উত্তর হাঁ, প্রশ্নোক্ত অবস্থায় মোবাইল সেটটির মূল্য আপনার আদায় করে দেওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে উক্ত গরিব লোকটি যেহেতু পণ্যটি বিক্রি করে ফেলেছে তাই তার থেকে সেটি বা এর মূল্য চাওয়া যাবে না। গরিব লোকটির টাকা আপনার পক্ষ থেকে সাদকা হিসাবে গণ্য হবে। এর সওয়াব আ...
View Detailsউত্তরঃ- কোনো কিছু কুড়িয়ে পাওয়ার পর সাধ্যমতো তার মালিক তালাশ করা আবশ্যক। মালিক পাওয়া না গেলে কোনো গরীবকে দান করে দিবে। আর নিজে গরীব হলে নিজের জন্যেও রাখতে পারবে। পরে মালিকের সন্ধান পাওয়া গেলে তাকে ফিরিয়ে দিবে বা মূল্য আদায় করবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ...
View Detailsউত্তরঃ- আমাসতের জিনিস তার মালিকের হাতে পৌঁছে দেয়াই শরীয়াহর নিয়ম। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তি তার হাতে আমানতের বস্তুগুলো বিক্রি করে তার মূল্য নিজের কাছে সারা জীবন রেখে সংরক্ষণ করা আবশ্যক। যতক্ষণ না আমানত দাতার সংবাদ পৌঁছে। পৌঁছলে তার নিকট ফিরিয়ে...
View Detailsউত্তরঃ- এমন মূল্যহীন কুড়ানো বস্তু যা তার মালিক তালাশ না করার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে, তা কুড়িয়ে ব্যাবহার করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত জুতাটি উপরে বর্ণিত বৈশিষ্ট্য পূর্ণ হলে তা কুড়িয়ে ব্যাবহার করা বৈধ হয়েছে। অন্যথায় বৈধ হয়নি। -সহীহুল বুখা...
View Detailsউত্তরঃ- মূল্যবান বস্তু নষ্ট হওয়ার আশংকা থাকলে তা উঠিয়ে নেওয়া উত্তম। নষ্ট হওয়ার আশংকা না থাকলে উঠানোর প্রয়োজন নেই। তবে কেউ উঠিয়ে ফেললে মালিক পাওয়ার সম্ভাবনা থাকা পর্যন্ত ঘোষণা করতে হবে। এবং মালিককে পাওয়া গেলে তাকে তা ফেরৎ দিতে হবে।...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী মালিকানাধীন বস্তু পাওয়া গেলে ঘোষণার মাধ্যমে মালিকের নিকট পৌঁছে দেয়া আবশ্যক। আর মালিক না পাওয়া গেলে উপযুক্ত ব্যাক্তিকে দেওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে নদিতে ভাটা পড়লে যে মাল পাওয়া যায়, তা ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদের এলান প্রাপ্তি স্থানসহ সম্ভাবনাময় প্রায় সকল স্থানে করা বাঞ্চনীয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে ফেসবুকের মাধ্যমে কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদের এলান করার দ্বারাও এলানের কাজে আসবে। তবে এর উপর পুরোপুরি নির্ভর করা যাবে না।...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কুড়িয়ে পাওয়া বস্তু নির্ধারিত সময় এলান করার পরও যদি মালিক না পাওয়া যায়, তাহলে মালিকের নামে সদকা করে দিতে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে এতিম ছেলের জন্য এলান করা আবশ্যক। মালিক পাওয়া না গেলে সদকা খাওয়ার উপযুক্ত কাউকে দিয়ে দিবে।...
View Detailsউত্তর :- কুড়িয়ে পাওয়া বস্তুর ব্যাপারে শরীয়তের সিদ্ধান্ত হলো যথা সম্ভব উক্ত বস্তুকে তার মালিকের কাছে পৌছিয়ে দিতে হবে। তা সম্ভব না হলে উক্ত মালকে মালিকের পক্ষ থেকে সদকা করে দিতে হবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রচারের পরও মূ...
View Detailsউত্তর: না , ঐ ব্যক্তি এই জুতা ব্যবহার করতে পারবে না। কেননা সে এটা নিশ্চিত নয় যে, এটা তার জুতার পরিবর্তে রেখে গিয়েছে। আল বাহরুর রায়েক- ৫/২৬৫, রদ্দুল মুহতার- ৪/২...
View Detailsউত্তর: পাওয়া বস্তু যত সাধারণই হোক না কেন তার মালিক কে খোঁজ করতে হবে। মালিক পাওয়া গেলে তাকে দিয়ে দিতে হবে। তবে যদি পাওয়া বস্তু এমন সাধারণ কিছু যা মালিক খোঁজ করবে না। তাহলে ঐ বস্তুর মালিককে দীর্ঘদিন খোঁজ করা জরুরী নয়। যদি মলিক না পাওয়া যায়, এবং ঐ ব্যক্...
View Detailsউত্তর: কবুতরটি উড়তে সক্ষম হলে, তা ছেড়ে দিতে হবে। অন্যথায় সাধ্যানুযায়ী মালিক তালাম করবে। মালিকের সন্ধান না পেলে তার পক্ষ থেকে কোন গরীব ব্যক্তিকে সদকা করে দিবে। নিজে গরীব হলে নিজেও খেতে পারবে। - আদ্দুররুল মুখতার- ৬/৪৪৪, রদ্দুল মুহতার- ৬/৪৪৪, ফাতাওয়...
View Detailsউত্তরঃ বন্ধকী বস্তু ঋন আদায়ের নিশ্চয়তা স্বরুপ প্রদান করা হয়ে থাকে।এজন্য যদি কোন বন্ধ দাতা যে কোন কারণে ঋন আদায়ে অপারগ হয়ে যায় তাহলে ঋনদাতা ফায়ছালা ক্রমে এতে হস্তক্ষেপ করার অনুমতি লাভ করেন। সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত ঋন দাত...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের নীতিমালা অনুযায়ী কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদ ঘোষণার মাধ্যমে প্রকৃত মালিক কে পৌঁছে দেওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ফেলে যাওয়া কালো টাকা যদি সম্ভব হয় তাহলে তার প্রকৃত মালিক কে পৌঁছে দেবে যদি তাকে পৌঁছানো...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদ আমানত, আর আমানত অনিচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট হলে জরিমানা দেওয়া জরুরি নয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদ যদি অনিচ্ছাকৃত ভাবে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে জরিমানা দিতে...
View Details