উত্তর :- প্রশ্নোক্ত সূরতে মহিলার রোযার মান্নতটি কোনোরূপ শর্ত ছাড়া সংঘটিত হয়েছে। এরূপ মান্নতের রোযা যে কোনো সময় রাখা যাবে। সবগুলো একসাথে বা পৃথক পৃথকও রাখা যাবে। এ ধরনের মান্নতের রোযার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় বা নির্দিষ্ট কোনো সূরত অবল...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে অনির্দিষ্ট মান্নত কারীর জন্য স্বীয় মান্নত যে কোন সময় আদায় করার সুযোগ রয়েছে, সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি কেউ কাযা ও মান্নতের রোযা একসাথে রাখার নিয়ত করে তাহলে কাযা রোযা আদায় হয়ে যাবে। আর মান্নতের রোযা যেহেতু যে কোন সময় আদায় ...
View Detailsউত্তর: ঈদের দিন রোযা রাখা নিষেধ। ফলে উক্ত ব্যক্তি ঈদের দিন রোযা না রেখে অন্য কোন দিন তার কাযা করবে। ফাতাওয়ায়ে তাতারখানিয়্যাহ ৩-৪৩২, আলমুহিতুল বুরহানি ১-৩৭৪, মাসায়েলে রাফআত কাসেমী ৪-১১৫...
View Detailsউত্তর: শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী অনির্দিষ্ট মান্নত সাধারণভাবে আদায়ের মাধ্যমে পূর্ণ হয়ে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু অনির্দিষ্টভাবে রোযার মান্নত করেছে। তাই যে কোনভাবে তিন মাস রোযা রেখে মান্নত আদায় করার মান্নত পূর্ণ হয়ে যাবে, ধারাবাহিকতা রক্ষা ক...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মান্নত সহিহ হওয়ার জন্য শর্ত হলো মৌলিক এবাদতের মান্নত করা। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু মসজিদ নির্মাণ ও উন্নয়ন ইত্যাদি মৌলিক এবাদতের অন্তর্ভূক্ত নয়। তাই মসজিদে সাধারণ দানের মান্নত করলে পূর্ণ করা আবশ্যক নয়। তবে দান করলে সা...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে জানা যায় যে, গুনাহের কাজে মান্নত করার দ্বারা মান্নত সহিহ হয় না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু শ্মশান গরু দান করা স্পষ্ট গুনাহের কাজ। তাই তার মান্নত সহিহ হয় নাই। বরং তা কসমে পরিণত হবে। এবং উক্ত কসমের কাফফারা আদায় করতে হবে।...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মৃত ব্যক্তির যিম্মায় যদি কোন ফরয, ওয়াজিব বিধান থেকে যায় এবং সেগুলো আদায়ের/কাফফারার ওসিয়ত করে যায়, তাহলে মৃত ব্যক্তি ত্যাজ্য সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ থেকে সেগুলো আদায় করা ওয়ারিশদের উপর আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি মৃত ব...
View Detailsউত্তর:- ইসলামে মহান আল্লাহ তাআলা ব্যতিত অন্য কারো নামে মানত করা হারাম। তাই অন্যের নামে মানতকৃত বস্তু খাওয়াও হারাম। হাশিয়াতুত তাহতাভি - পৃ. ৬৯৩; ফাতাওয়া দারুল দেওবন্দ - ১৬/৮; মাজমুআতুল ফাতাওয়া - ২/২৪৩।...
View Detailsউত্তর: ইসলামি শরীয়াতে শারীরিক ইবাদাতের ক্ষেত্রে স্থলাভিষিক্ত বানানো যায় না। যার উপর যে বিধান আরোপিত হয়েছে সে নিজেই আদায় করতে হবে। সুতরাং মান্নতকারী মান্নতের দ্বারা যে রোযা গুলো নিজের উপর আবশ্যক করে নিয়েছে তা সে নিজেই আদায় করবে। পরিবার বর্গের দ্বার...
View Detailsউত্তর:- ইসলামি শরীয়তে সদকার মাল যাকাতের মালের মতই এতিম গরিব ব্যতিত অন্যদেরকে দেয়া বৈধ নয। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে যদি মাদরাসায় যাকাত বা সদকা খাওযার উপযুক্ত এতিম গরিবদের জন্য ফাণ্ড থাকে তাহলে উক্ত ফাণ্ডে মানতের গরু দান করলে সদকা আদায় হয়ে যাবে। ...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের দৃষ্টিতে যদি কোন ব্যক্তি বলে যে, আমি আমার সমুদয় সম্পত্তি মিসকিনদের মাঝে সদকা করে দিলাম। তাহলে খারাজি যমিন ছাড়া তার সমস্ত সম্পদই উক্ত মানতের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবে। বিধায় প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ব্যক্তির খারাজি যমিন ব্যতিত বাকি সমস্ত সম্...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের মূলনীতি হলো কোন বস্তু বা পশুকে গায়রুল্লাহর নামে ছেড়ে দেয়া বা মান্নত করা হারাম। সুতরাং, যদি কোন ব্যক্তি কোন পশুকে গায়রুল্লাহর নামে ছেড়ে দেয় আর যবেহ করার সময় আল্লাহর নামে যবেহ করে তাহলেও উক্ত পশুর গোশত হারাম বলেই গণ্য হবে। ...
View Detailsউত্তর: না, ঐ নির্দিষ্ট মাদরাসায় দেওয়া আবশ্যক নয়। বরং অন্য কোন মাদরাসায় দিলেও মান্নত আদায় হবে। এবংঐ ছাগলের পরিবর্তে তার মূল্য দিলেও মান্নত আদায় হবে। - ফাতাওয়ায়ে...
View Detailsউত্তরঃ মান্নতের পশুর দারা উপকৃত হওয়ার হুকুম কোরবানীর পশুর দারা উপকৃত হওয়ার হুকুম একই।আর কোরবানীর পশুর ব্যাপারে শরীয়তের বিধান হল যে, উহার কোন অংশ দারা উপকৃত হওয়া না জায়েজ।বিধায় প্রশ্নে বর্নিত মান্নতকৃত পশু দারা উপকৃত হও...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী কসম সংঘটিত হওয়ার জন্য কসমকারি সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যক্তি যদি জিন ধরার কারণে পাগল হয়ে যায়, তাহলে তার কসম ধর্তব্য হবে না। তবে যদি তার মস্তিষ্ক সুস্থ...
View Details