উত্তর:- ওয়াকফ কারীর শর্ত শরীয়ত প্রণেতার কথার মতই পালনীয়। তাই ওয়াকফ কারী তার দানের ক্ষেত্রে যেহেতু ইমামের বেতনের খাতকে নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। তাই ঐ টাকা অন্য কোন খাতে খরচ বা ব্যবহার করা যাবে না। আদ দুররুল মুখতার- ৪/৪৩৩। আল বা...
View Detailsউত্তর:- কোন বস্তু একবার ওয়াকফ করা সহীহ হয়ে গেলে পুনরায় তাকে ফিরিয়ে নেয়ার আর কোন সুুযোগ থাকে না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে মৃত ব্যক্তির সন্তানদের জন্য পিতার ওয়াকফ করা সম্পত্তি ফেরত চাওয়ার কোন সুযোগ নাই। ফাতাওয়ায়ে কাজিখান-...
View Detailsউত্তর:- কবরস্তানের লাকড়ি খড়ি বিক্রি করে তার টাকা কবরস্তানের কাজে লাগাতে হবে। যদি সেখানে উক্ত টাকা খরচ করার প্রয়োজন না থাকে তাহলে পরামর্শ ক্রমে মহল্রার মসজিদের নির্মাণ কাজে উক্ত টাকা ব্যবহার করতে পারবে। আদ দুররুল মুখতার- ৪/৪২২। আল বাহরুর...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী শরীয়তে ওয়াকফকারীর বৈধ শর্ত গ্রহণীয়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে ওয়াক্ফকৃত বস্তু থেকে তার উপকৃত হওয়ার শর্ত করা বৈধ। এবং ওয়াকফ করে তা থেকে উপকৃত হওয়াও বৈধ। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া- ২/৩৫৮। ফাতাওয়ায়ে কাজিখান- ৩/২২৩। ফাতাওয়ায়ে বাযয...
View Detailsউত্তর :- মসজিদের ওয়াকফকৃত গাছের ফল অন্যকে খাওয়ানো জায়েয নেই। তবে ফল ক্রয় করে তাবলীগ জামাতের সাথীদের মেহমানদারি করাতে কোন অসুবিধা নাই। আদ দুররুল মুখতার- ৪/৪৩২। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া- ২/৪১৮। ফাতাওয়ায়ে কাজিখান- ৩/২১৭। ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া - ১৪...
View Detailsউত্তর:- মসজিদ, মাদরাসার জন্য সম্পদ ওয়াকফ করার সময় ওয়াকফকারী তার খরচের খাত উল্লেখ করে দেন। তাহলে ঐ নির্দিষ্ট খাত ব্যাতিত অন্য খাতে তা খরচ করা বৈধ নয়। আর যদি ওয়াকফকারী সম্পদ ওয়াকফ করার সময় কোন খাতের উল্লেখ না করে। তাহলে কর্তৃপক্ষের জন্য বৈধ আছে যে উক্ত...
View Detailsউত্তর:-ওয়াকফকৃত জমির ক্ষতি হয় এমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ কারো জন্য বৈধ নয় । সুতরাং প্রশ্নেবর্নিত সুরতে যদি গাছ লাগানোর কারণে ওয়াকফের উদ্দেশ্যে কোন ব্যহত না ঘটে এবং জমির কোন ক্ষতি না হয় তাহলে গাছ লাগানোর অনুমতি আছে। অন্যথায় নেই। আদ্দুর...
View Detailsউত্তর:-মৃত্যুশর্যায় থাকাবস্থায় কৃত ওয়াকফ সহীহ বলে বিবেচিত হয় এবং তা একতৃতীয়াংশ সম্পদ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। আদ্দুররুল মুখতার ৪/৩৯৬,রদ্দুল মুহতার ( ফাতওয়ায়ে শামী ৩/৩৯৬,)হিদায়া মায়াল ফাতহ ৬/১৯২. উত্তর লিখনে- মুফতি মোঃ শামছুদ্দোহা, প্রিন্স...
View Detailsউত্তর:- ওয়াকফকৃত সম্পদের যথাযথ রক্ষানাবেক্ষণের জিম্মাদারী মুতাওয়াল্লির। তিনি এ সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের পাশাপাশি এর জন্য লাভজনক কল্যানকর যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। সুতরাং প্রশ্নেবর্নিত সুরতে ওয়াকফকারী কর্তৃক পদত্ব...
View Detailsউত্তরঃ শরয়ী বিধানানুযায়ী ওয়াকফকৃত সম্পদের কল্যানার্থে শরিয়ত সম্মত যে কোন পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ আছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত সুরতে আপনার কাছে থাকা মাদ্রাসার টাকা উন্নতির জন্য ব্যবসায় লাগানো জায়েয হবে।দলিলঃ ফাতাওয়...
View Detailsউত্তরঃশরয়ী বিধান মতে ওয়াকফ করার সময় ওয়াকফ কারীর শরীয়ত সম্মত সমস্ত শর্তই মান্য করা আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত সুরতে ওয়াকফকারীর নামে মসজিদ করার শর্ত করা শরীয়ত বিরোধী নয় বরং প্রসিদ্ধির জন্য ব্যাক্তি ও গোত্রের নামে না...
View Detailsউত্তর: হানাফী ইমামগণের মতে ধনী ব্যক্তির জন্য ওয়াক্ফ করা সহিহ নয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু ওয়াক্ফকারী হানাফী মাযহাবের অনুসারী তাই তার ওয়াক্ফ সহিহ হয়নি, অতএব যদি তার ছেলেরা পরবর্তীতে দাবী করে তাহলে ফেরত দেওয়া আব...
View Detailsউত্তর মসজিদের জন্য ওয়াকফকৃত জিনিস মসজিদের কল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করার অনুমতি আছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে দোকান যেহেতু মসজিদের কল্যাণের জন্য তাই মসজিদ বানানোর পর অবশিষ্ট জায়গায় দোকান বানানো যাবে। ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী যে খাতে বা স্থানে ওয়াক্ফ করা হয়েছে সে খাতে বা স্থানে ব্যবহার করা আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে এক মাদ্রাসায় দান করার পর অন্য মাদ্রাসায় দান করার অনুমতি নেই, তবে যদি প্রথম মাদ্রাসা অন...
View Detailsউত্তর শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী ওয়াক্ফ সহীহ হওয়ার জন্য ওয়াকফকৃত জিনিস নিজের মালিকানা হওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত কোন পণ্য যেহেতু নিজের মালিকানাধীন নয় তাই তারা সহীহ হবে না। ...
View Details