উত্তর :-কোনো সময় সকলেই বা কেউ কেউ তাকবীর বলতে ভুলে গিয়ে মসজিদ থেকে বের না হয়ে গেলে তাকবীর আদায় করে নিবে। আর যদি মসজিদ থেকে বের হয়ে যায় তাহলে এই ওয়াজিব ছুটে যাবে। এই ওয়াজিবের কোনো কাযা নেই এবং ওয়াজিব ছেড়ে দেওয়ার কারণে ঐ ব্যক্তি গুনাহগার হবে। ...
View Detailsউত্তর :- উচ্চস্বরে একবারই তাকবীর বলা ওয়াজিব। -ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; রদ্দুর মুহতার ২/১৭৮...
View Detailsউত্তর :- সুন্নত, নফল, বিতর নামাযের পর তাকবীর ওয়াজিব নয়। -বাদায়েউস সানায়ে ১/৪৬২; মাবসূত সারাখসী ২/৪৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২...
View Detailsউত্তর :- ইমাম আবু হানীফার রাহ-এর মতে একাকী নামায আদায়কারী ও মুসাফির ব্যক্তি এবং মহিলাদের উপর তাকবীরে তাশরীক যদিও ওয়াজিব নয়, কিন্তু সাহেবাইনের মতে তাদের উপরও তাকবীর বলা ওয়াজিব। এক্ষেত্রে সাহেবাইনের কথার উপরই ফতওয়া। -মুসান্নাফ ইব...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে প্রয়োজনের অতিরিক্ত নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হলেই তার উপর হজ ফরজ হয়। তাই উক্ত ব্যক্তির উপর হজ আদায় করা ফরজ। তবে নিজে আদায় করতে সামর্থ্য না হলে অন্যের দ্বারা বদলী হজ আদায় করে নিবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/২৮২; খুলাসাতুল...
View Detailsউত্তর :- আখেরাতে আল্লাহর কাছে যেকোন ভালো কাজের প্রতিদান পাওয়ার জন্য ঈমান থাকা শর্ত। তাই কোন অমুসলিম তার ভাল কাজের প্রতিদান হিসেবে আখেরাতে কিছুই পাবে না। তবে দুনিয়াতেই তাকে তার প্রতিদান দিয়ে দেয়া হবে। সুরা আসর - ১-২; সুরা মায়েদা - -৫; মুস...
View Detailsউত্তর :- তাকবীরে তাশরীকের জন্য বিভিন্ন শব্দ হাদীসে উল্লেখিত হয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বজন বিদিত শব্দ হল- ...
View Detailsউত্তর :- প্রত্যেক মুসল্লীর জন্য যিলহজ্বের নয় তারিখের ফজর হতে তের তারিখের আসর পর্যন্ত (মোট তেইশ ওয়াক্ত) প্রত্যেক ফরয নামায আদায় করে সালাম ফিরানোর সাথে সাথে উচ্চস্বরে একবার তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। ...
View Detailsবাংলাদেশী হাজীরা ইহরাম বাধার সর্বশেষ সীমা হলো ইয়ালামলাম।তাই তাদের বিমানে ওঠার আগেই ইহরাম বাধা উচিত। সহিহ বুখারী - ১/২৬; রদ্দুল মুহতার - ২/৪৭৫; মুখতাসারুল কুদুরী - পৃ.৫৬;...
View Detailsউত্তর :- মহিলার জন্য হজ ওমরা ইত্যাদি সফরে মাহরাম সাথে থাকা জরুরী। একাকী সফর করা বৈধ নয়। তাই মাহরাম ছাড়া কোন মহিলা ওমরা করার জন্য যেতে পারবে না। যদি যাই-ই তাহলে তার ওমরা মাকরূহের সাথে আদায় হবে। সহিহ বুখারী - ১/৪৩৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১...
View Detailsউত্তর :- ওমরা শেষে হালাল হওয়ার জন্য চুল কাটা বা মুণ্ডানো শর্ত। সহিহ মুসলিম - ১/৪২১; বাদায়েউস সানায়ে’ ৩/১৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩০৭; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া - ৩/৬৪৩।...
View Detailsউত্তর :- হজ বা ওমরা শেষে হালাল হওয়ার জন্য চুলকাটা বা মুণ্ডন করা শর্ত। তাই বর্ণিত ব্যক্তি দ্বিতীয়বার ওমরা করার পরও মাথা মুণ্ডানোর মাধ্যমে হালাল হতে হবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩০৭; ফাতাওয়া কাজিখান - ১/১৭৩; আল ফিকহুল হানাফি - ৩/২৪৭; আপকে মাস...
View Detailsউত্তর :- হজ অথবা ওমরার ইহরাম বাধার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে নিয়ম হলো হালাল হওয়ার জন্য হাদী পাঠিয়ে দেয়া এবং পরের বছর ওমরা কাজা করা । ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১৯; বাদায়েউস সানায়ে’ ৩/১৯০; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল - ৫/২৬৩।...
View Detailsউত্তর :- কোন পশুর বাচ্চা অন্য কোন প্রাণীর দুধ পান করার কারণে তার উপর কোন হুকুম অর্পিত হয় না। তাই উক্ত বাচ্চা বড় হওয়ার পর কুরবানি করা জায়েয। আদ দুররুল মুখতার - ৬/৩২২; আল হিদায়া - ৪/৪৪৯; ফাতাওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ - ১৫/৫৩৮।...
View Detailsউত্তর :- যাকাত ও কোরবানি দুটি স্বতন্ত্র ইবাদত। একটা অপরটার সাথে সংযুক্ত নয়। ফলে একটাকে আদায় না করা অপরটার জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না। তাই কোন যাকাত আদায় না করলেও তাকে কোরবানি দিতে হবে। বা যাকাত না দিলেও কুরবানি দিলে তার কুরবানি আদায় সহিহ হব...
View Details