উত্তর :- ঋণের বিপরীতে শর্ত করে অতিরিক্ত দেয়া-নেয়া সুদের অন্তর্ভূক্ত হওয়ায় তার হারাম। আর শর্তমুক্তভাবে হাদিয়া দেয়া-নেয়া বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে লোন দাতাকে প্রদত্ত ডিসকাউন্ট পূর্ব শর্তযুক্ত ও ঋণের সাথে সম্পৃক্ত না হলে বৈধ। অন্যথায় হারাম। &n...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে পারিশ্রমিক নির্ধারণ থাকা এবং যে জিনিসের পরিশ্রম করা হচ্ছে সেখান থেকেই বিনিময় নির্ধারণ না করা আবশ্যক। সুতরাং আপনাদের মাদরাসার পক্ষ থেকে কমিশনের ভিত্তিতে প্রচলিত কমিশন ভিত্তিক লেনদেন বৈধ নয়। -ফাতওয়ায়ে শামী ৫/৬,হেদায়া ৩/৩০৫,ফ...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী দৃষ্টিতে বৈধ এমন যে কোন জিনিসের শরীয়া সম্মত পন্থায় যে কোন ধর্ম ও মতবাদের লোকদের সাথে লেন-দেন করা যাবে। তবে, সম্ভব হলে ভিন্ন মতালম্বীদের সাথে লেন-দেন করা থেকে বিরত থাবে। আদ দুররুল মুখতার - ৬/৩৯২; ফাতাওয়া কাজিখান - ২/২০৫; ...
View Detailsউত্তর:- যৌথ লেনদেনের ক্ষেত্রে শরীকদের বৈধ ও গ্রহণযোগ্য শর্তানুযায়ী লেনদেন পরিচালনা করার সুযোগ রয়েছে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে যে ভাই পরিবারের কাজ করে তাকে যদি তাদের পক্ষ হেত এভাবে নিয়োগ দেয়া হয় যে তুমি পরিবার দেখাশোনা করবে। আর আমরা ব্যবসা দেখাশোনা...
View Detailsউত্তর:- সম্পদ বৈধ-অবৈধের প্রশ্নে ধর্ম একতরফাভাবে বিবেচ্য নয়; বরং আয়ের উৎস বিবেচ্য। যদি কোন মুসলমান অবৈধ পন্থায় অর্জন করে তাহলে তা হারাম। আর যদি কোন বিধর্মী বৈধ পন্থায় কামাই করে তাহলে তা হালাল। আর বিধর্মীর উপঢৌকন গ্রহণ করা জায়েয। সুতরাং প্রশ্নে বর্...
View Detailsউত্তর :- কোরআন হাদিসের আলোকে সুদ ও সুদি লেনদেন চাই মুসলমানের সাথে হোক বা কাফেরের সাথে উহা সম্পূ্র্ণ রূপে হারাম ও নাজায়েয। বিধায় কোন অমুসলিম থেকেও সুদ নেওয়া বৈধ নয়। সুরা বাকারা ২৭৫। রদ্দুল মুহতার ৬/২৬২। আল বাহরুর রায়েক - ৬?২২৬। কিফায়াত...
View Details