Category: আকিদা

উত্তর: কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী বুঝা যায় যে, জিহাদ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ফরজ বিধান। যা কেয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীর কোন না কোন স্থানে বিদ্যমান থাকবে। সুতরাং  প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করে জিহাদের ধারাবাহিকতাকে অস্বীকার করে তাহলে...

উত্তর: ইসলামী আকীদা বিশ্বাস অনুযায়ী অকাট্যভাবে প্রমাণিত কোন বিধান অস্বীকার বা ঠাট্টা - বিদ্রুপ করার দ্বারাও ঈমান চলে যায়। তবে অমান্য করার দ্বারা ঈমান না গেলেও মারাত্মক গুনাহগার হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যক্তি যদি হারামকে হারাম মনে করে। কিন্তু কা...

উত্তর: কুরআনে কারীমে স্পষ্ট বর্ণনা অনুযায়ী ইসলাম আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম। সুতরাং বর্ণিত সূরতে হিন্দু ধর্মকে ভালো মনে করা নিতান্তই গোমরাহী, পথভ্রষ্টতা এবং গুনাহের কাজ। এ ধরণের ধারণা পোষণ করা থেকে বেঁচে থাকা উচিৎ।     আলে...

উত্তর: কুরআন হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী অদৃশ্য ও ভবিষ্যতের খবর একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই জানেন, এ ব্যাপারে কাউকে জিজ্ঞাসা করা, বলা ও বিশ্বাস করা হারাম ও ঈমান বহির্ভূত কাজ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে রাশিফল গণনা ও তাতে বিশ্বাস করা হারাম ও ঈমান বহির্ভুত ক...

উত্তর: হাদীস শরীফে নবী সা. এর সুস্পষ্ট ঘোষণা- কোন স্থান বা কালের মধ্যে অকল্যাণ নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে কোন স্থান বা কাজের ব্যাপারে অকল্যাণ বা কুলক্ষী হওয়ার বিশ্বাস রাখা ঠিক না।     সুরা তালাক, ০৩, সুনানে আবু দাউদ ২-৫৪৭,...

উত্তর :- ঈমানদারদের চাওয়া পাওয়ার একমাত্র কেন্দ্রস্থল হল আল্লাহ তাআলা। তিনি ব্যতিত কারো কাছে কোন জিনিস প্রার্থনা করা হারাম। সম্মান হিসেবে মাজারে চুম্বন করা না জায়েয। জা্ন্নাত বা অন্য কোন কিছুর প্রার্থনা করাও সুস্পষ্ট হারাম।   জামে’ তিরমিযী-...

উত্তর :- ইসলামের বিধান মোতাবেক কোন কিছু চাওয়ার একমাত্র কেন্দ্রস্থল হল মহান আল্লাহ তাআলা। তিনি ব্যতিত অন্য কারো কাছে এমনকি নবী বা রাসূলের কাছেও কোন জিনিস চাওয়া যাবে না।   সুরা আ’রাফ - ১৮৮; জামে’ তিরমিযি- ২/৭৮; আল বাহরুর রায়েক - ২/৫২০; কিফায়...

উত্তর:- শরীয়তের মুলনীতি হলো যেই জিনিসকে শরীয়ত অপরিহার্য করে নেওয়া বিদআত এবং গুনাহের কাজ। আর যদি কেউ এট না করে তাদেরকে গালমন্দ করা হয় তাহলে তা ছেড়ে দেয়া আবশ্যক। সুতরাং আল্লাহর হাবিবের শানে দরূদ পড়া এবং বর্ণিত আয়াত পড়া শরয়ী দৃষ্টিতে সাধারণ অনুমতি থা...

উত্তর:- আমাদের সমাজের কিছু সরলমনা অবুঝ মুসলমান ইয়া নবী বলাকে আল্লাহর রাসূল সা. এর শানে দরূদ পাঠ করা মনে করে পড়ে তাদের জন্য এ আমল করা সঠিক নয়। কেননা রাসূল সা., থেকে বর্ণিত কোন হাদিস গ্রন্থে সালাত ও সালাম এ অধ্যায়ে এ ধরনের কোন দরূদের উল্লেখ নেই। কেউ...

উত্তর:- নাম রাখার ক্ষেত্রে ইসলামের অনুশাসন হলো, এমন শব্দ নির্বাচন করতে হবে, যাতে কোন প্রকার শিরক বা শিরকের গন্ধও না থাকে। আর আব্দুন নবী বা আব্দুর রাসূল জাতীয় শব্দে আবদ (গোলাম বা দাস) শব্দ আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য  কারো সাথে যুক্ত করায় শিরকের আশংকা তৈরী...

উত্তর:- হাজির নাজির তথা সর্বস্থানে সর্বসময় উপস্থিত থাকা ও সব কথা শোনার গুণ বা সিফাত কেবল আল্লাহ তাআলার  জন্যই প্রযোজ্য ও প্রমাণিত। অন্য কারো জন্য এ ধরণের গুণাবলী যুক্ত করা অন্যায় ও অবৈধ। বিধায়, প্রশ্নে বর্ণিত পীরের মুরিদ যদি এই আকিদা রেখে“ইয়া রাসূ...

উত্তর :- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকিদা হলো মুনাফিকরা কাফেরের অন্তর্ভূক্ত। আর কাফেরের ঠিকানা জাহান্নাম। সুতরাং উবাই বিন সলূল মুনাফিক হওয়া স্পষ্ট। বিধায়, সেও জাহান্নামি। অতএব তার সম্পর্কে জান্নাতী হওয়ার আকিদা পোষণ করা ও সেটাকে জন সমাজে বয়ান করা সঠিক...

উত্তর: হাজির-নাজির আল্লাহ তাআলার গুন অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা সব জায়গায় সব সময় বিদ্যমান এবং সব কিছু দেখেন এটা রাসূল সা. এর গুন নয়। অতএব, প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে রাসূল সা. এর উপর দরুদ পড়ার সময়  তিনি ঐ মজলিসে উপস্থিত হন এরকম বিশ্বাস ...