উত্তর: না, স্বামী ও সন্তানদের সদকায়ে ফিতর আপনাকে আদায় করতে হবে না। স্বামীর উপর সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব হোক বা না হোক স্ত্রীর জন্য তা আদায় করা আবশ্যক নয়। আর পিতার উপর সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব হলে নাবালেগ সন্তানের ফিতরা পিতাকেই আদায় করতে হয়। সন্তানের...
View Detailsউত্তরঃ- কুরআন কারীম আল্লাহর বানী। আল্লাহ ভুলের উর্ধ্বে। এই আকীদা বিশ্বাস রাখা ইমানের অংশ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত কেউ যদি মনে করে যে কুরআনে ভুল আছে, তাহলে তার ঈমান থাকবে না। ঐ ব্যাক্তির উচিৎ তওবা করে এজাতীয় আকীদা থেকে ফিরে আসা এবং ঈমানকে নবায়ন করা। ...
View Detailsউত্তরঃ- শিরিক বা অবৈধ বস্তুবিহীন তাবীজ প্রদান শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সংখ্যাতত্ত্ব দ্বারা যদি শিরিক জাতীয় কোন কিছু বা অবৈধ কোন কিছু উদ্দেশ্য না হয়, তাহলে তা ঈমানের জন্য ক্ষতিকর নয়। অতঃপর প্রশ্নে উল্লেখিত হাদিসের গনক ও সংখ্যা...
View Detailsউত্তরঃ- ইসলাম অত্যন্ত আত্মমর্যাদা সম্পন্ন। ইসলামী শরীয়ত কখনোই তার অনুসারীদেরকে বিধর্মীদের সংস্কৃতি পালনের বা সাদৃশ্যতা অর্জনের অনুমতি দেয় না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে হিন্দুদের মন্দির পূজায় যাওয়া মুসলমানের জন্য বৈধ নয়। তবে যদি মন্দিরে গিয়ে পূজা...
View Detailsউত্তরঃ- হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ব্যাতীত বাকিরা জাহান্নামী। যারা পরিপূর্ণ কুফুরীর দরজায় পৌঁছবে, তারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী। আর বাকিরা নিজ কর্ম অনুযায়ী সাজা ভোগ পরবর্তিতে জান্নাতে যাবে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত আহলে সুন্নত ওয়াল জা...
View Detailsউত্তরঃ- শরীয়তে বিবাহের জন্য প্রস্তাবকৃত মহিলাকে দেখার বৈধতা রয়েছে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন তা আনুষ্ঠানিকতায় রূপায়িত না হয়ে যায়। বিবাহের উদ্দেশ্যে অনানুষ্ঠানিকভাবে মেয়ে দেখার অনুমতি রয়েছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত বিবাহের পূর্বে মেয়ে দেখা জায়েয। এবং হাদি...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েকে অনুমতি ছাড়া জোর করে বিবাহ দিলে বিবাহ হয়না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যদি মেয়ে বিবাহের অনুমতি চাওয়ার পর পিতাকে অনুমতি না দিয়ে থাকে তাহলে বিবাহ সংগঠিত হয়নি। আর যদি অনুমতি দিয়ে থাকে বা চুপ থেকে থাকে তাহলে...
View Detailsউত্তরঃ প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে মসজিদ থেকে বের হওয়ার কারণে আপনার সুন্নত ইতিকাফ ভেঙে গেছে এবং তা নফল হয়ে গেছে। এখন আপনাকে শুধু এক দিনের ইতিকাফ কাযা করতে হবে। অর্থাৎ কোনো এক দিন সূর্যাস্তের পূর্ব থেকে পর দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত মসজিদে ইতিকাফের নিয়তে অবস্থা...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নোক্ত বর্ণনাটি ঠিক নয়। এটি একটি মুনকার বর্ণনা। এটি ইমাম তবারানী রাহ.-এর আলমুজামুল কাবীর গ্রন্থে (বর্ণনা নং ২৮৮৮) এবং ইমাম বায়হাকী রহা.-এর শুআবুল ঈমান গ্রন্থে (বর্ণনা নং ৩৯৬৬-৬৭) উলেখ আছে। কিন্তু হাদীস বিশারদগণের নিকট বর্ণনাটি সনদে...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তিকে একদিনের ইতিকাফ কাযা করতে হবে। আর তা সামনের রমযানেও কাযা করতে পারবে। এজন্য সে কোন একদিন সূর্যাস্তের পর থেকে পরের দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত মসজিদে ইতিকাফ করবে। অবশ্য রমযানের বাইরে ইতিকাফটি কাযা করতে চাইলে দিনের বেল...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার দাদার ইতিকাফটি সুন্নত ইতিকাফ হয়নি। নফল ইতিকাফ হয়েছে। কারণ সুন্নত ইতিকাফের জন্য রোযা রাখা শর্ত। উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত আছে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রোযা ছাড়া ইতিকাফ হয় না।...
View Detailsউত্তর: মাসিক শুরু হওয়ার কারণে তার ইতিকাফ ভেঙ্গে গেছে। যে দিন মাসিক শুরু হয়েছে শুধু সেই একদিনের ইতিকাফ কাযা করে নেওয়া জরুরি। এই এক দিন কাযা করার নিয়ম হল, একদিন সূর্যাস্তের আগে ইতিকাফ শুরু করতে হবে। পরবর্তী দিন রোযা থাকতে হবে। সূর্যাস্তের পর ইতি...
View Detailsউত্তর: জানাযার উদ্দেশ্যে মসজিদ থেকে বের হলেও ইতিকাফ থাকে না। তাই আপনি ইতিকাফ অবস্থায় মসজিদের বাইরের জানাযার নামাযে শরিক হতে পারবেন না। বের হলে সুন্নত ইতিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২৪৬৫; মাবসূত, সারাখসী ১/১১৮; বাদায়েউস সানায...
View Detailsউত্তর: ইতেকাফকারী কোন প্রয়োজনে মসজিদের বাইরে গেলে সালাম বা সালামের জবাবের জন্য না থেমে রাস্তায় চলতে চলতে কিংবা প্রয়োজনীয় কাজটি সারতে সারতে সালাম ও সালামের জবাব দিতে পারবে। এতে তার ইতেকাফের কোন ক্ষতি হবে না। হাদীস শরীফে আছে, আম্মাজান আয়েশা রা....
View Detailsউত্তর: রমযান মাসের শেষ দশকের ইতিকাফ অবস্থায় সাধারণ গোসলের জন্য মসজিদ থেকে বের হওয়া জায়েয নয়। বের হলে ইতিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি সাধারণ গোসলের জন্য মসজিদ থেকে বের হওয়ার কারণে তার সুন্নত ইতিকাফ নষ্ট হয়ে গেছে। যেদিন গোসলের...
View Details