উত্তর :- আসরের নামাযের সময় কখন থেকে শুরু হয় সে ব্যাপারে হানাফি ও সালাফিদের ওলামাদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে। ছায়া বা প্রতিবিম্বের হিসেবে যখন কোন মানুষের ছায়া (মূল ছায়া ব্যতিরেকে) তার দ্বিগুণ হবে তখন থেকেই আসরের ওয়াক্ত শুরু হবে। আর সালাফিরা বলেছেন- ছায়া...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সকল প্রকার যাদু-টোনা হারাম। তাই কালো জাদুও হারাম। এবং এর মাধ্যমে জীনদের বশ করা ও তাদের কাছ হতে সহযোগীতা গ্রহণ করাও হারাম, কবিরা গুণাহ। আল মিনহাজ – ২/২২১; ফাতাওয়া শামি – ১/৪৪; আল ঈদুল ইসলামি – ১৪/৪৭।...
View Detailsউত্তর :- দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর যেকোন একটিকে অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে। আর হাশর তথা পরকাল দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর একটি। তাই হাশরে বিশ্বাস না রাখলে সে কাফের হয়ে যাবে। তাফসিরে কাবীর – ৬/৭৩; রদ্দুল মুহতার – ১/২৭৭; জাওয়াহিরুল ফিকা...
View Detailsউত্তর :- কোরান-সুন্নাহর বর্ণনা মোতাবেক নবী সা. সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী। তাই, নবী সা.কে সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী হওয়া- অস্বীকার করা প্রকারান্তরে কোরান-হাদিসের বর্ণনাকে অস্বীকার করা। আর পবিত্র কোরানের কোন আয়াত বা বিধানকে অস্বীকার করলে সে ইমানহারা...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে কেবল মুসলমানদের ইবাদতের স্থানকে মসজিদ বলা যায়। আর কাদিয়ানীরা নবী আ. কে শেষ নবী মানতে অস্বীকার করায় সকল উম্মতের ঐকমত্য হলো তারা -কাফের। আর কোন কাফের বা বিধর্মীদের উপাসনালয়কে মসজিদ বলা যায় না। সুরা হাজ্জ- ৪০; সহিহ বুখারী – ...
View Detailsউত্তর :- কোন মুসলমান ঈমানদার ব্যক্তি এমন কোন কাজে শরীক হয় যা স্পষ্টত কুফরি। তাহলে তার ঈমান চলে যায়। তাই কোন মুসলমান বিধর্মীদের ধর্মীয় রীতি-আচার পালনে অংশগ্রহণ করলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। এবং সে কাফের হয়ে যাবে। তবে, যদি সে কেবল দেখার জন্যই গিয়ে থাক...
View Details