Category: ঈমান আকাইদ

উত্তরঃ- ইসলামের অস্বিকারকারী কাফের। সুতরাং বর্তমান যমানায় কেউ যদি ইসলামকে অস্বিকার করে তাহলে তাকে কাফের বলা হবে।   - ফাতাওয়া তাতারখানিয়াঃ- ২০/২৮২, তাফসীরে বায়যাবীঃ-২৩,আপকে মাসায়েল আওর উনকা হলঃ-২/৩৬,...

উত্তরঃ- কোরআন ও হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী জানা যায় যে হেদায়েত একমাত্র আল্লাহর হাতে। আল্লাহ তায়ালা যাকে চান হেদায়াত দেন, যাকে চান পথভ্রষ্ঠ করেন। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত কোন ব্যাক্তি যদি বলে আল্লাহ তায়ালা হেদায়াতের মালিক নন, তাহলে সে ইসলাম ...

উত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে আল্লাহ তায়ালার প্রতি কোরআন বিরোধী আক্বীদা পোষণ কারীর ঈমান থাকেনা। সুতরাং বর্ণিত সুরতে আল্লাহ তায়ালা ঝিমান এবং তন্দ্রা যান ইত্যাদী কােরআন বিরোধী আক্বীদা পোষণকারী ঈমানহারা হয়ে যাবে।   - আল কুরআন; সুর...

উত্তরঃ- কোরআন হাদীস দ্বারা রাসূল সঃ মানুষ হওয়া প্রমানিত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তি কাফের হবে না। তবে হেয় প্রতিপন্ন করা বা অবহেলা অবজ্ঞা করার উদ্দেশ্যে হলে গুনাহগার হবে। কারণ সৃষ্টিগত দিক বিবেচনায় আমাদের মত রক্ত মাংসের মানু...

উত্তরঃ  ইসলামী শরীয়াহ’র স্বীকৃত কোন বিষয়  অস্বিকার বা ঠাট্টা-বিদ্রুপ করার দ্বারা ঈমান চলে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে সরকার যদি দ্বীনের মূল বিষয় বা প্রয়োজনীয় বিষয় অস্বিকার না করে তাহলে কাফের হবেনা। তবে অমান্য করার দ্বারা গ...

উত্তরঃ- কুরআন সুন্নাহর স্পষ্ট বর্ণনা অনুযায়ী সাহাবায়ে কেরাম ক্ষমাপ্রাপ্ত  ও সত্যের মাপকাঠি। এর ব্যাতিক্রম আকিদা  পোষণ করা গোমরাহী।   -তিরমিজি শরিফঃ- ২/২২৫, আল ইসাবাতু ফি তাময়ীযিস সাহাবাহ্ঃ-১/২৩, কিফায়াতুল মুফতীঃ- ৩/১০৮,...

উত্তরঃ- বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দৃশ্যমান শক্তিগুলো কোনটাই ইসলামের জন্য কল্যানকর নয়। বরং ইসলাম বিরোধীদের জন্য সহায়ক। সুতরাং তাদের সাথে জোটবদ্ধ হওয়ার সুযোগ নেই, বরং নিজেদের মথ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।   -...

উত্তরঃ শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সাহাবা রাঃ এর ইজমা তথা ঐক্যমতের ভিত্তিতে ‍সিদ্ধান্ত হওয়া কোন বিষয় অস্বিকার করা কুফরী। অতএব, প্রশ্নে বর্নিত সূরতে তারাবিহের নামাজ ২০ রাকাত উমর রাযিঃ চালু করেছেন, এখন এটা বেদয়াত বলার দ্বারা ঈমান না থাকার...

উত্তর:-শরয়ী দৃষ্টিতে সব সিফাতি নামের শরুতেই “ আবদুন ” শব্দ যুক্ত করে নাম রাখার অনুমতি আছে। তবে বর্তমানে অনেকেই অসর্তকতাবশত “আবদুন’ শব্দ যুক্ত করেনা আবার কেউ কেউ নাম রাখার সময় যুক্ত করলেও পরবর্তীতে ডাকার তা খেয়াল করেনা। তাই খুবই সতর্কতা জরুরী। রদ্দ...

উত্তর: কোন মুসলমান অপর মুসলমানকে বাস্তবেই কাফের হওয়ার বিশ্বাস রেখে কাফের বলে সম্বোধন করে, তাহলে ঐ ব্যক্তি কাফের হয়ে যাবে। আর যদি উক্ত বিশ্বাস না রেখে শুধু গালমন্দ করার উদ্দেশ্যে কাফের বলে, তাহলে তাকে কাফের বলা যাবে না। তবে সে ফাসেক ও কুফুরী কাজ করেছে...

উত্তর:- শরীয়তের মূলনীতি হলো কোন বস্তু বা পশুকে গায়রুল্লাহর নামে ছেড়ে দেয়া বা মান্নত করা হারাম। সুতরাং, যদি কোন ব্যক্তি কোন পশুকে গায়রুল্লাহর নামে ছেড়ে দেয় আর যবেহ করার সময় আল্লাহর নামে যবেহ করে তাহলেও উক্ত পশুর গোশত হারাম বলেই গণ্য হবে।  ...

উত্তর:-উম্মতে মুহাম্মদীর সা.উলামায়ে কেরামকে বনী ঈসরাইলের নবীদের পর্যায়ের মনে করা ভিত্তিহীন ও অমূলক। - আল মাওজুয়াতুল কোবরা ১/১৫৯,তাহজীরুল মুসলিমীন ১৪৩,খাইরুল ফাতওয়া ১/৩০০ উত্তর লিখনে- মুফতি মোঃ শামছুদ্দোহা, প্রিন্সিপাল ও প্রধান মুফতি রওজ...

উত্তরঃ হাজির-নাজির তথা সর্বস্থানে সবসময় বিদ্যমান থাকা ও সব কথা শোনার গুন একমাত্র আল্লাহর জন্য প্রমাণিত অন্য কারো জন্য উক্ত গুন প্রমাণ করা শরীয়ত সম্মত নয়। বিধায় প্রশ্নে বর্ণিত মিলাদ মাহফিলে যদি এই আকিদা রেখে ইয়ারাসুলাল্ল...

উত্তরঃ অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত ইসলামের যাবতীয় বিষয়গুলো অস্বীকার করা বা অস্বীকারকারীদের সমর্থন করা ভয়টাই কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত কাদিয়ানী মতবাদ বিশ্বাসীরা কাফের। কেননা তারা শরীয়তের অকাট্য দলিল দ্বার...

উত্তর: কুরআন সুন্নাহের বর্ণনা অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ বা দয়া লাভের আশায় কাউকে উসিলা-মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করা বৈধ। সুতরাং কোন বুযুর্গকে উসিলা হিসাবে দোয়ায় উল্লেখ করা জায়েয হবে। সূরা মায়েদা, ৩৫, ফাতহুল বারি শরহে সহিহুল বু...