প্রশ্ন-মুহতারাম আমার জানার বিষয় হল, হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত করলে রোজার হুকুম কি? উত্তর-শরয়ী দৃষ্টিতে বীর্যস্খলন রোযা ভঙ্গকারীর অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং প্রশ্নোক্ত রোযাদার ব্যক্তি হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত করায় তার রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং তিন...
View Detailsপ্রশ্ন-মুহতারাম, আমার জানার বিষয় হল, রোযা অবস্থায় নাকে ঔষধ ব্যবহার করলে রোযার হুকুম কি ? উত্তর-পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে এমন খাদ্য,ঔষধ সেবন করার দ্বারা রোযা ভেঙ্গে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে নাকে ব্যবহৃত ঔষধ পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছলে রোযা ভ...
View Detailsপ্রশ্নঃ- মুহতারাম ,জানার বিষয় হলো রোজাবস্থায় দাঁতেরমাঝে আটকে থাকা মাংস গিলে ফেললে রোজা ভাঙ্গবে কিনা? উত্তরঃ-দাঁতের ফাঁকে আটকে পড়া মাংসের ক্ষুদ্র অংশ বা খাদ্য কণা গিলে ফেলার দ্বারা রোজা ভঙ্গ হয় না। হ্যাঁ যদি তা ছোলা চোলা বুটের পরিমাণ হয় তাহলে ...
View Detailsপ্রশ্ন :-রোজাদারকে সেহরির জন্য মসজিদের মাইক দিয়ে ডাকাডাকির বিধান কি?? উত্তর:-রোজাদারকে সাহারিতে এ'লান বা ঘন্টা বাজিয়ে সাহারি- ইফতারে সচেতন করানোর অনুমতি রয়েছে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সূরতে মসজিদের মাইকে ডাকাডাকি করা যাবে। তবে শিশু,বৃদ্ধ ও অসুস্থদ...
View Detailsপ্রশ্ন: কোন রোজাদার ব্যক্তি রোজা অবস্থায় দাঁতে গুল ব্যবহার করলে তার রোজার হুকুম কি ? উত্তর: খাদ্য, ঔষধ বা অন্য কোন বস্তু রোজাদারের পেট বা মস্তিষ্কে প্রবেশ করলে তার রোজা ভেঙ্গে যায় সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত ব্যক্তির দাঁতে ব্যবহৃত গুল থুথু মিশ্রিত হয...
View Detailsপ্রশ্ন:-মুহতারাম কয়েল বা যে কোন ধোয়া ইচ্ছাকৃতভাবে গলার ভিতরে প্রবেশ করালে রোজা ভাঙ্গে যাবে কিনা ? উত্তর :- পানাহার যোগ্য নয়, এমন বস্তু নাক বা মুখ দিয়ে পেটে বা মস্তিষ্কে প্রবেশ করালে রোজার কোন ক্ষতি হয়না, তবে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন করলে রোজা ভেঙে য...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ রোযার শুধু কাযা করলেই হবে। কাফফারা আদায় করতে হবে না। উল্লেখ্য যে, সুবহে সাদিকের সময় থেকেই যে ব্যক্তি সফরে থাকে, তার জন্য রোযা না রাখার সুযোগ রয়েছে। তবে রোযা শুরু করার পর শরীয়তসম্মত ওজর ব্যতীত তা ভ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ রোযার শুধু কাযা করলেই হবে। কাফফারা আদায় করতে হবে না। উল্লেখ্য যে, সুবহে সাদিকের সময় থেকেই যে ব্যক্তি সফরে থাকে, তার জন্য রোযা না রাখার সুযোগ রয়েছে। তবে রোযা শুরু করার পর শরীয়তসম্মত ওজর ব্যতীত তা ভ...
View Detailsউত্তর : আপনার মামার অনাদায়ী রোযাগুলো খালারা বা অন্য কেউ রাখলে আপনার মামার পক্ষ থেকে তা আদায় হবে না। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা.কে অন্যের পক্ষ থেকে রোযা রাখা কিংবা অন্যের পক্ষ থেকে নামায আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা ক...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী যারা সূর্যাস্তের আগেই ইফতার করেছেন তাদের রোযা নষ্ট হয়ে গেছে। তারা রোযাটি কাযা করবেন, কাফফারা দেওয়া লাগবে না। হাদীস শরীফে আছে, হযরত আসমা রা. বলেন, ‘রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি...
View Detailsউত্তর: রমাযানের রোযার নিয়তকালে শুধু রোযার নিয়ত করলেই চলবে। সুনির্দিষ্টভাবে ফরয বলা বা স্মরণ করা আবশ্যক নয়। কেননা রমাযান মাসে রোযা রাখলে তা রমাযানের রোযা বলেই বিবেচিত হবে। এমনকি নফলের নিয়ত করলেও রমাযানের রোযাই আদায় হব...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নে বর্ণিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ জিহ্বার মাধ্যমেই রক্তে মিশে গেলে এবং পেট বা মস্তিষ্কে না পৌঁছালে তা দ্বারা রোযা নষ্ট হবে না। আর ওযরের কারণে হলে মাকরূহও হবে না।সুতরাং রোযা রেখে রোগীরা এ জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করতে ...
View Detailsসমাধান: বেহুঁশ করার জন্য বা অঙ্গ অবশ করার জন্য যদি ঔষধ খাওয়ানো হয়, তাহলে রোযা ভেঙে যাবে। আর যদি ইনজেকশনের মাধ্যমে বেহুঁশ করা হয়, তাহলে রোযা ভাঙবে না। কেননা ইনজেকশন রগে বা গোশতে পুশ করা হয়। আর রগ বা গোশত থেকে কোনো কিছু পেটে পৌঁছায় না। তাই এতে রোযা ভঙ...
View Detailsউত্তর: রোযার সময় সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। এ সময়ের অর্ধেক অতীত হওয়ার পূর্বেই নফল রোযার নিয়ত করলে নিয়ত সহীহ হবে। রোযাও আদায় হবে। ১০ই মুহাররমের রোযা নফল, তাই আপনার উপর্যুক্ত নিয়ত সহীহ হয়েছে। রাসূল সাল্লাল্...
View Detailsউত্তর: রমাযানের রোযা রেখে মাথাব্যথা বা কোমর ব্যথার জন্য ভিকস, বাম অথবা নিক্স জাতিয় ঔষধ ব্যবহার করতে পারবেন। এতে রোযার কোনো সমস্যা হবে না। শরীরের ত্বকে তেল বা ঔষধ ব্যবহার করলে সরাসরি পাকস্থলীতে যায় না। তাই রোযাও ভাঙবে...
View Details