উত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার আংটি দুটি যদি এত ঢিলেঢালা হয় যে, খোলা বা নাড়াচাড়া করা ছাড়াই উভয় আংটির স্থান ভিজে যায় তাহলে অযু হয়ে গেছে। আর যদি কোনো এক আংটি বা উভয়টি এত সংকীর্ণ হয় যে, নাড়াচাড়া করা ছাড়া পানি ভেতরে যায় ন...
View Detailsউত্তর : হাঁ, বালতির ঐ জমা পানি দিয়ে কাপড় পবিত্র করা যাবে। কারণ অযুর ব্যবহৃত পানি দ্বারা নাপাকি দূর করা জায়েয। কিন্তু এ পানি দ্বারা অযু-গোসল করা জায়েয নয়। -ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৪১; আলবাহরুর রায়েক ১/৯৬; মার...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনাদের অবস্থানের জায়গা থেকে যেহেতু পানি দূরে ছিল এবং আপনাদের কাছেও পর্যাপ্ত পানি ছিল না তাই এক্ষেত্রে ফরয গোসলের পরিবর্তে তায়াম্মুম করাই নিয়ম। অযু করার প্রয়োজন ছিল না। তাই তায়াম্মুম করে নামায আদায় ক...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে লোকটি নামায ছেড়ে দিবে। অতপর নতুন পানি দ্বারা হাত ভিজিয়ে শুধু মাসাহ করে নিবে। এরপর নামাযে শরিক হবে। দাঁড়ি বা অন্য কোনো অঙ্গ ভিজা থাকলেও তা দ্বারা হাত ভিজিয়ে মাসাহ করলে মাসাহ সহীহ হবে না। উল্লেখ্য অযু কর...
View Detailsউত্তর : গোসলের সময় শরীর থেকে পানি গড়িয়ে বালতিতে পড়লে বালতির পানি নাপাক হবে না। এক বর্ণনায় এসছে, عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، فِي الرَّجُلِ يَغْتَسِلُ مِنَ الْجَنَابَةِ فَيَنْضَحُ فِي إِنَائِهِ مِنْ غُسْلِهِ، فَقَالَ: لَا بَأْسَ بِهِ ...
View Detailsউত্তর : আপনার ভাইয়ের অযু হয়নি। কেননা অযুতে ব্যবহৃত পানি দ্বারা পুনরায় অযু করা যায় না। সুতরাং তার অযু যেহেতু হয়নি তাই ঐ অযু দ্বারা যে নামায পড়েছে তাও আদায় হয়নি। পুনরায় তা পড়ে নিতে হবে। -কিতাবুল আছল ১/২...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত কারণে গোসল ফরয হবে না। বরং অযু করলেই চলবে। আর তা কাপড়ে লাগলে কাপড় নাপাক হয়ে যাবে। -বাদায়েউস সানায়ে, ১/১৪৯; ফাতাওয়া খানিয়া ১/৪৩ আদ্দুররুল মুখতার ১/১৬৫, ৩১৮...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঘুমে স্বপ্নদোষ হয়েছে দেখে থাকলেও ওঠার পর শরীরে বা কাপড়ে যেহেতু সে কোনো ভেজা বা নাপাকির দাগ দেখতে পায়নি তাই তার উপর গোসল ফরয হয়নি। শুধু স্বপ্নের কারণে তাকে গোসল করতে হবে না। ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনি যেহেতু রক্ত লাগার পর কাপড়টি ভালোভাবে ধুয়ে নিয়েছেন এবং রক্ত দূর হয়ে গেছে। তাই এরপর রক্তের দাগ থেকে গেলেও সমস্যা নেই। তা পাক হয়ে গেছে। এ জামা পরে যে নামাযগুলো পড়েছেন তাও আদায় হ...
View Detailsউত্তর : মাসাহ করার সঠিক পদ্ধতি হল, উভয় হাতের আঙ্গুলসমূহ এবং তালু মাথার অগ্রভাগে রেখে মাথার শেষ পর্যন্ত টেনে নেওয়া। এরপর উভয় হাত পুনরায় পেছন থেকে সামনের দিকে টেনে আনা। আবদুল্লাহ ইবনে যায়েদ রা. হতে বর্ণিত আছে, ...
View Detailsউত্তর : যেহেতু নাপাকির রং, গন্ধ ইত্যাদি কোনো আলামতই এক্ষেত্রে প্রকাশ হয় না তাই তার উপর নামায পড়া জায়েয। ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৩২; আলমুহীতুল বুরহানী ২/২০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৬২, -শরহুল ম...
View Detailsউত্তর : আপনি যে পানি দিয়ে অযু করার কথা উল্লেখ করেছেন তা মায়ে মুসতামাল অর্থাৎ ব্যবহৃত পানি। ব্যবহৃত পানি দিয়ে অযু করলে বা অযুর কোনো অঙ্গ ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। অতএব, আপনি সেই পানি দিয়ে পা ধৌত করতে পারবেন না। ধৌত ক...
View Detailsউত্তর : বেহুশ করার জন্য বা অঙ্গ অবশ করার জন্য যদি ঔষধ খাওয়ানো হয়, তাহলে রোযা ভেঙে যাবে। আর যদি ইনজেকশনের মাধ্যমে বেহুশ করা হয়, তাহলে রোযা ভাঙবে না। কেননা ইনজেকশন রগে বা গোশতে পুশ করা হয়। রগ বা গোশত থেকে কোনো কিছু পেটে পৌঁছায় না। তাই এতে রোযা ভঙ্গ হব...
View Detailsউত্তর : আপনি যে পানি দিয়ে অযু করার কথা উল্লেখ করেছেন তা মায়ে মুসতামাল অর্থাৎ ব্যবহৃত পানি। ব্যবহৃত পানি দিয়ে অযু করলে বা অযুর কোনো অঙ্গ ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। অতএব, আপনি সেই পানি দিয়ে পা ধৌত করতে পারবেন না। ধৌত করলে অযু শুদ্ধ হবে না। যদি কখনো এভা...
View Detailsউত্তরঃ- শরীয়তের যে সমস্ত মৌজার উপর মাসাহ এর অনুমতি দেয়া হয়েছে তাতে তিনটি শর্তারোপ করা হয়েছে। ১/ পায়ের যতটুকু অংশ অজুতে ধোয়া ফরজ ততটুকু টাখনুসহ ঢাকা থাকা। ২/ পায়ের সাথে কোন কিছু দিয়ে বাঁধা ছাড়াই ভালোভাবে এঁটে থাকে। ৩/ তা পরিধান করে দুই মাইল ব...
View Details