উত্তরঃ- নেককাজের জন্য ওয়াকফ করলে ওয়াকফ সহীহ হয়। সুতরায় মহিলাদের মসজিদের জন্য ওয়াকফ করা সহীহ। -আদ দুররুল মুখতার বিহামিশি রদ্দিল মুহতারঃ-৪/৩৪০, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ২/৩৬৩, ফাতাওয়ায়ে রহীমিয়াহঃ- ৯/৬১,...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফকৃত অতিরিক্ত সম্পত্তি দাতার অনুমতিক্রমে ভিন্নখাতে ব্যাবহার করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে দাতাদের আদেশক্রমে অতিরিক্ত টাকা অন্য মসজিদের উন্নয়নের জন্য ব্যাবহার করা বৈধ হবে। - আল বাহরুর রায়েকঃ- ৫/৪১৯, আল ফিকহুল হানাফী ...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফকৃত সম্পত্তিতে তার জন্য কল্যানকর হয় এমন কর্ম সম্পাদন বৈধ। সুতরাং ওয়াকফকৃত কবনস্থানে কবরস্থানের উন্নয়নকল্পে গাছ লাগানো বৈধ। -রদ্দুল মুহতারঃ- ৪/৪৫৪, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ২/৩৭৮, কিফায়াতুল মুফতীঃ- ১০/৫১০,...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফ সহীহ হওয়ার জন্যে ওয়াকফের নিয়তে ক্রয় করার পাশাপাশি মৌখিক স্বীকৃৃতিও জরুরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে ক্রয়-কৃত ফ্যানটিতে ওয়াকফ সাব্যস্ত না হওয়ায় তা পরিবর্তন করা বৈধ। - আদ দুররুল মুখতার বিহামিশি রদ্দিল মুহতারঃ-৪/৩৪৮, আল ...
View Detailsউত্তরঃ- কোনো বস্তু ওয়কফ পূর্ণ হওয়ার পর আল্লাহর মালিকানায় চলে যায়। তার পরিচালনা সংশ্লিষ্ঠ ব্যাক্তি বর্গরাই করবে। কমিটি নির্ধারণের ক্ষেত্রেও সংশ্লিষ্ঠরাই অধিক হকদার। তারা অপারগ হলে প্রশাসন তা নির্ধারণ করে দিবে। -আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহি...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফকারীর নিয়ত অনুযায়ী ওয়াকফকৃত বস্তু ব্যাবহার করা উচিৎ। সুতরাং মসজিদের মাইক নির্দৃষ্ট খাতে ব্যাবহারের জন্য ওয়াকফ করলে সে খাতেই ব্যবহার করতে হবে। অন্যত্র ভাড়া দেওয়া বৈধ নয়। আর নির্দৃষ্ট খাতে ওয়াকফ না করে মসজিদের উন্নয়ন কল্পে ওয়াকফ করলে ত...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফকৃত বস্তু থেকে দুই অবস্থায় ফায়দা গ্রহন বৈধ। ১/ ওয়াকফ করার সময় ফায়দা গ্রহনের শর্ত করলে। ২/ ওয়াকফ করার পর ওয়াকফকৃত বস্তুর প্রতি মুখাপেক্ষী হলে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যাক্তি নলকূপ ব্যাবহারের শর্ত করলে বা তার প্রতি মুখাপেক্ষী হলে তা ব্যা...
View Detailsউত্তরঃ- শরীয়তের দৃষ্টিতে যৌথ সম্পত্তি থেকে ওয়াকফ করা বৈধ। সুতরাং শরীকানা জমি ওয়াকফ করা যাবে। তবে নিজ দায়ীত্বে তা চিহ্নিত করে দিতে হবে। যাতে কারো অংশীদারির সাথে মিলে না যায়। - ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াঃ- ২/৩৫৪, আল ফিকহুল ইসলামীঃ- ৮/১৮৪, ফাতা...
View Detailsউত্তরঃ- হদ তথা দন্ডবিধি প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের দায়ীত্ব রাস্ট্রের। সুতরাং মুসলমানের দেশে রাস্ট্র কর্তৃক হদ কায়েম করা যাবে। - আল ফিকহুর হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ৩/২৪৬, ইসলাম আওর সিয়াসী নাজরিয়াতঃ- ২৭২,...
View Detailsউত্তরঃ- অন্যায়ভাবে হত্যা করলে কিসাস ওয়াজিব হয়। সুতরাং বর্ণিত সূরতে কিসাস ওয়াজিব হবে। - সহীহ মুসলিমঃ-২/১০১৬, আদ দুররুল মুখতার মায়া রদ্দিল মুহতারঃ- ৬/৫৩২,...
View Detailsউত্তরঃ- বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে একবার হলেও সঙ্গম করেছে এমন নারী পুরুষ যিনায় লিপ্ত হলে তাদের উপর রজম আবশ্যক। চাই যিনা করার সময় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাক বা না থাক। - সুনানে আবি দাউদঃ- ২/৫৯৮, আদ দুররুল মুখতার বিহামিশি রদ্দিল মুহতারঃ-৬/২৭, ফ...
View Detailsউত্তরঃ- অপরাধের ক্ষেত্রে হদ ওয়াজিব হওয়ার বিষয়টি যিনার অপবাদের সাথে নির্দৃষ্ট। সুতরাং কারো বক্তব্যের অপব্যাক্ষা করে মিথ্যা অপবাদ দিলে তার উপর হদ আসবে না। তবে মিথ্যা বলা কবীরা গুনাহের অন্তর্ভূক্ত। -সহীহ মুসলিমঃ-১/৬৪, আল ফিকহুল হানাফী ফি...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে আর্থিক জরিমানা জায়েয নেই। সুতরাং কোন অপরাধের কারণে আর্থিক দন্ড দেয়া বৈধ হবে না। - রদ্দুল মুহতারঃ-৪/৬১, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ-৩/৩২১, কিফায়াতুল মুফতীঃ- ৯/১৭৯,...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে যুদ্ধবন্দী নারী দাসীর অন্তর্ভুক্ত। আর শরীয়ত নিজ স্ত্রী বা দাসীর সাথে সঙ্গমের বৈধতা দিয়েছে। সুতরাং বন্দিনী মহিলার সাথে বিবাহপূর্বক সহবাস বৈধ। -আত তাফসীরুল কাবীরঃ-৫/২৬৩, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ৩/২৫...
View Detailsউত্তরঃ- ইসলাম ধর্ম গ্রহনের ব্যাপারে কারো উপর জোর প্রয়োগ করার হুকুম নেই। সুতরাং কাউকে জোর পূর্বক মুসলমান বানানো যাবে না। এবং জোরপূর্বক ঈমান গ্রহন করলে তার ঈমান গ্রহনযোগ্য হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত স্বেচ্ছায় অন্তরে বিশ্বাস না করে। -আত তাফস...
View Details