উত্তর :- হাজি সাহেবদের জন্য তাদের কুরবানির গোশত খেতে কোন অসুবিধা নাই। তাছাড়া হজে তামাত্তু ও দমে কেরানের গোশত তো সাধারণ কোরবানির মতই। আদ দুররুল মুহতার - ১/৬১৫; বাদায়েউস সানায়ে’ ৮/৩১৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৩২৬; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া - ৩/৬৭৭।...
View Detailsউত্তর :- হজের সফরে মুহরিম ব্যক্তির আসবাবপত্র হারিয়ে গেলে সে যদি হাটতে সক্ষম না হয় তাহলে কষ্ট থেকে বাচার জন্য হালাল হওয়া জায়েয। আর হাটতে পারলে তার জন্য হালাল হওয়ার অবকাশ নাই। তাকে হেটেই হজ পালন করতে হবে। রদ্দুল মুহতার -২/৫৯০; বাদায়েউস স...
View Detailsউত্তর :- মুহরিম ব্যক্তির জন্য আতর বা ঘ্রাণযুক্ত জিনিষ ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। তারপরেও কেউ ব্যবহার করলে ব্যবহারের পরিমাণ হিসেবে তার উপর জরিমানা আসবে। তাই সে একটি পূর্ণাঙ্গ অঙ্গে আতর ব্যবহার করলে তার উপর দম ওয়াজিব হবে। আর এর কম জায়গায় ব্যবহার করলে সদ...
View Detailsউত্তর :- তাওয়াফে যিয়ারতের জন্য পবিত্রতা অর্জন করা জরুরী। তাই উক্ত মহলিাকে তাওয়াফে যিয়ারত ব্যতীত বাকি আরকানগুলো আদায় করে মক্কায় অবস্থান করবে। এবং পবিত্র হওয়ার অপেক্ষা করবে। পবিত্র করার পর তাওয়াফে যিয়ারত করে হালাল হবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ...
View Detailsউত্তর :- ইমাম সাহেব খুৎবা দেওয়ার ইচ্ছায় মিম্বরে বসার পর থেকে খুৎবা শেষ করা পর্যন্ত কথা বলা তাসবীহ নামায ইত্যাদি পড়া মাকরূহ। তাই খুৎবা চলাকালে মুক্তাদিরা ইমামের খুৎবা মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করবে। তারা তাকবীরে তাশরীক বা অন্য কোন দোআ পড়বে না। ...
View Detailsউত্তর :- যে কোন নামাযে অনিচ্ছাকৃতভাবে ওয়াজিব ছুটে গেলে সাজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয়। তবে, বিশৃংখলা ও ফেৎনা হওয়ার সম্ভাবনার কারণে ঈদ ও জুমআর নামায এক্ষেত্রে স্বতন্ত্র। অর্থাৎ, এ উভয়টার সাজদায়ে সাহু না দিলেও নামায সহিহ হয়ে যাবে। তাই ঈদের নামাযে অতিরিক্ত ত...
View Detailsউত্তর:-মুহরিম ব্যক্তির জন্য কষ্টদায়ক প্রানী মারার অনুমতি আছে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত প্রাণিগুলো যেহেতু কষ্টদায়ক তাই মুহরিম ব্যক্তি এসব প্রাণী মারার দ্বারা তার হজ্বের কোন ক্ষতি হবে না। - ফাতওয়ায়ে শামী ৩/৬৮৯, আল বাহরুর রায়েক ৩/৫৮,ফাত...
View Detailsউত্তর:-মহিলাদের উপর হজ ফরজ হওয়া এবং তা পালনের জন্য সফর করা বৈধ হওয়ার জন্য মাহরাম পুরুষ থাকা জরুরী। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সুরতে মহিলার বোন বা অন্য কোন মহিলা যেহেতু মাহরাম পুরুষ নয়,তাই সে তাদরে সাথে হজে যেতে পারবে না। ফাতওয়ায়ে শামী ৩/৫৩১,আল হিদায়া...
View Detailsউত্তর :- অসিয়তকৃত কোরবানির পশু যদি অসিয়তকারীর সম্পদ হতে কেনা হয় তাহলে তার গোশত কেউ খেতে পারবে না। বরং পুরা গোশত গরীব মিসকিনদের মাঝে সদকা করে দিতে হবে। আর যদি অসিয়ত কারীর সম্পদ হতে না কিনে কোরবানি দাতা নিজের সম্পদ হতে পশু ক্রয় করেন। তাহলে সে কোরবান...
View Detailsউত্তর:-আকীকার পশুর হাঁড় ভাঙ্গতে কোন অসুবিধা নাই। তবে না ভাঙ্গাই উত্তম। প্রশ্নেবর্ণিত তানকিহ কিতাবের ইবারত ও আম্মাজান আয়েশা রা.র বর্ণনা অনুত্তম বুঝানোর জন্য ব্যবহার হয়েছে। নিষেধ বুঝানোর জন্য নয়। রদ্দুল মুহতার ৯/৫৫৪,তানকীহুল ফাতাওয়া আল হামিদিয়্যা ২/...
View Detailsউত্তর :- বন্য পশুর ক্ষেত্রে তার বিধি-বিধান মায়ের উপর ভিত্তি করে আরোপিত হবে। তাই মা যদি গৃহপালিত হয় তাহলে তার বাচ্চাও গৃহপালিত গণ্য হবে। না হয় মা বন্য প্রাণী হলে বাচ্চাও বন্য প্রাণী হিসেবে গণ্য হবে। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে দেখতে হবে যে তার মা বন্য না গৃহ...
View Detailsউত্তর :- কোরবানি সহিহ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো পশুটি গৃহপালিত হওয়া। আর হরিণ বন্য প্রাণি। তাই তা দ্বারা কোরবানি সহিহ হবে না। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৪৩; আদ দুররুল মুহতার - ৬/৩২২; ফাতাওয়া সিরাজিয়া- পৃ. ৩৮৫; কিতাবুল মুগনি - ১২/৬৭।...
View Detailsউত্তর :- জরুরী খরচ নির্বাহের আবশ্যক পরিমাণ হতে অতিরিক্ত জায়গা জমি বাড়ী-ঘর ও আসবাবপত্র থাকে এবং তা বিক্রি করলে তার হজের যাতায়াত ও আনুষঙ্গিক খরচ এবং হজ থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত পরিবার -পরিজনের খাওয়া দাওয়াসহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় খরচের ব্যবস্থা হয়ে যায়। তাহলে ত...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে যেমনিভাবে একটি গরুতে সাতজন শরীক হয়ে কোরবানি করতে পারবে তেমনি একটি গরুতে সাতজন শরীক হয়ে আকিকাও করতে পারবে । তাতে কোন অসুবিধা নাই। তবে একজন বালকের জন্য দুইটি বকরি হওয়া সুন্নাত। সামর্থ্য না থাকলে বালকের আকিকা একটি ছাগল দিয়েও করতে ...
View Detailsউত্তর :- জিলহজ মাসের ১০, ১১,১২ তারিক হল কুরবানির জন্য অনুমোদিত সময়। এতে রাত-দিন উভয়ই অন্তর্ভূক্ত । তবে রাতে কোরবানি করা মাকরূহ। রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৪০; আল বাহরুর রায়েক - ৮/৩২২; ফাতাওয়া তাতার খানিয়া - ১৭/৪২০।...
View Details