উত্তর :- হজ কবুল হওয়ার জন্য মাল হালাল হওয়া জরুরী। হারাম মাল দিয়ে হজ করলে তার উপর থেকে হজের ফরযিয়াত আদায় হয়ে গেলেও তাতে কবুল হজের সওয়াব পাওয়া যাবে না। তাই লটারির মাধ্যমে অর্জিত হারাম অর্থ দ্বারা আদায়কৃত হজের দ্বারা হজের ফরজিয়াত আদায় হলেও তাতে কবুল ...
View Detailsউত্তর:-হজ্বের মৌসুমে কিছু জায়গায় দোয়া কবুল হওয়ার কথাটি সঠিক। নিচে জায়গাগুলোর নাম উল্লেখ করে দেয়া হল। ক) সর্বপ্রথম বাইতুল্লাহর দিকে নজর দেয়ার সময়। খ) মুলতাজিমের নিকট গ) মিজাবে রহমতের নিচে ঘ) বাইতুল্লাহর ভিতরে ঙ) যমযম পানি পান করার সময় চ) মাক্বামে ই...
View Detailsউত্তর :- মক্কায় অবস্থানকারী ব্যক্তি বায়তুল্লায় পৌছতে সক্ষম হলেই তার উপর হজ ফরজ। সে সোয়ারীতে আরোহণ করতে সক্ষম হোক বা না হোক। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/২৮১; ফাতাওয়া কাজিখান - ১/১৭৩; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল - ৫/২৪৫।...
View Detailsউত্তর :- জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখের মধ্যে রমি করা ওয়াজিব। সে হিসেবে তৃতীয় দিনের রমি তার জন্য ওয়াজিব ছিল। যা না করার কারণে তার উপর দম ওয়াজিব। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১১; আল বাহরুর রায়েক - ৩/৪১; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া - ৪/২৬৪। ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে হারাম মাল হিসেবে স্বীকৃত নয়। তাই তার উপর হজ ফরজ নয়। তবে সে হজ করতে চাইলে কোন অমুসলিম হতে ঋণ নিয়ে হজ করতে পারবে। অতপর তার হারাম মাল হতে তার ঋণ পরিশোধ করে দিবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/২৮৩; হাশিয়ায়ে ইবনে আবেদীন - ২/৪৫৬; ফাতাওয়...
View Detailsউত্তর :- আরাফায় অবস্থানের পূর্বেই স্ত্রী সহবাস করলে তার হজ বাতিল হয়ে যাবে। তার এত্রুটির কারণে একটি দম (বকরি যবাই) দিবে। আর হজ পরবর্তী বছর কাযা করবে। সুরা বাকারা - ১৯৭; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩০৯; আল ইখতিয়ার লিতা’লিল মুখতার - ১/২৫৮; ফাতাওয়া...
View Detailsউত্তর :- তাকবীরে তাশরিকের দিনগুলোতে আদায়কৃত ফরজ নামাযের পর তাকবীর বলা ওয়াজিব। এবং ঐ দিনগুলো কাযা হওয়া নামাযগুলোও যদি আইয়ামে তাশরিকের ভিতর আদায় করেন। তাহলে ঐ কাযা নামায আদায়ের পরও তাকবীরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। রদ্দুল মুহতার - ১/১৭৯; ফাতাওয়া ...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির গোশত তিনভাগে বন্টন করা মুস্তাহাব। আর এ গোশত নিজেও খেতে পারবে আবার অন্যকেও দিতে পারবে। তবে এ গোশত হতে কোনভাবেই কাউকে পারিশ্রমিক দেয়া যাবে না। সুরা হজ - ৩৬, রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২৮, ফাতাওয়া সিরাজিয়া - ৩৮৯।...
View Detailsউত্তর :- নির্ধারিত স্থান থেকে ইহরামের কাপড় পরিধান করা হজের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। তবে যারা মক্কা অথবা হেরেমের ভিতরে অবস্থান করেন। তাদের জন্য হেরেমের বাহিরে এসে “হিল” থেকে হজের ইহরামের কাপড় পরিধান করাই যথেষ্ট হবে। তাই আপনার চাচাত ভাইকে হেরেমের ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে যেকোন ব্যক্তির জন্য দান-সদকা ইত্যাদি ইবাদতের মাধ্যমে সওয়াব পৌছানো জায়েয আছে। চাই ব্যক্তি জীবিত হোক বা মৃত তাতে কোন অসুবিধা নাই। সুস্থ ব্যক্তির পক্ষ থেকে অন্য ব্যক্তির ওমরা করা জায়েয আছে। রদ্দুল মুহতার - ১/৫৯৫; ...
View Detailsউত্তর :- কুরবানি একটি ইবাদত। আর সুদি ব্যংকের টাকা হলো হারাম। আর হারাম মালের ইবাদত আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য নয়। তাই সুদি ব্যংকে চাকুরির টাকা দ্বারা কুরবানি করলে তার কোরবানি হবে না। এবং তার সাথে যারা যুক্ত হযে কোরবানি করবে তাদের কারো কোরবানিই হবে ন...
View Detailsউত্তর :- নেসাব পরিমাণ এমন প্রত্যেক ব্যক্তির উপর আলাদা আলাদাভাবে কুরবানি করা ওয়াজিব। একজনের পক্ষ থেকে কুরবানি অন্যজনের জন্য যথেষ্ট হবে না। তাই পরিবারের সদস্যদের উপার্জন আলাদা আলাদা হয় আর প্রত্যেকের সম্পদ নেসাব পরিমাণ হয় তাহলে প্রত্যেকের উপরই পৃথক ...
View Detailsবদলী হজ আদায় সহিহ হওয়ার জন্য হজে যাবতীয় বিধান সঠিকভাবে আদায় হওয়া জরুরী। তাই বদলী হজকারী হজের যাবতীয় বিধান সঠিকভাবে আদায় করে থাকলে তার হজ আদায় হয়ে গেছে। হজ আদায় শেষে সেখানে অবস্থান করার কারণে হজে কোন ক্ষতি হবে না। তবে হজ আদায় করতে গিয়ে এভাবে থেকে যাওয়...
View Detailsউত্তর :- আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্তির ইচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি ভিন্ন ভিন্ন নিয়তে একই কোরবানির পশুতে শরীক হওয়া জায়েয। আর কাযা করাটাও তো আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের জন্যই তাই এতে কোন সমস্যা নাই। সকলের কোরবানি আদায় হয়ে যাবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৫১; আ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে ইহরাম অবস্থায় শিকার করার নির্দেশ দেয়া নিষেধ। কিন্তু অন্যের শিকার করা প্রাণীর গোস্ত খাওয়া নিষেধ নয়। তাই প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি অন্যের শিকার করা প্রাণীর গোশত খেতে পারবে। তিরমিযি - ১/১৭৩; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩৮৪; আল ...
View Details