উত্তরঃ- শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী সূর্য উদয়ের সময় নামাজ পড়া নিষিদ্ধ। উক্ত ব্যাক্তি যদি সূর্য উদয়ের পূর্বে নামাজ শুরু করে এবং নামাজরত অবস্থায় সূর্য উদিত হয়, তাহলে নামাজ শুদ্ধ হয়ে যাবে। তবে সূর্য উদয়কালীন নামাজ শুরু করলে নামাজ শুদ্ধ হবে না। &nbs...
View Detailsউত্তরঃ- মাসবুক ব্যাক্তির জন্য উত্তম হচ্ছে ইমাামর শেষ বৈঠকে তাশাহুদ এমন ধীরে ধীরে পড়া, যেন ইমাম সালাম ফিরানো পর্যন্ত তা দীর্ঘায়িত হয়। তবে যদি ইমাম সালাম ফিরানোর আগে তাশাহুদ শেষ হয়ে যায়, তাহলে চুপ না থেকে কালিমায়ে শাহাদাৎ বার বার সুযোগ রয়েছে।  ...
View Detailsউত্তর:- প্রশ্নোক্ত অবস্থায় ইতিকাফকারী ব্যক্তি ঐ সিড়ি ব্যবহার করে নিচ তলায় এসে কাতারের সাথে মিলে দাঁড়াতে পারবে। এক্ষেত্রে মসজিদের বাইরের সিড়ি ব্যবহার করার কারণে তার ইতিকাফ নষ্ট হবে না। মাবসূত সারাখসী ৩/১১৭; তাবয়ীনুল হ...
View Detailsউত্তরঃ- সিজদা অর্থ হলো কপাল জমিনের উপর রাখা। সুস্থ ও সামর্থ্যবান ব্যাক্তিদের জন্য সরাসরি জমিনেই সিজদা করা আবশ্যক। অপারগগণ ইশারায় আদায় করলে যথেষ্ঠ। সুতরাং চেয়ারে বসে নামাজ আদায়কারী সিজদায় অপারগদের অন্তর্ভূক্ত হওয়ায় ইশারার মাধ্যমে সিজদা করলেই ...
View Detailsউত্তরঃ- নামাজের মধ্যে তাশাহুদ পড়া ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য ওয়াজিব। আবার ইমামের অনুসরণ করাও ওয়াজিব। তাই মুক্তাদী যথাসাধ্য চেষ্টা করবে উভয় ওয়াজিব রক্ষা করতে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত মুক্তাদী তাশাহুদ শেষ করে দাড়াবে। তবে যদি ইমাম তৃতীয় রাকাতের রুকুতে চল...
View Detailsউত্তরঃ- নামাজের মধ্যে বিনা ওজরে কাশি দেওয়া ও আমলে কাছীর করা নামাজ ভঙ্গের কারণ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তি কাশি দিয়ে সতর্ক করার কারণে নামাজ ভেঙ্গে গেছে। হাত দিয়ে ইশারার ক্ষেত্রেও যদি দু হাত দিয়ে করে থাকে তাহলে নামাজ ভেঙ্গে গেছে, অন্যথায় নয়। ...
View Detailsউত্তরঃ- ইকামতের সময় মুসল্লীদের জন্য দাঁড়ানোর তিনটি পদ্ধতি রয়েছে। ( যা মুস্তাহাব তথা নফল ) ১/ ইমাম যদি পূর্ব থেকেই মেহরাবের নিকট অবস্থান করেন তাহলে হাইয়া আলাস সলাহ বলার সময় ইমাম ও মুসল্লীগন দাঁড়াবে। ২/ ইমাম যদি মসজিদের পিছন দিক থেকে প্রবেশ করেন ...
View Detailsপ্রশ্নঃআমরা জানি ইসলামি শরীয়তে জামাতের সহিত ফরজ নামাজ আদায় করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা বা ওয়াজিব। এখন আমার জানার বিষয় হলো কেউ ফরজ নামাজ একাকি আদায় করলো এরপর জামাতের সাথে শরিক হল এমতো অবস্থায় জামাতের সাথে যে নামাজ আদায় করা হল তা কি হিসেবে আদায় হবে? উত্...
View Detailsপ্রশ্নঃঈদের নামাজের ইমামতি একজন করলে আর অপর জন খুতবা দিলে এর হুকুম কি? উত্তরঃইসলামী শরীয়তে ঈদের নামায ও খুতবাহ একই হুকুমে তাই খুতবাহ পাঠ করা ও ইমামতির ক্ষেত্রে একজন হওয়াই উত্তম।তবে একজন খুতবাহ পাঠ করা আর অপরজন নামায পড়ানো নিষিদ্ধ নয়।সুতরাং প্রশ্নে...
View Detailsউত্তরঃ- নফল নামাজ একাকী পড়া উত্তম। সুতরাং চন্দ্র গ্রহনের নামাজ নফল হওয়ায় তা একাকী আদায় করবে। -রদ্দুল মুহতারঃ- ৩/৭৯-৮০, হাশিয়াতুত ত্বহত্বভীঃ-৪০২, বেহেশতী গাওহারঃ- ৩০, ...
View Detailsউত্তরঃ- শুধু বেগানা মহিলাদের ইমামতী করা মাকরুহে তাহরীমী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরত অনুযায়ী ইমাম ব্যাতীত সবাই মহিলা হওয়ায় মাকরুহে তাহরীমা হবে। অবশ্য কোন মাহরাম মহিলা থাকলে মাকরুহ হবে না। - আদ দুররুল মুখতার বি হামিশি রদ্দিল মুহতারঃ- ২/...
View Detailsউত্তরঃ- নামাযের কোন রোকন তাকরার বা বেশি করলে সাহু সিজদাহ ওয়াজিব হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত অতিরিক্ত এই সিজদাহ করার ফলে সেজদায়ে সাহু করলে নামায শুদ্ধ হয়ে যাবে। অন্যথায় শুদ্ধ হবে না। - আল বাহরুর রায়েকঃ-২/১৭০-১৭২, আল ফিকহ...
View Detailsউত্তরঃ- নামাযের আরকান গুলোতে সুন্নাহ বর্ণিত তাসবীহ পাঠ করা আবশ্যক। অন্য কোন সুরা-আয়াত পাঠ করলে সেজদায়ে সাহু আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে উক্ত ব্যাক্তির উপর সিজদায়ে সাহু আবশ্যক। - ফাতাওয়া তাতারখানিয়াঃ- ২/৩৯৭, ফ...
View Detailsউত্তরঃ- ইমামের পিছনে ক্বিরাত পড়া মাকরুহ। সুতরাং কোন ব্যাক্তি ইমামের পিছনে ক্বিরাত পড়লে তার নামাজ মাকরুহ হবে। - আল হিদায়াহঃ- ১/১২০-১২১, ফাতাওয়া তাতারখানিয়াঃ- ২/৭০, ফাতহুল ক্বদীরঃ- ১/৩৪৯,...
View Detailsউত্তরঃ- ঋতুস্রাব অবস্থায় মহিলাদের উপর নামায আদা বা কাজা করা ওয়াজিব নয়। সিজদাহ যেহেতু নামাজের একটি রোকন, তাই প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে কোন মহিলা ঋতুস্রাব চলা অবস্থায় সিজদার আয়াত তেলাওয়াত বা শ্রবন করলে তার সিজদা আদা বা কাজা করতে হবে না। ...
View Details