উত্তরঃ- ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক নাজাসুল আইন তথা মুলগতভাবে নাপাক এমন বস্তু কোনভাবেই পাক হয়না । সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে প্রস্রাব ইত্যাদী যেহেতু মুলগতভাবে নাপাক তাই প্রস্রাব শোধন করে সুপেয় পানিতে রুপান্তরিত করার দ্বারা তার নাপাকি ...
View Detailsউত্তরঃ- শরিয়তের দৃষ্টিতে যেসব বস্তুর নাপাকী ধুয়ে দূর করতে হয় তা ধুয়ে পাক করতে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু ম্যাট্রেসের মধ্যে পেশাব ইত্যাদী লাগলে ধুয়ে পাক করতে হয়, তাই ম্যাট্রেস ইত্যাদী ড্রাই ক্লিনের মাধ্যমে ধুয়ে নিলে প...
View Detailsউত্তর:- পানি সৃষ্টিগতভাবে পবিত্র ও অপরকে পবিত্রকারী। কোন নাপাকি মিশ্রণ হয়ে তার সৃষ্টিগত গুনাবলি তথা রং, ঘ্রাণ ও স্বাদ এর যে কোনটি নষ্ট না করলে উক্ত পানি পবিত্র হিসেবেই ধর্তব্য হবে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত অবস্থায় শুধু দীর্ঘ...
View Detailsউত্তর:- হায়েযা মহিলা কুরআন শরীফ স্পর্শ ও তিলাওয়াত করতে পারবে না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত হায়েযা মহিলা কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করতে পারবে না। দোআ সম্বলিত আয়াতগুলো তিলাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া শুধু দোআর নিয়্যতে পড়তে পারবে। আর জিকির, দো...
View Detailsউত্তর :- পবিত্র শষ্য পেশাব ইত্যাদি নাপাকির সাথে মিশ্রিত করে সিদ্ধ করার পর তা ধোয়া বা শুকানোর দ্বারা কখনই পবিত্র হয় না। তাই গম বা অন্য কোন ফসল মদ বা পেশাব জাতীয় কোন নাপাক দ্বারা মিশ্রিত করে সিদ্ধ করলে তা রোদ্রে শুকানো বা আগুনে শুকানোর দ্বারা পবিত...
View Detailsউত্তর: ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক পানি স্বভাবত পবিত্র। নাপাক মিশ্রিত হলে স্বল্প পানি নাপাক হয়ে যায়। আর পাক বস্তু মিশ্রিত হয়ে পানির তরলতা ও প্রবাহ বিনষ্ট করার দ্বারা পবিত্র করার ক্ষমতা হ্রাস পায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি পুকুরে পাট ইত্যাদি ভিজানো...
View Detailsউত্তর: শরীয়তে দৃষ্টিতে কোথাও নাপাক বস্তু লেগে গেলে বা মিশ্রিত হয়ে গেলে তা দূর করে পাক করতে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু নাপাক রং দ্বারা কাপড় রঙ্গিন করা হয়েছে তাই কাপড় নাপাক হয়েছে। অতএব ভালোভাবে তিনবার ধৌত করার দ্বারা নাপাক দূর হয়ে কাপড় ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অুনযায়ী পানি স্বভাবত পবিত্র। তবে নাপাক মিশ্রিত হলে স্বল্প পানি নাপাক হয়ে যায়। আর পাক বস্তু মিশ্রিত হয়ে যদি তরলতা ও প্রবাহ বাকি না থাকে তাহলে পবিত্রতা অর্জন করা সহিহ হবে না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি নদীর পানিতে প্রচুর ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে মহিলাদের ফরয গোসল আদায়ের ক্ষেত্রে তাদের চুলের গোড়ায় পানি পৌছানো জরুরী। বিধায় প্রশ্নোক্ত সুরতে পরচুলা থাকাবস্থায় যদি মহিলার চুলের গোড়ায় পানি পৌছে যায় তাহলে তার গোসল আদায় হয়ে যাবে। না হয় আদায় হবে না। উল্লেখ্য হাদিসে নবী সা...
View Detailsউত্তর:- পায়ের সাথে লেগে থাকে ,মাইলকে মাইল হাঁটা যায় এবং টাকখুসহ ঢেকে ফেলে এমন ভারি বুট জুতা মৌজার মতই। প্রয়োজনে এগুলোর উপরও মাসেহ করা যেতে পারে। তবে সাধারণত এগুলো জুতার স্থলে ব্যবহার হওয়ায় নিচের অংশে লেগে থাকার প্রবল সম্ভাবনা থাকায় একান্ত অপারগ না হ...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী নিয়মানুযায়ী অযু গোসলের ক্ষেত্রে শরীরের নির্দিষ্ট স্থানে পানি পৌছানো জরুরী। কোন প্রতিবন্ধক সৃষ্টি কারী বস্তুর কারণে পানি না পৌছলে ঐ বস্তু সরানো পর্যন্ত অযু ও গোসল কোনটাই শুদ্ধ হবে না। আর নেইল পালিশের কারণে হাত ও পায়ের অঙ্গগুলোাতে আবর...
View Detailsউত্তর : শরীয়তের বিধানানুযায়ী জুনুবী তথা গোসল ফরজ হওয়াবস্থায় কোন ব্যক্তির জন্য কুরআন তেলাওয়াত করা, স্পর্শ করা ও তা লেখা জায়েয নেই। কেননা লেখার ক্ষেত্রেও হরফের মধ্যে স্পর্শ হয়ে যায়। তাই গোসল ফরজ হওয়াবস্থায় কোন ব্যক্তির জন্য কম্পিউটারে কোন আয়াত বা ...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান হলো, শরীর থেকে যখম বা ব্যথার কারণে রক্ত পুঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে অযু ভেঙ্গে যায়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত বর্ণিূলথৈ ব্যথার কারণে নির্গত পানি যদি বের হয়ে গড়িয়ে পড়ে তাহলে তার অযু ভেঙ্গে যাবে। আর যদি গড়িয়ে না পড়ে তাহলে অযু ভাঙব...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের বিধান হলো, অযু গোসলের ক্ষেত্রে যদি শরিরীক মারাত্মক সমস্যার আশংকা না থাকে তাহলে অযু গোসলের সকল স্থানেই পানি পৌছানো জরুরী। আর যদি পানির কারণে কোন ক্ষতি হয় তাহলে পানি পৌঁছানোর পরিবর্তে অযুর অঙ্গসমূহ মাসাহ করাই যথেষ্ট। সুতরা...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের বিধানানুযায়ী অদৃশ্যমান নাপাক যদি এমন জিনিসের মধ্যে লাগে যা নিংড়ানো সম্ভব নয়। তাহলে তা পাক করার পদ্ধতি হলো, প্রথমে ধৌত করবে। অতপর বস্তুটা এমনভাবে রেখে দিবে যেন সমস্ত পানি নিষ্কাষণ হয়ে যায়। এভাবে তিনবার করবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত স...
View Details