উত্তর:-বিনিময় নিয়ে ইতিকাফ করা বা করানো সম্পূর্ণ নাজায়েয। কারণ ইতিকাফ একটি ইবাদত। আর ইবাদতের বিনিময় দেওয়া-নেওয়া নাজায়েয। ঐ লোকের ইতিকাফ দ্বারা সুন্নতে মুয়াক্কাদা (কেফায়া) এর দায়িত্ব আদায় হবে না। জামে তিরমিযী ১/৫১; তাবয়ীনুল হাক...
View Detailsউত্তর :- দিনের বেলা মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে এ ধারণায় সাহরী খেয়ে রোযার নিয়ত করলেও রোযা হবে না। কেননা, সুবহে সাদিকের সময় মাসিক চলমান থাকার পর পরবর্তীতে বন্ধ হলেও ঐদিনের রোযা রাখার অনুমতি নেই। হ্যাঁ, যদি রাতে বা সুবহে সাদিকের পূর্বে বন্...
View Detailsউত্তর:- লাগাতার কয়েকটি রোযা আদায় করার ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক নিয়ত করাই উত্তম। প্রতিদিন সাহরী খাওয়ার সময় নিয়ত করে নিবেন। মূলত: নিয়ত উচ্চারণ করা আবশ্যক নয়। রোযার উদ্দেশ্যে সাহরী খেলেও রোযার নিয়ত পূর্ণ হয়ে যায়। তবে এক সাথে নিয়ত করে নিলেও চল...
View Detailsউত্তর:- আপনি যে পানি দিয়ে অযু করার কথা উল্লেখ করেছেন তা মায়ে মুসতামাল অর্থাৎ ব্যবহৃত পানি। ব্যবহৃত পানি দিয়ে অযু করলে বা অযুর কোনো অঙ্গ ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। অতএব, আপনি সেই পানি দিয়ে পা ধৌত করতে পারবেন না। ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে...
View Detailsউত্তর: - হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার ইতিকাফ সহীহ হয়েছে। কেননা ইস্তেঞ্জার জরুরতে মসজিদের বাইরে যাওয়া জায়েয। আর মসজিদের ইস্তেঞ্জাখানা না থাকলে এজন্য বাসা-বাড়িতে যাওয়াও জায়েয। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আল...
View Detailsউত্তর: - ইতিকাফরত ব্যক্তি পেশাব-পায়খানার জন্য মসজিদের বাইরে গেলে আসা যাওয়ার পথে পথ চলতে চলতে সালাম আদান-প্রদান করতে পারবে। তদ্রুপ এসময় পথ চলতে চলতে কারো সাথে অল্পস্বল্প কথাও বলতে পারবে। এতে ইতিকাফের ক্ষতি হবে না। উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. থেকে বর্...
View Detailsউত্তর :- ক) রমযান মাসের শেষ দশ দিন এতেকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা আলাল কিফায়াহ। যদি কোনো মসজিদে এক জনও ইতেকাফে বসে তাহলে এলাকাবাসী সুন্নত তরকের গুনাহ থেকে বেঁচে যাবে। আর যদি একজনও এতেকাফ না করে তাহলে ঐ এলাকার সকলেই গুনাহগার হবে। খ) এতেকাফ একটি ইব...
View Detailsউত্তর: - মসজিদে খাবার পৌঁছে দেওয়ার মতো কেউ না থাকলে খাবার আনার জন্য আপনি বাসায় যেতে পারবেন। এ কারণে ইতিকাফ ভাঙবে না। তবে খাবার আনার জন্য মসজিদ থেকে বের হয়ে অন্য কোনো কাজে বিলম্ব করা যাবে না। অন্য কাজে অল্প সময় ব্যয় করলেও ইতিকাফ ভেঙ্গে যাবে। অবশ্...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলা ফরজ। আর তাকবীরে তাহরীমা বলার সময় কান বরাবর হাত তোলা ও বাধা -সুন্নাত। তাই, জনৈক ব্যক্তি দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলে রুকুতে গিয়ে ইমামের সাথে শরীক হয় তাহলে তার নামায শুদ্ধ হয়ে যাবে। হ্যা...
View Detailsউত্তর :- আসরের নামাযের সময় কখন থেকে শুরু হয় সে ব্যাপারে হানাফি ও সালাফিদের ওলামাদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে। ছায়া বা প্রতিবিম্বের হিসেবে যখন কোন মানুষের ছায়া (মূল ছায়া ব্যতিরেকে) তার দ্বিগুণ হবে তখন থেকেই আসরের ওয়াক্ত শুরু হবে। আর সালাফিরা বলেছেন- ছায়া...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সকল প্রকার যাদু-টোনা হারাম। তাই কালো জাদুও হারাম। এবং এর মাধ্যমে জীনদের বশ করা ও তাদের কাছ হতে সহযোগীতা গ্রহণ করাও হারাম, কবিরা গুণাহ। আল মিনহাজ – ২/২২১; ফাতাওয়া শামি – ১/৪৪; আল ঈদুল ইসলামি – ১৪/৪৭।...
View Detailsউত্তর :- দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর যেকোন একটিকে অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে। আর হাশর তথা পরকাল দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর একটি। তাই হাশরে বিশ্বাস না রাখলে সে কাফের হয়ে যাবে। তাফসিরে কাবীর – ৬/৭৩; রদ্দুল মুহতার – ১/২৭৭; জাওয়াহিরুল ফিকা...
View Detailsউত্তর :- কোরান-সুন্নাহর বর্ণনা মোতাবেক নবী সা. সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী। তাই, নবী সা.কে সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী হওয়া- অস্বীকার করা প্রকারান্তরে কোরান-হাদিসের বর্ণনাকে অস্বীকার করা। আর পবিত্র কোরানের কোন আয়াত বা বিধানকে অস্বীকার করলে সে ইমানহারা...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে কেবল মুসলমানদের ইবাদতের স্থানকে মসজিদ বলা যায়। আর কাদিয়ানীরা নবী আ. কে শেষ নবী মানতে অস্বীকার করায় সকল উম্মতের ঐকমত্য হলো তারা -কাফের। আর কোন কাফের বা বিধর্মীদের উপাসনালয়কে মসজিদ বলা যায় না। সুরা হাজ্জ- ৪০; সহিহ বুখারী – ...
View Detailsউত্তর :- কোন মুসলমান ঈমানদার ব্যক্তি এমন কোন কাজে শরীক হয় যা স্পষ্টত কুফরি। তাহলে তার ঈমান চলে যায়। তাই কোন মুসলমান বিধর্মীদের ধর্মীয় রীতি-আচার পালনে অংশগ্রহণ করলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। এবং সে কাফের হয়ে যাবে। তবে, যদি সে কেবল দেখার জন্যই গিয়ে থাক...
View Details