উত্তর : হিন্দু ব্যক্তি যদি আন্তরিকতার সাথে হালাল বস্তু দিয়ে ইফতারি করায়; তাহলে ইফতারি করা যাবে। এতে রোযার কোনো ক্ষতি হবে না। বর্তমানে ইফতার পার্টিগুলো নানা ধরনের রসম ও অনৈসলামিক কাজে নিমজ্জিত। তাই ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ না করাই শ্রেয়। (মুসান্নফে ইবন...
View Detailsউত্তর : রোযা রেখে যে কোন ধরনের টিকা, ইনজেকশন; চাই তা শিরায় দেয়া হোক কিংবা চামড়ায় বা মাংসে, রোযা ভাঙবে না এবং এটাই অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের মত। (বাদায়েউস সানায়ে- ২/৯৩, রদ্দুল মুহতার- ২/৩৯৫, ইমদাদুল ফাতাওয়া- ২/১৪৫)। ...
View Detailsউত্তর : রমাযানের রোযা রেখে এনজিওগ্রাম করার কারণে আপনার রোযা ভঙ্গ হয়নি। কেননা, উক্ত ক্যাথেটার রগের ভেতর দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়েছে। পাকস্থলীতে যায়নি এবং যাওয়ার সম্ভাবনাও নেই। তাই রোযাও ভাঙবে না। রোযা ভাঙতে হলে পাকস্থলীতে যেতে হবে বা প্রবল সম্ভাবনা থ...
View Detailsউত্তর : ঢেকুরের সাথে টক জাতীয় পানি বের হওয়ার পর পুনরায় তা আপনা আপনি বা অনিচ্ছায় ঢুকে গেলে রোযা ভাঙবে না, তবে যদি মুখে জমা হওয়ার পর ইচ্ছাকৃতভাবে (রোযার কথা স্বরণ থাকা সত্ত্বেও) গিলে ফেলে তাহলে রোযা ভেঙে যাবে, এবং এই সূরতে পরবর্তীতে ঐ রোযার শুধু কাযা ক...
View Detailsউত্তর : রমাযানের রোযা রেখে মাথাব্যথা বা কোমর ব্যথার জন্য ভিকস, বাম অথবা নিক্স জাতিয় ঔষধ ব্যবহার করতে পারবেন, এতে রোযার কোনো সমস্যা হবে না। শরীরের ত্বকে তেল বা ঔষধ ব্যবহার করলে সরাসরি পাকস্থলীতে যায় না। যা রোযা ভাঙার মূল কারণ। বাদায়েউস সা...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নে বর্ণিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ জিহ্বার মাধ্যমেই রক্তে মিশে যায়, পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে না; তাই এর দ্বারা রোযাও নষ্ট হবে না। আর ওযরের কারণে জিহ্বায় এ ঔষধ সেবন করার কারণে মাকরূহও হবে না। সুতরাং রোযা রেখে রোগীরা এ জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করতে পারবে।...
View Detailsউত্তর : রমাযানের রোযার নিয়তকালে শুধু রোযার নিয়ত করলেই চলবে। সুনির্দিষ্টভাবে ফরয বলা বা স্মরণ করা আবশ্যক নয়। কেননা রমাযান মাসে রোযা রাখলে তা রমাযানের রোযা বলেই বিবেচিত হবে। এমনকি নফলের নিয়ত করলেও রমাযানের রোযাই আদায় হবে, নফল নয়। তাই শুধু রোযার নিয়ত কর...
View Detailsউত্তর : রোযার সময় সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। এ সময়ের অর্ধেক অতীত হওয়ার পূর্বেই নফল রোযার নিয়ত করলে নিয়ত সহীহ হবে। রোযাও আদায় হবে। ১০ই মুহাররমের রোযা নফল তাই আপনার উপর্যুক্ত নিয়ত সহীহ হয়েছে। হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে দিনের ...
View Detailsউত্তর : বেহুশ করার জন্য বা অঙ্গ অবশ করার জন্য যদি ঔষধ খাওয়ানো হয়, তাহলে রোযা ভেঙে যাবে। আর যদি ইনজেকশনের মাধ্যমে বেহুশ করা হয়, তাহলে রোযা ভাঙবে না। কেননা ইনজেকশন রগে বা গোশতে পুশ করা হয়। রগ বা গোশত থেকে কোনো কিছু পেটে পৌঁছায় না। তাই এতে রোযা ভঙ্গ হব...
View Detailsউত্তর : আপনি যে পানি দিয়ে অযু করার কথা উল্লেখ করেছেন তা মায়ে মুসতামাল অর্থাৎ ব্যবহৃত পানি। ব্যবহৃত পানি দিয়ে অযু করলে বা অযুর কোনো অঙ্গ ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। অতএব, আপনি সেই পানি দিয়ে পা ধৌত করতে পারবেন না। ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। যদি কখনো এভা...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত সূরতে মহিলার রোযার মান্নতটি কোনোরূপ শর্ত ছাড়া সংঘটিত হয়েছে। এরূপ মান্নতের রোযা যে কোনো সময় রাখা যাবে। সবগুলো একসাথে বা পৃথক পৃথকও রাখা যাবে। এ ধরনের মান্নতের রোযার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় বা নির্দিষ্ট কোনো সূরত অবলম্বনের প্রয়োজন নেই...
View Detailsউত্তর : লাগাতার কয়েকটি রোযা আদায় করার ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক নিয়ত করাই উত্তম। প্রতিদিন সাহরী খাওয়ার সময় নিয়ত করে নিবেন। মূলত: নিয়ত উচ্চারণ করা আবশ্যক নয়। রোযার উদ্দেশ্যে সাহরী খেলেও রোযার নিয়ত পূর্ণ হয়ে যায়। তবে এক সাথে নিয়ত করে নিলেও চলবে। (তাবয়ীনুল হাক...
View Detailsউত্তর : দিনের বেলা মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে এ ধারণায় সাহরী খেয়ে রোযার নিয়ত করলেও রোযা হবে না। কেননা, সুবহে সাদিকের সময় মাসিক চলমান থাকার পর পরবর্তীতে বন্ধ হলেও ঐদিনের রোযা রাখার অনুমতি নেই। হ্যাঁ, যদি রাতে বা সুবহে সাদিকের পূর্বে বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে পর...
View Detailsউত্তর : উল্লিখিত মাসআলাটি সহীহ। আছর এবং ঈশারের পূর্বের চার রাকআত সুন্নাতের প্রথম বৈঠকে দুরূদ শরীফ এবং দুআয়ে মাছুরা পড়া উত্তম। আছর ও ঈশার পূর্বের চার রাকআত সুন্নাত, মূলত সুন্নাতে গায়রে মুআক্কাদা। আর সুন্নাতে গায়রে মুআক্কাদা নফলের ন্যায়। তাই প্রতি দু’র...
View Detailsউত্তর : নামায সহীহ হয়েছে। কারণ উভয় রাকআতে একই সূরা পাঠ করলে নামায ফাসেদ হয় না; তবে ইচ্ছাকৃত এমন করলে মাকরূহ হয়। আর অনিচ্ছায় হলে মাকরূহও হবে না। প্রশ্নোল্লিখিত ইমাম সাহেব যেহেতু অনিচ্ছায় পড়েছেন তাই কারাহাত ব্যতিরেকেই সালাত সহীহ হয়েছে। (সুনানে আবু দ...
View Details