উত্তর:-যে ব্যক্তির উপর কোরবানী করা ওয়াজিব ঐ ব্যক্তি কোরবানীর দিনগুলোতে কোরবানী না করে এই পরিমাণ টাকা সদকা করা দ্বারা কোরবানী আদায় হবে না। তবে শরয়ী গ্রহণযোগ্য কোন বৈধ কারণে কোরবানী করতে অক্ষম হলে সে পরিমাণ টাকা সদকা করা বৈধ। অন্যথায় বৈধ নয়। ...
View Detailsউত্তর:- নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে,তার উপর কোরবানী করা ওয়াজিব। চাই সে নারী হোক কিংবা পুরুষ। সুতরাং প্রশ্নেবর্নিত সুরতে মহিলা নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হওয়ায় তার উপর কোরবানী করা ওয়াজিব। -সুরা কাউসার আয়াত নং-২,আদ্দুররুল মুখতার ৬...
View Detailsউত্তর:-কোরবানী সহীহ হওয়ার জন্য শর্ত হল,নিয়ত খালেস করা। অর্থাৎ দুনিয়াবী কোন উদ্দেশ্যে কোরবানী না করা। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সুরতে নিছক অধিক গোস্ত হওয়ার নিয়তে কোরবানী করলে সহীহ হবে না। তবে হ্যাঁ,যদি গোস্তকে মুল উদ্দেশ্য না ব...
View Detailsউত্তর:- তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। জিলহজ মাসের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত প্রত্যেক নামাজের পর একাকী হোক বা জামায়াতের সাথে হোক নারী পুরুষ উভয়ের জন্য একবার তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। -আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭,হিদায়া ১/১৭...
View Detailsউত্তর:-হজ ও ওমরা উভয়টা স্বতন্ত্র ইবাদত। হজ ফরজ, ওমরা সুন্নত। একটা অপরটার পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্নিত সাদ সাহেব আলাদাভাবে হজ করতে হবে। ওমরা করার দ্বারা হজের ফরজিয়ত আদায় হবে না। - সুরা আলে ইম...
View Detailsউত্তর:- টাকা আদায়ের সুযোগ থাকলে হাওলাত করে হজ করা নিষিদ্ধ নয়। সুতরাং আপনি হাওলাত করে হজে যেতে পারেন। তাতে কোন অসুবিধা নাই। -আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৬২, ফাতওয়ায়ে শামী ২/৫২৯,মাসায়েলে রফয়ত কাসেমী ৫/৪৪...
View Detailsউত্তর:- যে কোন ইবাদতের সওয়াব যেকোন ব্যক্তির নামে পৌছানো যায়। তাই ওমরা বা তাওয়াফের সওয়াব কারো নামে পৌছাতে কোন সমস্যা নাই। রদ্দুল মুহতার - ২/৫৯৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া -১/৩৩১; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া -৪/২১১; কিতাবুল ফাতাওয়া - ৪/২৫৬।...
View Detailsউত্তর :- ইহরাম অবস্থায় সেলাই করা কাপড় পরা নিষেধ। তাই যদি কোন মুহরিম পুরা একদিন সেলাই করা কাপড় পরে তাহলে তাকে দম দিতে হবে। আর যদি এর থেকে কম সময় পরে তাহলে তাকে সদকা দিতে হবে। আল হিদায়া - ১/২৬৭; আদ দুররুল মুখতার - ২/৫৪৭; আল বাহরুর রায়েক -...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়াতে মোহরানা স্ত্রীর বৈধ ও স্বীকৃত হক। যা আদায় করা স্বামীর উপর ওয়াজিব। এবং মোহরের বকেয়া টাকা স্বামীর উপর ঋণ হিসেবে থাকে। তাই স্বামীর জন্য উচিত হলো, হজে যাওয়ার পূর্বে অন্যান্য ঋণের মত স্ত্রীর মোহরানা পরিশোধ করে দেয়া। তবে এ মোহরা...
View Detailsউত্তর :- সুস্থ ব্যক্তির জন্য হজ ফরয হওয়ার সাথে সাথেই হজ আদায় করা জরুরী। বিলম্ব করা উচিত নয়। মেয়ের বিবাহ বা এজাতীয় কোন কারণে হজ পিছিয়ে দেয়ার উচিত নয়। তাই সে আগে হজ করবে। পরে মেয়ের বিয়ে দিবে। সুরা আলে ইমরান - ৯৭; সুনানে তিরমিযি - ১/১৬৭;...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির ক্ষেত্রে মোটাতাজা পশু নির্বাচন করাই উত্তম। তাই সংখ্যা বাড়িয়ে দূর্বল পশু কুরবানি না করাই উত্তম। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৪৯; ফাতাওয়া কাজিখান - ৩/২৪৬; ফাতাওয়া বাযযাযিয়া - ৩/৩৫৮; ফাতাওয়া মাহমুদিয়া - ১৭/৩৩৬।...
View Detailsউত্তর :- জিলহজের ১০,১১,১২ তারিখে নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক থাকলে অথবা গরিব ব্যকিত এ সময়ের মধ্যে কুরবানির নিয়তে পশু ক্রয় করলে তার উপর কুরবানি ওয়াজিব হয়ে যাবে। তাই বর্ণিত লোকটি যেহেতু ধনী অবস্থায় এই পশু ক্রয় করেছিল। এবং কুরবানির দিন আসার আগেই সে গরীব ...
View Detailsউত্তর:- হজ্ব হালাল মাল দ্বারা করাই আবশ্যক, হারাম মাল দ্বারা করলে দায় মুক্ত হলেও হজ্ব কবুল হওয়ার সওয়াব পাওয়া যায় না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত মাহতাব সাহেবের হজের ফরযিয়্যাত আদায় হলেও কবুল হজের সওয়াব প্রাপ্ত হবে না। -ফাতাওয়া শামী...
View Detailsউত্তর :- পশুর প্রবাহিত রক্ত নাপাক। তাই কুরবানির পশুর রক্ত মাখা পোষাকে নামায পড়া জায়েয নেই। ফাতহুল কাদীর - ১/২০৩; হাশিয়ায়ে তাহতাভী- পৃ. ১৫৪; আল ফিকহুল হানাফি- ১/১১৯; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল- ৫/৪৭৬।...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির কোন অংশ বিক্রি করা বৈধ নয়। একান্ত বিক্রি করে ফেললে প্রাপ্ত টাকা সদকা করে দিবে। হাশিয়া ইবনে আবেদীন - ৯/৫৪৩; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৪৭; আল বাহরুর রায়েক - ৮/১৩১; ফাতাওয়া কাজিখান - ৩/২৪৯।...
View Details