উত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ রোযার শুধু কাযা করলেই হবে। কাফফারা আদায় করতে হবে না। উল্লেখ্য যে, সুবহে সাদিকের সময় থেকেই যে ব্যক্তি সফরে থাকে, তার জন্য রোযা না রাখার সুযোগ রয়েছে। তবে রোযা শুরু করার পর শরীয়তসম্মত ওজর ব্যতীত তা ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আসরের কাযা নামাযের কথা স্মরণ থাকা সত্ত্বেও ঐ ব্যক্তির মাগরিবের জামাতে শরিক হওয়া এবং তা পড়া সহীহ হয়নি। তাই এখন তার করণীয় হল, আসরের কাযা নামাযটি পড়ে উক্ত মাগরিবের নামায পুনরায় পড়ে ...
View Detailsউত্তর : আপনার মামার অনাদায়ী রোযাগুলো খালারা বা অন্য কেউ রাখলে আপনার মামার পক্ষ থেকে তা আদায় হবে না। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা.কে অন্যের পক্ষ থেকে রোযা রাখা কিংবা অন্যের পক্ষ থেকে নামায আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা ক...
View Detailsউত্তর:- শুধুমাত্র মৌখিক দাবী বা দীর্ঘদিন থেকে চলাফেরা করাই রাস্তার মালিকানার জন্য যথেষ্ট নয়। বরং সুনির্দিষ্ট দলীল দ্বারা রাস্তা প্রমাণ করা জরুরী। প্রশ্নেবর্নিত সুরতে যেহেতু কোন গ্রহণযোগ্য কোন প্রমাণ নেই। তাই আপনারা পথ বন্ধকারীর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা ...
View Details