উত্তর: শরীয়তের দৃষ্টিতে রোযা স্মরণ থাকাবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে খাদ্য বা পানীয় হলকুমের ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভেঙ্গে যাবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যক্তির যদি রোযা স্মরণ থাকা অবস্থায় হঠাৎ গলার ভিতরে পানি চলে যায় তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং কেবল কাযা আ...
View Detailsউত্তরঃ রোজা ভাঙ্গার জন্য জরুরী হলো কোন কিছু পেট বা মস্তিষ্কে প্রবেশ করা। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে কানে পানি ঢুকালে তা পেট বা মস্তিষ্কে প্রবেশ না করায় রোজার কোন ক্ষতি হবে না। দলিলসমূহ ...
View Detailsউত্তর:- আসরের ফরজ নামাজের পর সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত সব ধরণের নফল নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তবে সূর্যাস্তের সময় নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। দলিল সমুহঃ- ★عن ابن عباس قال أن النبيﷺ نہی عن الصلوة بعد الصبح حتى تش...
View Detailsউত্তরঃ হজের সম্পর্ক বান্দার শরীর ও আর্থিক সঙ্গতির সাথে আর এ দুইটাই দ্রুত পরিবর্তনশীল। তাই সক্ষম হওয়া মাত্রই হজ আদায় করা জরুরী, শরয়ী ওজর ব্যতীত বিলম্ব করা অনুচিত ও গুনাহের কাজ। দলীল সমুহঃ ...
View Detailsউত্তরঃ-শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারীত ক্ষেত্র ব্যতীত অন্য কোনো কাজে মসজিদ হতে বের হওয়ার দ্বারা ইতিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে, আর জানাযার নামায শরীত নির্ধারীত বিষয়ের অন্তর্ভূক্ত নয়। সুতরাং ইতিকাফ অবস্থায় জানাযার নামাযের জন্য মসজিদ হতে বের হলে তার ইতিকাফ ভেঙে...
View Detailsউত্তর: রোজা অবস্থায় যাবতীয় পানাহার ও যৌনাচার থেকে বেঁচে থাকা আবশ্যক। সুতরাং স্ত্রীকে চুম্বন করার ক্ষেত্রে বীর্যপাতের আশঙ্কা না থাকলে রোজা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রী পরস্পরকে চুম্বন করতে পারবে। অন্যথায় মাকরুহ হবে। ...
View Detailsউত্তরঃ রোজার জন্য সাহসী খাওয়া মুস্তাহাব। সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত সূরতে সাহরী না খেয়ে রোজা রাখলে রোজার কোন ক্ষতি হবে না । দলিল সমূহঃ عن ع...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের দৃষ্টিতে নামাজের ইকামত এবং জুমার দ্বিতীয় আজান শুধু উপস্থিত মুসল্লিদের জন্য দেয়া হয়, যা মসজিদের ভিতরে ইমাম বরাবর হওয়া বাঞ্ছনীয়। দলিল সমূহ: قوله:(ويؤذن ثا...
View Details