উত্তর : হজ্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যার মাধ্যমে শারীরিক ইবাদতের পাশাপাশি আর্থিক ইবাদতের বিষয়ও রয়েছে। অবৈধ সম্পদের দ্বারা হজ্ব করলে এর দ্বারা ফরয আদায় হয়ে গেলেও আল্লাহর দরবারে তা কবুল হবে না। তাই কবুল হজ্বের জন...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে শিশু সন্তানের পক্ষ থেকে তার পিতা ইহরাম করে নিবেন। আর এই শিশুকে ইহরামের কাপড় পরানো জরুরি নয়। সম্ভব হলে পরাবে এবং যথাসম্ভব ইহরামের নিষিদ্ধ জিনিস থেকেও তাকে বিরত রাখতে চেষ্টা করবে। প্রয়োজ...
View Detailsউত্তর : নিজে ও পরিবার-পরিজনের বসবাসের ব্যবস্থা থাকা হাজতে আসলিয়া অর্থাৎ ব্যক্তির মৌলিক প্রয়োজনের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রয়োজন ভাড়া বাসার দ্বারাও পূর্ণ হতে পারে। নিজের মালিকানাধীন হওয়া জরুরি নয়। সুতরাং যার জন্য ভ...
View Detailsউত্তর : ইহরাম অবস্থায় মাথা ও চেহারা ব্যতীত শরীরের বাকি অংশ চাদর দিয়ে ঢাকা জায়েয। আর বিনা ওজরে পূর্ণ একদিন বা এক রাত মাথা বা চেহারা ঢেকে রাখলে দম ওয়াজিব হবে। হাঁ, কোনো ওজরের কারণে ঢাকার অনুমতি আছে। যেমন প্রচণ্ড শ...
View Detailsউত্তরঃ- শরিয়তের নীতিমালা অনুযায়ী হজের নিসাব পরিমান মালের মালিক হওয়ার দ্বারা হজ্ব ফরজ হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু উক্ত ব্যাক্তি হজ্বের সময় নিসাব পরিমান মালের মালিক,তাই তার উপর হজ্ব ওয়াজিব। কিন্তু সে যেহেতু অসুস্থ তাই অন্...
View Detailsউত্তর :- হজ আমৃত্য ফরজ যদি কোন কারণবশত নিজে হজ করতে না পারে।তাহলে তার জন্য অসিয়ত করে যাওয়া জরুরী। তাই প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি হজ করতে না পারলে অসিয়ত করে যাবে। আর সুযোগ হলে হজ করে নিবে। তবে বদলী হজ করারও সুযোগ আছে। আল মুহিতুল বুরহানি - ৩...
View Detailsউত্তর :- যদিও হজ দ্বারা সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায় কিন্তু আল্লাহর হক এবং বান্দার হক মাফ হয় না। সুতরাং হজ করার দ্বারা নামায রোযা মাফ হবে না। এগুলো কাযা করতে হবে। ফাতহুল বারী - ৪/৭৮; মিশকাতুল মাসাবীহ - ২৩০; ফাতাওয়া মাহমুুদিয়া - ১০/৩২০।...
View Detailsউত্তর :- প্রত্যেক মুসলমানের উপর হজ একবারই ফরজ হয়। তাই উক্ত ব্যক্তিকেও একবারই হজ করতে হবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া- ১/৩২৭; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া - ৩/৪৬৭; মাজমাউল আনহার - ১/৩৮৬;...
View Detailsউত্তর :- যমযমের পানি দাড়িয়ে পান করাটা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। তাই দাড়িয়ে পান করাই মুস্তাহাব। আল ফিকহুল হানাফি - ১/৪৮৩; রদ্দুল মুহতার - ২/২০২; কিতাবুল ফাতাওয়া - ৪/৬১;...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে মূলনীতি অনুযায়ী হজের সফর ও সফরকালীন সময়ে পারিবারিক খরচ বহন করার মত আর্থিক সচ্ছলতা থাকলে হজ ফরজ হবে। তাই আপনার প্রয়োজনের অতিরিক্ত জমি বিক্রি করে আপনি হজের সফর ও সফরকালীন সময়ে পারিবারিক খরচ আদায়ে সক্ষম হন। তাহলে আপনার উপর হজ ...
View Detailsউত্তর :- তাওয়াফে যিয়ারত করা ফরয। শরীয়তে তিনবার বা তার চেয়ে কমসংখ্যক তাওয়াফ ভুলে গেলে তার উপর একটি দম ( ছাগল ) ওয়াজিব হবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১০; আল বিনায়াহ - ৫/২৬২; আল ফিকহুল হানাফি - ১/৪৭১।...
View Detailsউত্তর :- তাওয়াফের পর দুই রাকাত নামায আদায় করা ওয়াজিব। আর তা মাকামে ইবরাহিমের পিছনে পড়া সুন্নাত। আর এটা হজের আমলের অন্তর্ভুক্ত। সুরা বাকারা - ১৬৫; আর বাহরুর রায়েক - ২/৫৮; মুআল্লিমুল হুজ্জাজ- পৃ. ১৪১;।...
View Detailsউত্তর :- হজে সাঈ করা ওয়াজিব। আর হজ পালনের ক্ষেত্রে কোন ওয়াজিব বিধান ছুটে গেলে দম দেওয়া ওয়াজিব। তাই উক্ত ব্যক্তিকে দম দিতে হবে। আল হিদায়া - ১/২৫৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ১/৩১১; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া - ৪/২৬৭।...
View Detailsউত্তর:-হজ ও ওমরা ব্যতীত অন্য কোন প্রয়োজনে মীকাত অতিক্রম করার জন্য ইহরাম বাঁধা আবশ্যক নয়। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত ব্যবসার উদ্দেশ্যে গমনকারী ব্যক্তির জন্য এহরাম বিহীন জেদ্দায় প্রবেশ জায়েয হবে। - মাজমায়ুল আনহুর ১/৪...
View Detailsউত্তর :- হাদিস শরীফে ইরশাদ হয়েছে যে ব্যক্তি কোরবানি করবে সে যেন ঈদের চাদ ওঠার পর হতে চুল, গোফ, ও নখ ইত্যাদি না কাটে। তাই বিধানটা কেবল কুরবানি দাতার জন্য। তবে অন্যরাও যদি এ আমলটা করে তবে তারাও সওয়াব পাবে বলে আশা করা যায়। আল ফিকহুল ইসলা...
View Details