উত্তর: হাদীস শরীফে এসেছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “দ্বীন কল্যাণ কামীতার নাম” অর্থাৎ একে অপরের কল্যাণ কামনা করা এবং মানুষকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ থেকে বারণ করা।
যেহেতু জুমার দিন নানান পেশার মানুষ একত্রিত হয়, তাছাড়া সবাইকে একসাথে করা প্রায় অসম্ভব। তাই মানুষের দ্বীনি প্রয়োজনের খাতিরে খতীব সাহেব ইচ্ছা করলে জুমার প্রথম আযানের পর এবং খুতবার আযানের পূর্বে সুন্নাতের জন্য দশ মিনিট সময় হাতে রেখে কিছু নসিহত করতে পারে, তবে এটাকে জরুরী মনে করা যাবে না। উক্ত নসিহতের সময় নামায পড়া যাবে। তবে না পড়াই ভালো।
মুসলিম ১-৫৪, ফাতাওয়ায়ে তাতারখানিয়া ২-৫৭৫, কিফায়াতুল মুফতি ৫-২১৪
Leave Your Comments