উত্তর :- কুরআন মাজীদ খতম করার ক্ষেত্রে সূরা ইখলাস তিনবার পড়ার কোনো বিধান শরীয়তে নেই। সাহাবা-তাবেয়ীন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। ফিকহবিদগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবীতে কুরআন খতমের সময় সূরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ঠিক নয়। তাই এ...
View Detailsউত্তর : নামাযের শেষ বৈঠক ফরয। তা তরক করলে বা ভুলে ছুটে গেলে নামায ফাসেদ হয়ে যায়। প্রশ্নে উল্লেখিত অবস্থায় ইমাম সাহেব শেষ বৈঠক না করে দাঁড়িয়ে যাওয়ার কারণে এবং পঞ্চম রাকাতের সিজদার আগ পর্যন্ত বৈঠকে ফিরে না আসা...
View Detailsউত্তর : হাঁ, ঐ আলেম ঠিক বলেছেন। ইমামের কোনো ভুল হলে সুবহানাল্লাহ বলে লোকমা দেওয়া সুন্নত। কেননা একাধিক হাদীসে সুবহানাল্লাহ বলে লোকমা দেওয়ার কথা উল্লেখ হয়েছে। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ...
View Detailsউত্তর : ফজরের সুন্নত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, لا تدعوا ركعتي الفجر، وإن طردتكم الخيل. তোমরা ফজরের সুন্নত ছেড়ে দিও না। যদিও সৈন্যবাহিনী...
View Detailsউত্তর : নামাযে যতটুকু কেরাত পড়া হবে এর কোনো অংশে নামায ভেঙ্গে যাওয়ার মতো ভুল হলে নামায ভেঙ্গে যাবে। চাই ঐ ভুল নামায হয়ে যায় এ পরিমাণ কেরাত পড়ার ভেতরে হোক বা পরে হোক। নামায হয়ে যায় এ পরিমাণ পড়ার পর ভুল হলে ন...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী যারা সূর্যাস্তের আগেই ইফতার করেছেন তাদের রোযা নষ্ট হয়ে গেছে। তারা রোযাটি কাযা করবেন, কাফফারা দেওয়া লাগবে না। হাদীস শরীফে আছে, হযরত আসমা রা. বলেন, ‘রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি...
View Detailsউত্তর : নামাযে কেরাত পড়তে গিয়ে আটকে গেলে এবং মাসনুন কেরাত পরিমাণ পড়া না হয়ে থাকলে তার জন্য লোকমা নেওয়াও জায়েয। তেমনিভাবে লোকমা না নিয়ে অন্যস্থান থেকে পড়াও জায়েয। আর যদি মাসনুন কেরাতও পড়া হয়ে যায় তাহলে...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী যারা সূর্যাস্তের আগেই ইফতার করেছেন তাদের রোযা নষ্ট হয়ে গেছে। তারা রোযাটি কাযা করবেন, কাফফারা দেওয়া লাগবে না। হাদীস শরীফে আছে, হযরত আসমা রা. বলেন, ‘রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি...
View Detailsউত্তর : হাঁ, ইমাম সাহেব ঠিকই বলেছেন। ইতিকাফরত অবস্থায় জানাযার নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদ থেকে বের হওয়ার কারণে তার সুন্নত ইতিকাফ ভেঙ্গে গেছে। আয়েশা রা. বলেন, السنة على المعتكف أن لا يعود مريضا، ولا يشهد جنازة، ...
View Detailsউত্তর : ভিড়ের ওজরে অন্যকে দিয়ে রমী করানো (কংকর মারানো) বৈধ নয়। এর দ্বারা তাদের এই ওয়াজিব আদায় হবে না। দিনের বেলায় ভিড় থাকলেও রাতে তেমন ভিড় থাকে না। রাতে মহিলা ও দুর্বলদের জন্য রমীর উপযুক্ত সময়। অন্যকে দিয়ে...
View Detailsউত্তর : মাহরাম ছাড়া নারীর জন্য হজ্বের সফরে যাওয়াও নিষেধ। মামাতো বোনের স্বামী মাহরাম নয়। তাই প্রশ্নোক্ত মহিলা মামাতো বোন ও তার স্বামীর সাথে হজ্বে যেতে পারবে না। বরং স্বামী বা কোনো মাহরামের সাথেই যেতে হবে। হাদীস শর...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে অন্যের মাথা মুণ্ডিয়ে দেওয়া অন্যায় হয়নি এবং আপনার উপর এ কারণে কোনো কিছু ওয়াজিবও হয়নি। হলকের পূর্বের সকল কার্যাদী সম্পন্ন করার পর অন্যের মাথার চুল মুণ্ডিয়ে দেওয়া জায়েয। তাবেয়ী হযর...
View Detailsউত্তর : হজ্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যার মাধ্যমে শারীরিক ইবাদতের পাশাপাশি আর্থিক ইবাদতের বিষয়ও রয়েছে। অবৈধ সম্পদের দ্বারা হজ্ব করলে এর দ্বারা ফরয আদায় হয়ে গেলেও আল্লাহর দরবারে তা কবুল হবে না। তাই কবুল হজ্বের জন...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে শিশু সন্তানের পক্ষ থেকে তার পিতা ইহরাম করে নিবেন। আর এই শিশুকে ইহরামের কাপড় পরানো জরুরি নয়। সম্ভব হলে পরাবে এবং যথাসম্ভব ইহরামের নিষিদ্ধ জিনিস থেকেও তাকে বিরত রাখতে চেষ্টা করবে। প্রয়োজ...
View Detailsউত্তর : নিজে ও পরিবার-পরিজনের বসবাসের ব্যবস্থা থাকা হাজতে আসলিয়া অর্থাৎ ব্যক্তির মৌলিক প্রয়োজনের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রয়োজন ভাড়া বাসার দ্বারাও পূর্ণ হতে পারে। নিজের মালিকানাধীন হওয়া জরুরি নয়। সুতরাং যার জন্য ভ...
View Details