উত্তর :- ঈদুল আযহায় ঈদগাহে পৌঁছার আগ পর্যন্ত পথে পথে উচ্চস্বরে তাকবীর বলে বলে যাবে। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ৪/১৯২-১৯৪; দারাকুতনী ২/৪৪-৪৫; ইলাউস সুনান ৮/১১৪-১১৯; বাদায়েউস সানায়ে ১/৬২৫; আলমুহীতুল বুরহানী ২/৫১৩; ফাতাওয়া খানিয়া ১/১৮৩ ....
View Detailsউত্তর :- আইয়ামে তাশরীকের কোনো নামায কাযা হয়ে গেলে ঐ দিনগুলোর মধ্যে তার কাযা আদায় করলে তাকবীর বলা ওয়াজিব। কিন্তু এই কাযা পরবর্তী অন্য সময় আদায় করলে বা আইয়ামে তাশরীকের আগের কাযা নামায ঐ দিনগুলোতে আদায় করলে তাকবীর বলা ওয়াজিব নয়। -বাদায়েউস স...
View Detailsউত্তর :- উচ্চস্বরে একবারই তাকবীর বলা ওয়াজিব। -ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; রদ্দুর মুহতার ২/১৭৮...
View Detailsউত্তর :- সুন্নত, নফল, বিতর নামাযের পর তাকবীর ওয়াজিব নয়। -বাদায়েউস সানায়ে ১/৪৬২; মাবসূত সারাখসী ২/৪৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২...
View Detailsউত্তর: বিশুদ্ধ মত অনুযায়ী অধীনস্তদের সদকায়ে ফিতর আদায়ের ক্ষেত্রেও তাদের পক্ষ থেকে যে আদায় করবে তার অবস্থানস্থল ধর্তব্য হবে। সুতরাং যারা প্রবাসে থাকেন তাদের নাবালেগ সন্তান দেশে থাকলেও প্রবাসের মূল্য হিসাবে সদকায়ে ফিতর আদায় করবেন। -বাদায়েউস সানায়...
View Detailsউত্তর: হাঁ, স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীর সদাকাতুল ফিতর আদায় করে দেওয়ার যেহেতু প্রচলন আছে তাই স্বামী স্ত্রীর সদাকাতুল ফিতর আদায় করে দিলে আদায় হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে তার অনুমতি নেওয়া জরুরি নয়। এবং এ কারণে স্বামী সওয়াবের অধিকারী হবে। নাফে রাহ. বলেন...
View Detailsউত্তরঃ- শিরিক বা অবৈধ বস্তুবিহীন তাবীজ প্রদান শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সংখ্যাতত্ত্ব দ্বারা যদি শিরিক জাতীয় কোন কিছু বা অবৈধ কোন কিছু উদ্দেশ্য না হয়, তাহলে তা ঈমানের জন্য ক্ষতিকর নয়। অতঃপর প্রশ্নে উল্লেখিত হাদিসের গনক ও সংখ্যা...
View Detailsউত্তর: প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তিকে একদিনের ইতিকাফ কাযা করতে হবে। আর তা সামনের রমযানেও কাযা করতে পারবে। এজন্য সে কোন একদিন সূর্যাস্তের পর থেকে পরের দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত মসজিদে ইতিকাফ করবে। অবশ্য রমযানের বাইরে ইতিকাফটি ...
View Detailsউত্তর: হ্যাঁ, আযান দেওয়ার জন্য ইতিকাফকারী মুয়াযযিনের কামরায় যাওয়া জায়েয। এ কারণে ইতিকাফ নষ্ট হবে না। আলমুহীতুল বুরহানী ৩/৩৮০; রদ্দুল মুহতার ২/৪৪৫; আলবাহরুর রায়েক ২/৩০৩)...
View Detailsউত্তর: পুরুষের ইতিকাফ সহীহ হওয়ার জন্য শরয়ী মসজিদ হওয়া জরুরি। নামায-ঘরে ইতিকাফ সহীহ হবে না। তাই ইতিকাফে বসতে চাইলে মসজিদেই বসতে হবে। খানা আনা-নেওয়ার জন্য কেউ না থাকলে ইতিকাফ অবস্থায় খানা নেওয়ার জন্য বাড়ি যেতে পারবেন।...
View Detailsউত্তর: বুঝমান নাবালেগের ইতিকাফ সহীহ। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্য থেকেই ইতিকাফে বসা উচিত । কেননা রমযানের শেষ দশকের ইতিকাফ অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ ইবাদত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ...
View Detailsউত্তর: বিনিময় নিয়ে ইতিকাফ করা বা করানো সম্পূর্ণ নাজায়েয। কারণ ইতিকাফ একটি ইবাদত। আর ইবাদতের বিনিময় দেওয়া-নেওয়া নাজায়েয। ঐ লোকের ইতিকাফ দ্বারা সুন্নতে মুয়াক্কাদা (কেফায়া) এর দায়িত্ব আদায় হবে না। জামে তিরমিযী ১/৫১; তাবয়ীনুল হাকায়েক ৬...
View Detailsউত্তর: হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার ইতিকাফ সহীহ হয়েছে। কেননা ইস্তেঞ্জার জরুরুতে মসজিদের বাইরে যাওয়া জায়েয। আর মসজিদের ইস্তেঞ্জাখানা না থাকলে এজন্য বাসা-বাড়িতে যাওয়াও জায়েয। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রা. বলেন, রা...
View Detailsউত্তর:- ইতিকাফরত ব্যক্তি পেশাব-পায়খানার জন্য মসজিদের বাইরে গেলে আসা যাওয়ার পথে পথ চলতে চলতে সালাম আদান-প্রদান করতে পারবে। তদ্রƒপ এসময় পথ চলতে চলতে কারো সাথে অল্পস্বল্প কথাও বলতে পারবে। এতে ইতিকাফের ক্ষতি হবে না। উম্মুল ...
View Detailsউত্তরঃ- ওয়াকফ সহীহ হওয়ার জন্যে ওয়াকফের নিয়তে ক্রয় করার পাশাপাশি মৌখিক স্বীকৃৃতিও জরুরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে ক্রয়-কৃত ফ্যানটিতে ওয়াকফ সাব্যস্ত না হওয়ায় তা পরিবর্তন করা বৈধ। - আদ দুররুল মুখতার বিহামিশি রদ্দিল মুহতারঃ-৪/৩৪৮, আল ...
View Details