানু...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী প্রয়োজন অতিরিক্ত সম্পদ হজ্জের নেসাব পরিমাণ হলে তার উপর হজ্জ করা ফরয। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু উক্ত ব্যক্তির ঋণ থাকার কারণে নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক নয়। তাই তার উপর হজ্জ আবশ্যক নয়। আল ফিকহুল ই...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী ওমরার সকল বিধি-বিধান হজ্জের বিধানের মতই। অর্থাৎ যেমনিভাবে মৃত ব্যক্তির নামে হজ্জ আদায় করা যায়, তেমনিভাবে ওমরাও আদায় করা যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে ওমরা পালনের নিয়ত করলে তার পক্ষ থেকেই আদা...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কোন ব্যক্তি নিজ মালিকানাধীন হালাল সম্পদ দ্বারা নেসাবের মালিক হলে তার উপর হজ্জ ফরয। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে পেনশনের টাকা দিয়ে হজ্জ করা যাবে। ফাতাওয়ায়ে শামী ৩-৫২৭, বাদায়েউস সানায়ে ৩-৪৫, ইমদাদুল ফাতাওয়া ৩-১৪৯...
View Details