উত্তর : ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর বলার সময় হাত উঠানো সুন্নত। ওয়াজিব নয়। তাই কেউ হাত না উঠালেও তার নামায হয়ে যাবে। এ কারণে সাহু সিজদা করতে হবে না। তবে ইচ্ছাকৃত এমনটি করা ঠিক নয়। -তাবয়ীনুল হাকায়েক ১/২৮৫;...
View Detailsউত্তর : খুতবা ঈদের নামাযেরই অংশবিশেষ। তাই খুতবার পরেই জানাযার নামায আদায় করা উচিত। হাকীমুল উম্মত থানভী রাহ., যফর আহমাদ উসমানী রাহ. বলেন, বিশৃঙ্খলা ও ছত্রভঙ্গের কারণে যেমনিভাবে আগে ঈদ ও জুমআ পড়ে জানাযা পড়ার কথা ফকীহগণ বলেন। একই কার...
View Detailsউত্তর : যিলহজ্বের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর কোনো কথা বলার আগেই একবার তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। পুরুষরা হালকা আওয়াজে পড়বে আর মহিলারা নিম্ন আওয়াজে পড়বে। একের অধিকবার বলা সুন্নত বা মুস্...
View Detailsউত্তর : ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর বলার সময় হাত উঠানো সুন্নত। ওয়াজিব নয়। তাই কেউ হাত না উঠালেও তার নামায হয়ে যাবে। এ কারণে সাহু সিজদা করতে হবে না। তবে ইচ্ছাকৃত এমনটি করা ঠিক নয়। -তাবয়ীনুল হাকায়েক ১/২৮৫;...
View Detailsউত্তর : খুতবা ঈদের নামাযেরই অংশবিশেষ। তাই খুতবার পরেই জানাযার নামায আদায় করা উচিত। হাকীমুল উম্মত থানভী রাহ., যফর আহমাদ উসমানী রাহ. বলেন, বিশৃঙ্খলা ও ছত্রভঙ্গের কারণে যেমনিভাবে আগে ঈদ ও জুমআ পড়ে জানাযা পড়ার কথা ...
View Detailsপ্রশ্নঃঈদের নামাজের ইমামতি একজন করলে আর অপর জন খুতবা দিলে এর হুকুম কি? উত্তরঃইসলামী শরীয়তে ঈদের নামায ও খুতবাহ একই হুকুমে তাই খুতবাহ পাঠ করা ও ইমামতির ক্ষেত্রে একজন হওয়াই উত্তম।তবে একজন খুতবাহ পাঠ করা আর অপরজন নামায পড়ানো নিষিদ্ধ নয়।সুতরাং প্রশ্নে...
View Detailsপ্রশ্নঃ ঈদের নামাজে অতিরিক্ত তাকবীর বলা ওয়াজিব, কিন্তু উক্ত ছয় তাকবীরের কোন একটি বাদ পরলে সেই নামাযের হুকুম কি? উত্তরঃদুই ঈদের নামাযের অতিরিক্ত তাকবীর সহ অন্য যে কোন ওয়াজিব ছুটে গেলে বা কম বেশী হলে সিজদায় সাহু ওয়াজিব হওয়াটাই সাভাবিক। তবে ঈদের নামা...
View Detailsউত্তর :- কোনো ব্যক্তি ইমামের তাশাহহুদ অবস্থায় জামাতে শরিক হলে তার নামাযও সহীহ হবে। এক্ষেত্রে ইমাম সাহেবের সালামের পর দাঁড়িয়ে স্বাভাবিক নিয়মেই দুই রাকাত নামায পড়বে। অর্থাৎ প্রথম রাকাতের শুরুতেই অতিরিক্ত তাকবীরগুলো বলে নিবে। অতপর সূরা-কিরাত পড...
View Detailsউত্তর :- ঈদের নামাযের এক রাকাত ছুটে গেলে ইমামের সালামের পর দাঁড়িয়ে আগে সূরা-কিরাত পড়বে এরপর রুকুর আগে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে। -ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৬১৯; আলমুহীতুল বুরহানী ২/৪৯২; কিতাবুল আছল ১/৩২২; ফাতহুল কাদী...
View Detailsউত্তর:- ঈদের নামাযে প্রথম রাকাতের কিরাত অবস্থায় শরিক হলে তাকবীরে তাহরীমার পর নিজে নিজে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে। অতপর বাকি নামায যথানিয়মে ইমামের সাথে আদায় করবে। -ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৬১৯; আলমুহীতুল বুরহানী ২/৪৯২; কিতাবুল...
View Detailsউত্তর :- ঈদুল আযহার নামায প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন পুরুষের উপর ওয়াজিব। মেয়েদের উপর ওয়াজিব নয়। মেয়েরা ঈদের নামাযের জন্য ইদগাহে যাবে না। তেমনিভাবে নিজ গৃহে নিজেরা জামাত করেও পড়বে না। অর্থাৎ নাফে রাহ. বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. তাঁর ...
View Detailsউত্তর :- তাকবীরে তাশরিকের দিনগুলোতে আদায়কৃত ফরজ নামাযের পর তাকবীর বলা ওয়াজিব। এবং ঐ দিনগুলো কাযা হওয়া নামাযগুলোও যদি আইয়ামে তাশরিকের ভিতর আদায় করেন। তাহলে ঐ কাযা নামায আদায়ের পরও তাকবীরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। রদ্দুল মুহতার - ১/১৭৯; ফাতাওয়া ...
View Detailsউত্তর :- ইমাম সাহেব খুৎবা দেওয়ার ইচ্ছায় মিম্বরে বসার পর থেকে খুৎবা শেষ করা পর্যন্ত কথা বলা তাসবীহ নামায ইত্যাদি পড়া মাকরূহ। তাই খুৎবা চলাকালে মুক্তাদিরা ইমামের খুৎবা মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করবে। তারা তাকবীরে তাশরীক বা অন্য কোন দোআ পড়বে না। ...
View Detailsউত্তর :- যে কোন নামাযে অনিচ্ছাকৃতভাবে ওয়াজিব ছুটে গেলে সাজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয়। তবে, বিশৃংখলা ও ফেৎনা হওয়ার সম্ভাবনার কারণে ঈদ ও জুমআর নামায এক্ষেত্রে স্বতন্ত্র। অর্থাৎ, এ উভয়টার সাজদায়ে সাহু না দিলেও নামায সহিহ হয়ে যাবে। তাই ঈদের নামাযে অতিরিক্ত ত...
View Detailsউত্তর :- ইদের নামাযের বিধান অন্যান্য নামাযের বিধানের মতই। তাই একজন মুসল্লি তখনই কোন রাকাত পেয়েছেন বলে ধরা হবে যখন তিনি ইমামকে কমপক্ষে রুকুতে পান। তাই কোন ব্যক্তি ইমামকে তাশাহহুদ অবস্থায় পাইলে তিনি কোন জামাত পেয়েছেন বলে হবে। তবে তিনি কোন ...
View Details