উত্তর:-আকীকার পশুর হাঁড় ভাঙ্গতে কোন অসুবিধা নাই। তবে না ভাঙ্গাই উত্তম। প্রশ্নেবর্ণিত তানকিহ কিতাবের ইবারত ও আম্মাজান আয়েশা রা.র বর্ণনা অনুত্তম বুঝানোর জন্য ব্যবহার হয়েছে। নিষেধ বুঝানোর জন্য নয়। রদ্দুল মুহতার ৯/৫৫৪,তানকীহুল ফাতাওয়া আল হামিদিয়্যা ২/...
View Detailsউত্তর :- বন্য পশুর ক্ষেত্রে তার বিধি-বিধান মায়ের উপর ভিত্তি করে আরোপিত হবে। তাই মা যদি গৃহপালিত হয় তাহলে তার বাচ্চাও গৃহপালিত গণ্য হবে। না হয় মা বন্য প্রাণী হলে বাচ্চাও বন্য প্রাণী হিসেবে গণ্য হবে। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে দেখতে হবে যে তার মা বন্য না গৃহ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে যেমনিভাবে একটি গরুতে সাতজন শরীক হয়ে কোরবানি করতে পারবে তেমনি একটি গরুতে সাতজন শরীক হয়ে আকিকাও করতে পারবে । তাতে কোন অসুবিধা নাই। তবে একজন বালকের জন্য দুইটি বকরি হওয়া সুন্নাত। সামর্থ্য না থাকলে বালকের আকিকা একটি ছাগল দিয়েও করতে ...
View Detailsউত্তর :- কোরবানি নিজের পক্ষ থেকে যেমন করা যায় তেমনি অন্যের পক্ষ থেকেও করা যায়। তবে, এক্ষেত্রে তার পক্ষ থেকে অনুমতি নেয়া জরুরী। তাই তার অনুমতি না নিলে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পক্ষ থেকে কোরবানি আদায় হবে না। রদ্দুল মুহতার - ৬/৩১৫; ফাতাওয়া হিন...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তে যে সকল পশু দ্বারা কোরবানি করা জায়েয। মহিষ সেসকল প্রাণীর অন্তর্ভূক্ত। তাই মহিষ দ্বারা কোরবানি করাতে কোন অসুবিধা নাই। আদ দুররুল মুহতার - ৬/৩২২; রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২২; বাদায়েউস সানায়ে’ ৬/২৮৪; ফাতাওয়া কাজিখান - ৩/২৪৫।...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে শরীকানা কোরবানি সহিহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো প্রত্যেক শরীকের ভাগ সমান হওয়া। এবং কারো অংশ এক সপ্তমাংশের কম না হওয়া। তাই প্রশ্নের দু’ভায়ের যৌথ টাকায় পশুর এক সপ্তমাংশে শরীক হওয়ার দ্বারা তাদের কারো কোরবানি সহিহ হবে না। ...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তে নাপাকি খাওয়াবস্থায় উক্ত পশু দ্বারা কোরবানি করা নাজায়েয। কিন্তু যে পশু পূর্বে নাপাক ভক্ষণ করেছে। এবং দীর্ঘদিন ধরে সে নাপাকির ধারে কাছেও যায়না। এমন পশু দ্বারা কোরবানি করাতে কোন অসুবিধা নাই। হাশিয়ায়ে ইবনে আবেদীন- ১/৩৪১; ফা...
View Detailsউত্তর :- কোরবানির পশুকে যেসকল দোষ থেকে মুক্ত থেকে জরুরী। নাপাক খেয়ে জীবন নির্বাহ করা ( জাল্লালা) তন্মধ্যে অন্যতম। তাই এমন ছাগল দিয়ে কোরবানি বৈধ হবে না। রদ্দুল মুহতার - ৯/৫৩৮; ফাতাওয়া কাজিখান - ৩/২৪৯; বাদায়েউস সানায়ে- ৬/১৯৮; কিতাবুল ...
View Detailsউত্তর :- কোরাবানির গোশত তিনভাগে ভাগ করা ওয়াজিব নয়;বরং মুস্তাহাব। তাই প্রয়োজন সাপেক্ষে তিন ভাগে ভাগ না করে সম্পূর্ণ গোশত নিজের রেখে খাওয়াতে কোন অসুবিধা নাই। রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২৮; বাদায়েউস সানায়ে’ ৬/৩১৫; আল বাহরুর রায়েক - ৮/৩২৬; আল হিদায়...
View Detailsউত্তর:- কুরবানীর পশুর চামড়া নিজে ব্যবহার করা বা অন্য কোন ব্যক্তিকে হাদিয়া দেয়া যায়। কিন্তু বিক্রি করলে তার মূল্য গরীব মিসকিনকে দান করা ওয়াজীব। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত উক্ত ব্যক্তি তার কুরবানীর পশুর চামড়া তার পিতা মাতা, সন্ত...
View Detailsউত্তর:- বকরী দ্বারা কুরবানী সহীহ হওয়ার জন্য পূর্ণ এক বছর বয়সী হওয়া শর্ত। এর একদিন কম হলেও এর দ্বারা কুরবানী সহীহ হবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত দশ মাসের বকরী দ্বারা কুরবানী সহীহ হবে না। যদিও দেখতে এক বছরের বকরির চাইতে বড় দেখ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে শ্রমের বিনিময়ে পারিশ্রমিক নেয়া বৈধ। সুতরাং কোরবানীর পশু জবাই করে টাকা নেয়াও বৈধ। আল হিদায়া ৩-২৯৩, আদ্দুররুল মুখতার ৯-৬, আলফিকহুল হানাফি ফি সাওবিহিল জাদীদ ৩-২১৯...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কোরবানীর গোশত তিন ভাগ করে এক ভাগ সদকা, এক ভাগ আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের খাওয়ানো, আর এক ভাগ নিজে খাওয়া উত্তম বা মুস্তাহাব। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে কোরবানীর গোশত যতদিন ইচ্ছা রেখে খেতে পারবে। নির্দিষ্ট কোন সময়ের বাধ্য বা...
View Detailsকুরবানী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি আদায় করা ওয়াজিব। সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি এই ইবাদত পালন করে না তার ব্যাপারে হাদীস শরীফে এসেছে, ‘যার কুরবানীর সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু কুরবানী করে না সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।’-মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদ...
View Detailsউত্তর:- ইসলামি শরীয়তের বিধান হলো, কুরবানি ঈদের নামাজের পরে করা জরুরী। যদি কেউ নামাযের পূর্বেই কুরবানি করে তাহলে তা সহীহ হবে না। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি ঈদের নামাযের পূর্বেই করায় তা সহিহ হয়নি। এক্ষেত্রে তাকে কুরবানির দিনগুলোতে পুনরায় কুরবানি দিতে...
View Details