বিষয়: বিজাতীয় কালচারকে শুভ বলা সংক্রান্ত মাসয়ালা। জবাব : শরয়ী দৃষ্টিতে বিজাতীয় কালচারকে শুভ বা কল্যাণকর বলা' সম্পূর্ণ হারাম এবং মারাত্মক গুনাহের কাজ।অতএব প্রশ্নে বর্ণিত মহালয়া যেহেতু হিন্দুয়ানি কালচার, তাই কোন মুসলমান এটাকে শুভ বলা কোনক্রমেই ...
View Detailsবিষয় : হাদিস সংক্রান্ত উত্তর : উক্ত বর্ণনাটি সত্য নয়,বরং উক্ত কথাটি একটি জাল হদীস থেকে নেওয়া। যেমন, لولاك لولاك لما خلقت الأفلاك আপনাকে সৃষ্টি না করলে বিশাল জগৎ সৃষ্টি করতাম না। [সাগানী, মাওযূআত, পৃষ্ঠা ৭;মোল্লা আলী ক্বারী রহ. ”আলআসরারুল মারফ...
View Detailsআল্লাহ কোথায়? আল্লাহর উপর ঈমান ও বিশ^াসের ক্ষেত্রে কাউকে ঈমানদার হসিবেে স্বীকৃতি দয়োর জন্য “ আল্লাহ তায়ালা আছেন” এতটুকু বিশ্বাস পাওয়া যাওয়াই যথেষ্ট। আল্লাহ কোথায় আছেন? কিভাবে আছেন? কি করছেন? আল্লাহ তায়ালা দেখতে কেমন? তাঁর অঙ্গ পতঙ্গ আছে কিনা? থাকল...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সকল প্রকার যাদু-টোনা হারাম। তাই কালো জাদুও হারাম। এবং এর মাধ্যমে জীনদের বশ করা ও তাদের কাছ হতে সহযোগীতা গ্রহণ করাও হারাম, কবিরা গুণাহ। আল মিনহাজ – ২/২২১; ফাতাওয়া শামি – ১/৪৪; আল ঈদুল ইসলামি – ১৪/৪৭।...
View Detailsউত্তর :- দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর যেকোন একটিকে অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে। আর হাশর তথা পরকাল দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর একটি। তাই হাশরে বিশ্বাস না রাখলে সে কাফের হয়ে যাবে। তাফসিরে কাবীর – ৬/৭৩; রদ্দুল মুহতার – ১/২৭৭; জাওয়াহিরুল ফিকা...
View Detailsউত্তর :- কোরান-সুন্নাহর বর্ণনা মোতাবেক নবী সা. সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী। তাই, নবী সা.কে সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী হওয়া- অস্বীকার করা প্রকারান্তরে কোরান-হাদিসের বর্ণনাকে অস্বীকার করা। আর পবিত্র কোরানের কোন আয়াত বা বিধানকে অস্বীকার করলে সে ইমানহারা...
View Detailsউত্তর :- কোন মুসলমান ঈমানদার ব্যক্তি এমন কোন কাজে শরীক হয় যা স্পষ্টত কুফরি। তাহলে তার ঈমান চলে যায়। তাই কোন মুসলমান বিধর্মীদের ধর্মীয় রীতি-আচার পালনে অংশগ্রহণ করলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। এবং সে কাফের হয়ে যাবে। তবে, যদি সে কেবল দেখার জন্যই গিয়ে থাক...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের দৃষ্টিতে আকিকার ক্ষেত্রে ঐ পশুই ধর্তব্য যা আকিকার ক্ষেতে ধর্তব্য। তাই অন্যান্য বিষয়ের মত বয়সের ক্ষেত্রেও আকিকার জন্তুতে কোরবানির পশুর মতই বয়সের ধর্তব্য হবে। অর্থাৎ, ভেড়া-বকরির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন এক বছর আর গরু-মহিষের ক্ষেত্রে দু’বছ...
View Detailsউত্তর :- দাড়ি মুণ্ডানো ও এক মুষ্টির কম কাটা দোনোটাই কবিরা গুণাহ। আর কবিরা গুণাহ কারীকে শরীয়তে ফাসেক বলা হয়। আর ইসলামী শরীয়তে ফাসেক ব্যক্তির আযান দেয়া মাকরূহ। রদ্দুল মুহতার - ১/৫৫৯; মারাকিল ফালাহ - পৃ. ২০০; হাশিয়াতুত তাহতাভী - পৃ. ১৯৯;...
View Detailsউত্তর :- আল্লাহ তাআলা ব্যতীত অন্য কারো নামে মান্নত করা এবং তার দ্বারা নিজের উদ্দেশ্য হাসিল হওয়ার বিশ্বাস শিরকের অন্তর্ভূক্ত। সুরা ফাতির - ১৩; সুরা আ’রাফ - ১৯৭; হাশিয়াতুত তাহতাভী - পৃ. ৬৯৩; ফাতাওয়া মাহমুদিয়া - ১/২৮২; ফাতাওয়া রশিদিয়া - পৃ....
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে জিহাদ বলা হয় দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য কাফেরদের সাথে শ্রম দিয়ে সম্পদ নিয়ে বা কথা দিয়ে প্রচেষ্টা চালানোকে। তবে স্বীয় প্রবৃত্তি, শয়তান ও গুনাহগারদের বিরোধিতা করাও জিহাদের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে তাবলীগে যাওয়াও আভিধা...
View Detailsউত্তর: ইসলামী আকিদা-বিশ্বাস অনুযায়ী শিয়ারে ইসলাম বা ইসলামের নিদর্শনাবলী এবং উলামায়ে কেরাম কে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা কুফরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি উক্ত বাক্য উলামায়ে কেরামের হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে বলা হয় তাহলে কুফরী হবে। আর যদি উক্ত বাক...
View Detailsউত্তর: ইসলামী আকিদা-বিশ্বাস অনুযায়ী সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম ক্ষমাপ্রাপ্ত ও সত্যেও মাপকাঠি। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুমদের কে সত্যেও মাপকাঠি না মানে তাহলে সে গোমরাহ ও পথভ্রষ্ঠ। ...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী নামাযের বিধান অস্বীকার করা কুফরী আর অমান্য করা গোমরাহী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি এ কথা বলার দ্বারা নামায অস্বীকার করা উদ্দেশ্য না হয় তাহলে ঈমান নষ্ট হবে না, কিন্তু গুনাহ হবে। তবে যদি অস্বীকার করার উদ্দেশ্যে ব...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী শিআ’রে ইসলাম তথা ইসলামের নিদর্শনাবলীকে ঠাট্টা বিদ্রুপ করার দ্বারা ঈমান চলে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে আযানের আওয়াজ শুনার পর বিরক্তি প্রকাশের দ্বারা ঈমান নষ্ট হবে না। তবে এমনটিও করা অনুচিত। তবে যদি বিদ্রুপাত্মক...
View Details