উত্তর :- নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক যদি কুরবানির দিনগুলো শেষ হওয়ার পূর্বেই মারা যায় তাহলে তার উপর থেকে কুরবানি রহিত হয়ে যাবে। কারণ আমলের ক্ষেত্রে শেষ মুহুর্তের ধর্তব্য। হাশিয়ায়ে ইবনে আবেদীন - ৯/৫২১; ফাতাওয়া কাজিখান - ৩/২৪৮; ফাতাওয়া হিন্দ...
View Detailsউত্তর :- গাভীন গরু দিয়ে কোরবানি দেয়া দোষনীয় হলেও কোরবানি আদায় হয়ে যাবে। তাই ইচ্ছা করে বা জ্ঞাতসারে এমন না করা চাই। তবে হঠাৎ হয়ে গেলে কোরবানি সহিহ হয়ে যাবে। আদ দুররুল মুখতার - ৬/৩২২; আল হিদায়া - ৪/৪৪০; ফাতাওয়া আলমগিরী - ৫/৩২১; আপকে মাসায়ে...
View Detailsউত্তর :- কোরবানি সহিহ হওয়ার জন্য পশু ত্রুটি মুক্ত হওয়া জরুরী। তবে শিং না থাকা এমন ত্রুটি নয় যার কারনে কোরবানি সহীহ হয় না। তবে যে পশুর জন্মগতভাবেই শিং না হবে তা দিয়ে কোরবানি করা জায়েয আছে। ফাতাওয়া শামি - ৬/৩২২; বাদায়েউস সানায়ে’ ৬/৩০২; আল ...
View Detailsউত্তর :- পশু হালাল হওয়ার জন্য পশু যবাই করার বিসমিল্লাহ বলা জরুরী। ইচ্ছাকৃতভাবে বিসমিল্লাহ ছেড়ে দিলে পশু হালাল হবে না। তবে ভুলে না বললে কোন অসুবিধা নাই। আদ দুররুল মুখতার - ৬/২৯৯; আল হিদায়া - ৪/৪৩৫; মাজমাউল আনহার - ৪/১৫৪; আপকে মাসায়েল আওর ...
View Detailsউত্তর :- কোরবানি ওয়াজিব নয় এমন ব্যক্তির জন্য কর্জ করে কোরবানি করার প্রয়োজন নেই। তবে সে যদি কোরবানি করে-ই তাহলে তার কোরবানি সহিহ হয়ে যাবে। আদ দুররুল মুখতার - ১/৩১২; আল হিদায়া - ৪/৪৪৩; আল ফিকহুল ইসলামি - ৩/৬০৪; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল - ৫/৪৮।...
View Detailsউত্তর :- যাকাত ও কোরবানি দু’টি ভিন্ন ভিন্ন ইবাদত। সামর্থবানদের উপর উভয়টাই ওয়াজিব। তাই কোনটা আদায় না করলে অন্যটা আদায় করা যাবে না বা আদায় করলে তা সহিহ হবে না- এমন নয়। তাই বর্ণিত ব্যক্তির উপর কোরবানি করা ওয়াজিব হলে কোরবানি করা উচিত। এবং তার কোরবানি ...
View Detailsউত্তর :- জিলহজ মাসের ৯ তারিখ হতে ১৩ তারিখ পর্যন্ত মোট পাঁচ দিন ওমরা আদায় করা নিষেধ। এছাড়া বছরের বাকি যেকোন দিন ওমরা আদায় করা যেতে পারে। আদ দুররুল মুখতার - ২/৪৭৩; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১; হাশিয়ায়ে তাহতাভি- পৃ. ৭৪; মাজমাউল আনহার - ১/২৯; মাসায়েলে রা...
View Detailsউত্তর :- সহজভাবে ঋণ পরিশোধের সুযোগ থাকলে ঋণ করে হজ বা ওমরা আদায় করার অনুমতি আছে। আদ দুররুল মুখতার - ২/৪৬২; রদ্দুল মুহতার - ২/৪৬২; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল - ৫/২৯৭;...
View Detailsউত্তর:- ওমরা করা সুন্নাত। তাই তা নিয়ত করার দ্বারা ফরজ বা ওয়াজিব হয়ে যায় না। আর কোন সুন্নাত আদায় করার নিয়ত করে তা না করার দ্বারা কোন গুনাহ হবে না। আদ দুররুল মুখতার - ২/৪৭২; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩০১; হাশিয়ায়ে ইবনে আবেদীন - ৩/৫৪৫; ফাতাওয়া ক...
View Detailsউত্তর :- সরকার বা অন্য ব্যক্তি বা মহল থেকে টাকা প্রাপ্ত হওয়ার পর মালিক হয়ে সে ঐ টাকা দিয়ে যা খুশি তাই করতে পারবে। হজ বা ওমরা করাতেও কোন সমস্যা নাই। আল বাহরুর রায়েক - ২/৫৪৬; বাদায়েউস সানায়ে ‘ ৩/৪০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/২৮১; ফাতাওয়া কাজিখা...
View Detailsউত্তর :- ওমরার রুকন দু’টি। এক.ইহরাম বাধা । দুই. তাওয়াফ করা। আর ওমরার শর্ত হলো- এক. সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝখানে দোড়ানো। দুই হলক বা কসর করা। আদ দুররুল মুখতার - ২/৪৭২; ফাতাওয়া কাজিখান - ১/১৮৩; হাশিয়ায়ে তাহতাভি- পৃ. ৭৪০ ।...
View Detailsউত্তর :- হজের পথে বাধাগ্রস্ত হলে হাদি পাঠিয়ে হালাল হবে। ও পরবর্তী বছর হজ কাযা করবে। সুরা বাকারা - ১৯৬; আদ দুররুল মুখতার - ২/৫৯০; ফাতাওয়া কাজিখান - ১/১৮৯; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১৯; মাসায়েলে রাফাআত কাসেমি - ৫/৬১;...
View Detailsউত্তর :- বদলী হজের ক্ষেত্রে এমন লোক নির্বাচন করা উচিত যে পূর্বে হজ করেছে। তাই নিজের হজ আদায় করেনি এমন লোক দিয়ে বদলী হজ করানো জায়েয হলেও অনুত্তম। আদ দুররুল মুহতার - ২/৬৩; বাদায়েউস সানায়ে’ ৩/২৮৯; আহসানুল ফাতাওয়া - ৪/৫১২।...
View Detailsউত্তর :- কুরবানিতে সক্ষম হাজি সাহেব কোন কারণে কোরবানি করতে না পারলে মোট দশটি রোযা রাখবে। হজের দিনগুলোতে তিনটি। আর পরে সাতটি। সুরা বাকারা - ১৯৬; আদ দুররুল মুখতার - ২/৫৩৩; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৩০৩; ফাতহুল কাদির - ২/৫৪৩।...
View Detailsউত্তর :- ফরয হজ আদায়ের অন্যতম শর্ত হলো শারিরীক সক্ষমতা। তাই বৃদ্ধ লোকটির সম্পদশালী হওয়ার সময় যদি সে শারিরীকভাবে হজ আদায় কাজে সামর্থ্য হয় তাহলে তার উপর হজ ফরজ হবে। সুরা আলে ইমরান - ৯৭; সুনানে তিরমিযি - ১/১৬৮; আল হিদায়া - ১/২৩১; হাশিয়াতুত ...
View Details