উত্তর :-শুধু যিলহজ্বের ১০ তারিখে কুরবানীর নেসাব পরিমাণ সম্পদ না থাকলে কুরবানী ওয়াজিব হবে না বলে ধারণা করা হয়। ফলে যিলহজ্বের ১১ বা ১২ তারিখে কারাে কারাে কাছে হঠাৎ কোনভাবে নেসাব পরিমাণ সম্পদ আসলে সে আর কুরবানী করে না। যেমন, যে অবিবাহিত মেয়ের উপর কুর...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নোক্ত কুরবানী সহীহ হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনার ভাই আপনার অংশের বাকি টাকা আপনাকে হাদিয়া দিয়েছেন বলে ধর্তব্য হবে। এক্ষেত্রে হাদিয়া লেনদেনে কোনো সমস্যা নেই। ইমদাদুল আহকাম ৪/২৪৯...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির চামড়ার বিধান তার গোশতের মতই। বিক্রির আগ পর্যন্ত নিজেও খেতে পারবে বা অন্যকেউ দিতে পারবে। তবে বিক্রি করলে তা গরীবদের মাঝে সদকা করে দিতে হবে। তাই কুরবানির চামড়ার মূল্য সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজে বা মসজিদে দেয়া যাবে না। ফাত...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির পশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চাইলে নিজে ভক্ষণ করতে পারবে বা অন্য কাউকে দিতে পারবে। তবে কোনভাবেই তা বিক্রি করতে পারবে না। যদি বিক্রি করেও ফেলে তাহলে তার মূল্য গরীব-মিসকিনদের সদকা করে দিতে হবে। আল ফিকহুল হানাফি - ৩/৬২৯; ফাতাওয়া...
View Detailsউত্তর:-শরয়ী দৃষ্টিতে কোরবানীর পশুর এক অঙ্গের এক তৃতীয়াংশের বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার দ্বারা কোরবানী দেওয়া যায় না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সুরতে একতৃতীয়াংশের বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার দ্বারা কোরবানী দেওয়া যাবে না। ...
View Detailsউত্তর:- কোরবানী সহীহ হওয়ার জন্য কোরবানী দাতাদের বিশুদ্ধ নিয়তই যথেষ্ট,অংশিদারদের নামের তালিকা উল্লেখ করে পাঠ করা জরুরী নয়। সুতরাং নাম উল্লেখ না করে জবাই করে ফেললেও কোন সমস্যা নাই। - হিদায়া ৪/৪৫১,ফাতওয়ায়ে তাতারখানিয়া ১৭/৪৪৬,ফাতওয়ায়...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে হারাম কাজের চাকরি ও তার মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ হারাম। তাই কোন মানুষ যদি ব্যাংকে সরাসরি সুদি কারবারে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা কর্মচারী হয়ে থাকে। তাহলে সে চাকরির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ হারাম বলে গণ্য হবে। এমন ব্যক্তির দেয়া কোরবানি বৈধ হবে...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের নীতি অনুযায়ী দমে শুকর (হজ ও ওমরা একসাথে করার শুকরিয়া) এর গোশত যে কেউ খেতে পারবে। আর দমে জেনায়াতের (ত্রুটি বিচ্যূতির জন্য আবশ্যকীয় কোরবানির) গোশত সদকা করা ওয়াজিব। ফাতহুল বারি - ৩/১৫০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩৬২; আপকে মাসায়...
View Detailsউত্তর:-নেসাব পরিমাণ মালের মালিকের নিকট নগদ অর্থ বা বিক্রি করে নগদ অর্থ অর্জন করা যায় এমন প্রয়োজনাতিরিক্তি সামানা না থাকলে তার উপর কোরবানী ওয়াজিব হয় না। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যক্তির প্রয়োজনাতিরিক্ত সামানা থাকলে তা বিক্রি করে...
View Detailsউত্তর:-সফরাবস্থায় মুসাফিরের উপর কোরবানী ওয়াজিব নয়। সুতরাং কোরবানী ওয়াজিব এমন ব্যক্তি কোরবানী না করে সফরে চলে গেলে তার জন্য কোরবানী করা আবশ্যক নয়। - আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩১৯,আল ফিকহুল হানাফী ফী সাউবিহীল জাদীদ ৫/২০৫,আপকে মাসায়েল আওর ...
View Detailsউত্তর:-পশু জবাইয়ের ক্ষেত্রে এবিষয়টা খুবই গুরুত্বের সাথে খেয়াল রাখা উচিৎ যেন পশুকে ইচ্ছাকৃতভাবে কোন ধরণের কষ্ট না দেয়া হয়। এজন্য ধারালো ছুরি থাকাবস্থায় ভোঁতা ছুরি দিয়ে জবাই করা মাকরুহে তানযিহী। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত ভোঁতা ছ...
View Detailsউত্তর:- কুরবানীর গোশত, চামড়া বা অন্য কিছু বিনিময় হিসেবে দেওয়া জায়েয নয়। কেননা হাদীস শরীফে এ ব্যাপারে নিষেধ করা হয়েছে। আলী রা. বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে আদেশ করেছেন কুরবানীর উটের কাছে থেকে তার গোশত ও চামড়া সদকা ...
View Detailsউত্তর: - কুরবানীর পশুর কোনো কিছু পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া জায়েয নেই। সুতরাং আপনাদের এলাকার ঐ প্রচলনটি নাজায়েয। এক্ষেত্রে করণীয় হল, কসাইয়ের সাথে কাজের বিনিময়ে টাকা বা অন্য কিছু দেওয়ার চুক্তি করবে। কুরবানীর প শুর কোনো অংশ দেওয়ার চুক্তি করবে না। ...
View Detailsউত্তর :- কুরবানীর পশুর পেটে মৃত বাচ্চা পাওয়া গেলে বাচ্চার গোশত খাওয়া যাবে না। তা ফেলে দিতে হবে। তবে মূল পশুর গোশত খাওয়া যাবে এবং কুরবানী সহীহ হবে। প্রকাশ থাকে যে, যে পশুর গর্ভ অল্প দিনের ঐ পশু দ্বারা কুরবানী করা অনুত্তম। আর বাচ্চা হওয...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির গলায় মালা পড়ানো এবং মালাটি নিজে বানানো- ঈদের একটি প্রায় বিলুপ্ত সুন্নাহ" বলে বিভিন্ন দ্বীনি ভাইদের বলতে শোনা যায়। ...
View Details