উত্তর :- রমাযানের রোযার কাযা একটি ফরয বিধান। উযর ব্যতীত ইচ্ছাকৃত ভেঙে ফেলা গুরুতর গুনাহের কাজ। তবে কাযা রোযা ভাঙার কারণে শুধু কাযা আদায় করতে হবে। কাফফারা আদায় করতে হবে না। তাবয়ীনুল হাকায়েক- ১/৩১৩, আলবাহরুর রায়েক- ৩/১৭, ...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নোক্ত কুরবানী সহীহ হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনার ভাই আপনার অংশের বাকি টাকা আপনাকে হাদিয়া দিয়েছেন বলে ধর্তব্য হবে। এক্ষেত্রে হাদিয়া লেনদেনে কোনো সমস্যা নেই। ইমদাদুল আহকাম ৪/২৪৯...
View Detailsউত্তর :- কাগজ ইলম অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এর সম্মান ও আদব রক্ষা করা কর্তব্য। কোনো বই-খাতা বা পত্রিকার কাগজও এই ধরনের কাজে ব্যবহার করা অনুত্তম। তাই এসব ক্ষেত্রে কাগজের ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত। পড়ার অনুপযুক্ত বা কাজে আসে না এমন কাগজ পুড়...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নোক্ত সূরতে মহিলার রোযার মান্নতটি কোনোরূপ শর্ত ছাড়া সংঘটিত হয়েছে। এরূপ মান্নতের রোযা যে কোনো সময় রাখা যাবে। সবগুলো একসাথে বা পৃথক পৃথকও রাখা যাবে। এ ধরনের মান্নতের রোযার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় বা নির্দিষ্ট কোনো সূরত অবল...
View Detailsউত্তর:-বিনিময় নিয়ে ইতিকাফ করা বা করানো সম্পূর্ণ নাজায়েয। কারণ ইতিকাফ একটি ইবাদত। আর ইবাদতের বিনিময় দেওয়া-নেওয়া নাজায়েয। ঐ লোকের ইতিকাফ দ্বারা সুন্নতে মুয়াক্কাদা (কেফায়া) এর দায়িত্ব আদায় হবে না। জামে তিরমিযী ১/৫১; তাবয়ীনুল হাক...
View Detailsউত্তর :- দিনের বেলা মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে এ ধারণায় সাহরী খেয়ে রোযার নিয়ত করলেও রোযা হবে না। কেননা, সুবহে সাদিকের সময় মাসিক চলমান থাকার পর পরবর্তীতে বন্ধ হলেও ঐদিনের রোযা রাখার অনুমতি নেই। হ্যাঁ, যদি রাতে বা সুবহে সাদিকের পূর্বে বন্...
View Detailsউত্তর:- লাগাতার কয়েকটি রোযা আদায় করার ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক নিয়ত করাই উত্তম। প্রতিদিন সাহরী খাওয়ার সময় নিয়ত করে নিবেন। মূলত: নিয়ত উচ্চারণ করা আবশ্যক নয়। রোযার উদ্দেশ্যে সাহরী খেলেও রোযার নিয়ত পূর্ণ হয়ে যায়। তবে এক সাথে নিয়ত করে নিলেও চল...
View Detailsউত্তর:- আপনি যে পানি দিয়ে অযু করার কথা উল্লেখ করেছেন তা মায়ে মুসতামাল অর্থাৎ ব্যবহৃত পানি। ব্যবহৃত পানি দিয়ে অযু করলে বা অযুর কোনো অঙ্গ ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। অতএব, আপনি সেই পানি দিয়ে পা ধৌত করতে পারবেন না। ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে...
View Detailsউত্তর: - হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার ইতিকাফ সহীহ হয়েছে। কেননা ইস্তেঞ্জার জরুরতে মসজিদের বাইরে যাওয়া জায়েয। আর মসজিদের ইস্তেঞ্জাখানা না থাকলে এজন্য বাসা-বাড়িতে যাওয়াও জায়েয। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আল...
View Detailsউত্তর: - ইতিকাফরত ব্যক্তি পেশাব-পায়খানার জন্য মসজিদের বাইরে গেলে আসা যাওয়ার পথে পথ চলতে চলতে সালাম আদান-প্রদান করতে পারবে। তদ্রুপ এসময় পথ চলতে চলতে কারো সাথে অল্পস্বল্প কথাও বলতে পারবে। এতে ইতিকাফের ক্ষতি হবে না। উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. থেকে বর্...
View Detailsউত্তর :- ক) রমযান মাসের শেষ দশ দিন এতেকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা আলাল কিফায়াহ। যদি কোনো মসজিদে এক জনও ইতেকাফে বসে তাহলে এলাকাবাসী সুন্নত তরকের গুনাহ থেকে বেঁচে যাবে। আর যদি একজনও এতেকাফ না করে তাহলে ঐ এলাকার সকলেই গুনাহগার হবে। খ) এতেকাফ একটি ইব...
View Detailsউত্তর: - মসজিদে খাবার পৌঁছে দেওয়ার মতো কেউ না থাকলে খাবার আনার জন্য আপনি বাসায় যেতে পারবেন। এ কারণে ইতিকাফ ভাঙবে না। তবে খাবার আনার জন্য মসজিদ থেকে বের হয়ে অন্য কোনো কাজে বিলম্ব করা যাবে না। অন্য কাজে অল্প সময় ব্যয় করলেও ইতিকাফ ভেঙ্গে যাবে। অবশ্...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলা ফরজ। আর তাকবীরে তাহরীমা বলার সময় কান বরাবর হাত তোলা ও বাধা -সুন্নাত। তাই, জনৈক ব্যক্তি দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলে রুকুতে গিয়ে ইমামের সাথে শরীক হয় তাহলে তার নামায শুদ্ধ হয়ে যাবে। হ্যা...
View Details