উত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মুযারাবার ক্ষেত্রে কারবার শেষ হওয়ার পূর্বে অনুমান করে লভ্যাংশ বন্টন করা জায়েয আছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে বিনিয়োগকৃত সদস্যদের মাঝে চুড়ান্ত হিসাব-নিকাশের পূর্বে অনুমান করে এক হাজার টাকা করে দেয়া এবং বছর শেষে চুড়ান্তভাবে লা...
View Detailsউত্তর :- কেনা-বেচা সহিহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো উক্ত লেন-দেনটি ইজাব ও কবুল তথা কেনা - বেচার প্রস্তাব করণ ও গ্রহণের মাধ্যমে হতে হবে। এবং ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই চুক্তিলব্ধ বস্তুর উপর স্ব স্ব মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা। তবে, এই ইজাব ও কবুল মৌখিক ও লিখিতভাবে...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের দৃষ্টিতে বাকিতে কম-বেশী করে ক্রয়-বিক্রয় সহীহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো মুল্য ও তা আদায় করার সময় উল্লেখ থাকতে হবে। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে মূল্য ও তা আদায়ের সময় উল্লেখ থাকলে বাকিতে বা কিস্তিতে কম-বেশী করে কেনা-বেচা করাতে কোন অসুবিধা নাই। ...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী দৃষ্টিতে উকিল যদি নির্দিষ্ট পণ্য ক্রয় করার পর টাকা বিক্রেতাকে পরিশোধের পূর্বেই হারিয়ে ফেলে। তাহলে এর দায়ভার তাকেই বহন করতে হবে। আর যদি মুয়াক্কিল পণ্য ক্রয় করার পর কাউকে উকিল বানিয়ে অর্থ পরিশোধ করার দায়িত্ব অর্পন করে। আর সে এ অর্থ হারিয়...
View Detailsউত্তর:- শরীয়াতের পরিভাষায় মুদারাবা বলা হয়, এক ব্যক্তির শ্রম এবং অপর ব্যক্তির মূলধনের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করা। এতে উভয়পক্ষ লাভবান হয়। কিন্তু যদি কেউ এধরণের লেনদেনের মাঝে নির্দিষ্টহারে লভ্যাংশ নির্ধারাণ করে, তাহলে তা বৈধ হবে না। ...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী শরীয়াহ বৈধ পন্থায় ক্রেতা-বিক্রেতাকে লাভবান হওয়ার সুযোগ দিয়েছে। তাই নগদ ও বাকিতে বিক্রিতে কম-বেশি করা জায়েয আছে। কেননা নগদ টাকা বাকি টাকার তুলনায় সুবিধা বেশি। আর বাকিতে ঐ সুবিধা না থাকায় তাতে টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি করা জায়েয আছে।...
View Detailsউত্তর:- লভ্যাংশ বন্টনের হার উল্লেখ না করে সমান মূলধন ও শ্রম দেওয়ার শর্তে যৌথ উদ্যোগে সংগঠিত ব্যবসাকে শরীয়াতের ভাষায় شركة عناد (শিরকাতে ঈনাদ) বলে। এধরণের লেনদেন বৈধ। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতটিও শিরকাতে ঈনাদ এর অন্তর্ভুক...
View Detailsউত্তর:- হাদীসের ভাষ্যানুযায়ী এক জাতীয় বস্তু ওজন করে কম-বেশি করে বিক্রি করা সুদের অন্তুর্ভুক্ত বিধায় হারাম। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে যেহেতু ধান চাই তা নিম্নমান বা ভালমান একই জাতীয় এবং উভয়টা ওজন করে বিক্রি করা হয়। এজন্য এক...
View Detailsউত্তর:- কোন বস্তু ক্রয়-বিক্রয়ের সময় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের সন্তুষ্টি পাওয়া জরুরী। কোন একজন অসন্তুষ্ট হলে লেনদেন বৈধ হবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে চকলেট দেওয়ার পর যদি ক্রেতা সন্তুষ্টচিত্তে নিয়ে নেয়, তাহলে বিক্রি করা জা...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে এমন জিনিষের ক্রয়-বিক্রয় জায়েয আছে যা অন্যেরি নিকট হস্তান্তর করা যায় এবং তাতে তার হক্ব সাব্যস্ত হয়। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে শুফআর হক্ব অন্যের নিকট বিক্রি করা জায়েয নেই। কেননা এটা একক হক্ব যা শুধু শু...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে পারিশ্রমিক নির্ধারণ থাকা এবং যে জিনিসের পরিশ্রম করা হচ্ছে সেখান থেকেই বিনিময় নির্ধারণ না করা আবশ্যক। সুতরাং আপনাদের মাদরাসার পক্ষ থেকে কমিশনের ভিত্তিতে প্রচলিত কমিশন ভিত্তিক লেনদেন বৈধ নয়। -ফাতওয়ায়ে শামী ৫/৬,হেদায়া ৩/৩০৫,ফ...
View Detailsউত্তর:-শরয়ী দৃষ্টিতে মাল হিসেবে পরিগনিত হয় এমন বস্তুর ক্রয়-বিক্রয় জায়েয। মাল বলা হয়,যার দিকে মানুষের মন ধাবিত হয়, চাই তা ধরা যাক বা না যাক। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সুরতে গ্যাস,বিদ্যুত ইত্যাদি ধরা ছোঁয়া না গেলেও মাল হিসেবে গন্য হওয়ায় তা বেচাকেনা করা জ...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের বিধান মোতাবেক কোন জিনিসের ক্রয়-বিক্রয় সহীহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো, বিক্রিত বস্তু বিদ্যমান থাকা ও তা হস্তান্তরযোগ্য হওয়া। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে মরিচ ক্ষেতে ফুল আসার পর মরিচ সামান্য বড় না হতেই খাওয়ার উপযোগী না হলেও গাছে না রাখার শর্ত...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে কোন কিছুর লেন-দেন শরীয়ত সম্মত হওয়া নির্ভর করে জিনিষটি মূল্যমান, বিনিময়যোগ্য ও উপকারী হওয়ার উপর। আর এ মূল্যমান ও বিনিময়যোগ্য হওয়া না হওয়া নির্ভর করে প্রচলনের উপর। বর্তমানে ছাপা অধিকার সারা বিশ্বে বিনিময়যোগ্য বস্তু হিসেবে স্ব...
View Detailsউত্তর:- সম্মিলিত ব্যবসায় পণ্য এবং ব্যবসা পদ্ধতি উভয়টা বৈধ হলে অংশগ্রহণ করাও জায়েয। তাই কোন কোম্পানির পণ্য ও তার ব্যবসার পদ্ধতি হালাল হলে তাদের শেয়ার কেনা ও কোম্পানির মালিকানা অংশে অংশীদারত্ব গ্রহণ করাতে কোন সমস্যা নাই। আদ দুররুল ম...
View Details