উত্তর : আইয়ামে তাশরীকের পাঁচ দিনের মধ্যে কোনো নামায কাযা হয়ে গেলে তা যদি এ পাঁচ দিনের মধ্যেই আদায় করা হয় তাহলে এ কাযা নামাযের পর তাকবীরে তাশরীক বলতে হবে। কিন্তু পূর্বের কোনো কাযা নামায আইয়ামে তাশরীকে আদায় করলে তাকবীরে তাশরীক বল...
View Detailsউত্তর : উক্ত মুসল্লির কথা ঠিক নয়। নামাযটি দোহরানোর প্রয়োজন ছিল না। কারণ প্রথম বৈঠক না করে ভুলে দাঁড়িয়ে গেলে নিয়ম হল, তাশাহহুদের জন্য আর ফিরে না আসা। বরং যথানিয়মে বাকি নামায আদায় করে শেষে সাহু সিজদা দিয়ে নামায শেষ করা। অবশ্য ন...
View Detailsউত্তর : বিতরের নামাযে দুআ কুনূতের পর দরূদ শরীফ পড়া ভালো। তবে এ সময়ে দরূদ পড়লে শেষ বৈঠকে দরূদ পড়া লাগবে না- এ কথা ঠিক নয়; বরং শেষ বৈঠকে দরূদ পড়া পৃথকভাবে সুন্নতে মুআক্কাদা। দুআ কুনূতের পর দরূদ শরীফ পড়া হোক বা না হোক শেষ বৈঠকে দ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে যেহেতু সিজদার আয়াত পড়া হয়নি তাই তিলাওয়াতে সিজদাও ওয়াজিব হয়নি। আর ওয়াজিব হওয়া ছাড়াই সিজদা দেওয়ার কারণে সিজদায়ে সাহু করা ওয়াজিব ছিল। ইমাম সাহেব যেহেতু সিজদায়ে সাহু করেননি তাই নামাযটি মাকরূহর সাথ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নের বর্ণনা অনুযায়ী উক্ত ইমাম যেহেতু বড় আলেম ও সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তি তাই তার ইমামতি করার সুযোগ আছে। পাক-নাপাকির খেয়াল না রাখতে পারলে কিংবা ইমাম অন্ধ হওয়ার কারণে মুসল্লিরা তার পেছনে নামায পড়তে অনাগ্রহ প্রকাশ করলে তখ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনি প্রবল ধারণার উপর ভিত্তি করে বাকি নামায পূর্ণ করবেন। আর যদি রাকাত সংখ্যার ব্যাপারে প্রবল ধারণা না হয় তাহলে কম সংখ্যাটা ধর্তব্য হবে এবং এ হিসেবে বাকি নামায পূর্ণ করবেন। এক্ষেত্রে প্রত্যেক রাকাতের পর...
View Detailsউত্তর : ع , ح সহীহ-শুদ্ধভাবে উচ্চারণ করতে না পারলে নামায মাকরূহ হওয়া এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে নামায নষ্ট হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা থাকে। তাই যে এমন ভুল পড়ে তাকে ইমাম হিসেবে রাখা জায়েয হবে না। কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব, বিশুদ্ধ তিলাওয়াত করত...
View Detailsউত্তর : উল্লেখিত অবস্থায় যদি গরম পানি ব্যবহারের সুযোগ থাকে কিংবা গরমের দিন স্বাভাবিক পানি দ্বারা গোসল করলে যদি তেমন সমস্যা না হয় তাহলে আপনাকে গোসলই করতে হবে। এক্ষেত্রে তায়াম্মুম জায়েয হবে না। তবে গোসল করলে যদি অসুস্থ হয়ে যাওয়ার...
View Detailsউত্তর : হাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে বাস্তবেই যদি পানি দুই হাজার গজ অর্থাৎ প্রায় দুই কিলোমিটারের মতো দূরে থাকে তাহলে আপনারা তায়াম্মুম করে নামায পড়তে পারবেন। -কিতাবুল আছল ১/৯১; মাবসূত, সাারাখসী ১/১১৪; ফাতাওয়া হি...
View Detailsউত্তর : ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর বলার সময় হাত উঠানো সুন্নত। ওয়াজিব নয়। তাই কেউ হাত না উঠালেও তার নামায হয়ে যাবে। এ কারণে সাহু সিজদা করতে হবে না। তবে ইচ্ছাকৃত এমনটি করা ঠিক নয়। -তাবয়ীনুল হাকায়েক ১/২৮৫;...
View Detailsউত্তর : এক্ষেত্রে দ্বিতীয় রাকাতেও সূরা নাসই পড়া ভালো। আর এ কারণে আপনার নামায নষ্ট হবে না। তবে ইচ্ছাকৃত ফরয নামাযে একই সূরা বারবার পড়া মাকরূহ তানযিহী। অতএব বারবার এমনটি না হওয়া উচিত। -খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/৯৭...
View Detailsউত্তর : মাসবুক ইমামের সাথে সাহু সিজদায় শরিক হবে- এটাই সঠিক। তবে সাহু সিজদার পূর্বে ইমাম যখন সালাম ফিরান তখন সে সালাম না ফিরিয়ে চুপ করে বসে থাকবে। ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, إِذَا انْتَهَى إِلَى الْإِمَامِ وَقَدْ سَهَا قَبْلَ ذَل...
View Detailsউত্তর : তালহা যেহেতু বোর্ডের লেখাটি মনে মনে পড়েছে তাই তার নামায নষ্ট হয়নি। তবে মাকরূহ হয়েছে। ভবিষ্যতে এমনটি করা থেকে বিরত থাকবে। অবশ্য তার ঐ নামায আদায় হয়ে গেছে। তা পুনরায় পড়তে হবে না। -আলবাহরুর রায়েক ২...
View Detailsউত্তর : হাঁ, নামাযের প্রথম বা শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের স্থানে সূরা ফাতিহা পড়ে ফেললে সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে। তাই আপনার সাহু সিজদা দেওয়া ঠিক হয়েছে। -আলমুহীতুল বুরহানী ২/৩১৩; ফাতাওয়া খানিয়া ১/১২১; হালবাতুল মুজাল...
View Detailsউত্তর : মৃত ব্যক্তির গোঁফ, চুল, নখ ইত্যাদি কাটা জায়েয নয়। ইবনে সিরীন রাহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,لَا يُؤْخَذُ مِنْ شَعْرِ الْمَيِّتِ، وَلَا مِنْ أَظْفَارِهِ মৃতব্যক্তির চুল ও নখ কাটা যাবে না। (মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হাদীস ৬২২৮...
View Details