উত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী অকাট্য দলীল দ্বারা প্রমাণিত শরীয়তের কোন বিষয়কে অস্বিকার করলে কাফের হয়ে যাবে। অন্যথায় ফাসেক ও গোমরাহ বলা হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত সফরকে অস্বিকার করলে কাফের হয়ে যাবে। অন্যান্য...
View Detailsউত্তরঃ- ইসলামী আকীদা-বিশ্বাস অনুযায়ী হাজির নাজিরের গুন একমাত্র আল্লাহ তায়ালার জন্য। অন্য কারো সাথে এই গুন সম্পৃক্ত করা হারাম। সুতরাং হুজুর স. কে হাজির নাজির মনে করা জায়েয নেই। বরং ঈমান পরিপন্থি বিশ্বাস। সর্বাবস্থায় এমন আকীদা বিশ্বাস থেকে বেঁচে থাক...
View Detailsউত্তরঃ- কোরআন হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী আলীমুল গাইব তথা অদৃশ্যের খবর রাখেন একমাত্র আল্লাহ তায়ালা, অন্য কেহ নয়। সুতরাং রাসূলুল্লাহ সাঃ কে আলীমুল গায়েব মনে করা কুফরী। এমন আকীদা পোষণকারীর ঈমান নবায়ন করা আবশ্যক। - আল কুরআনঃ সুরা নামল, আায়াতঃ...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সকল প্রকার যাদু-টোনা হারাম। তাই কালো জাদুও হারাম। এবং এর মাধ্যমে জীনদের বশ করা ও তাদের কাছ হতে সহযোগীতা গ্রহণ করাও হারাম, কবিরা গুণাহ। আল মিনহাজ – ২/২২১; ফাতাওয়া শামি – ১/৪৪; আল ঈদুল ইসলামি – ১৪/৪৭।...
View Detailsউত্তর :- দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর যেকোন একটিকে অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে। আর হাশর তথা পরকাল দীনের আবশ্যকীয় বিষয়গুলোর একটি। তাই হাশরে বিশ্বাস না রাখলে সে কাফের হয়ে যাবে। তাফসিরে কাবীর – ৬/৭৩; রদ্দুল মুহতার – ১/২৭৭; জাওয়াহিরুল ফিকা...
View Detailsউত্তর :- কোরান-সুন্নাহর বর্ণনা মোতাবেক নবী সা. সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী। তাই, নবী সা.কে সত্ত্বাগতভাবে মাটির তৈরী হওয়া- অস্বীকার করা প্রকারান্তরে কোরান-হাদিসের বর্ণনাকে অস্বীকার করা। আর পবিত্র কোরানের কোন আয়াত বা বিধানকে অস্বীকার করলে স...
View Detailsউত্তর :- কোন মুসলমান ঈমানদার ব্যক্তি এমন কোন কাজে শরীক হয় যা স্পষ্টত কুফরি। তাহলে তার ঈমান চলে যায়। তাই কোন মুসলমান বিধর্মীদের ধর্মীয় রীতি-আচার পালনে অংশগ্রহণ করলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। এবং সে কাফের হয়ে যাবে। তবে, যদি সে কেবল দেখার জন্যই গিয়ে থাক...
View Detailsউত্তরঃ- কুরআন কারীম আল্লাহর বানী। আল্লাহ ভুলের উর্ধ্বে। এই আকীদা বিশ্বাস রাখা ইমানের অংশ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত কেউ যদি মনে করে যে কুরআনে ভুল আছে, তাহলে তার ঈমান থাকবে না। ঐ ব্যাক্তির উচিৎ তওবা করে এজাতীয় আকীদা থেকে ফিরে আসা এবং ঈমানকে নবায়ন করা। ...
View Detailsউত্তরঃ- ইসলাম অত্যন্ত আত্মমর্যাদা সম্পন্ন। ইসলামী শরীয়ত কখনোই তার অনুসারীদেরকে বিধর্মীদের সংস্কৃতি পালনের বা সাদৃশ্যতা অর্জনের অনুমতি দেয় না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে হিন্দুদের মন্দির পূজায় যাওয়া মুসলমানের জন্য বৈধ নয়। তবে যদি মন্দিরে গিয়ে পূজা...
View Detailsউত্তরঃ- হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ব্যাতীত বাকিরা জাহান্নামী। যারা পরিপূর্ণ কুফুরীর দরজায় পৌঁছবে, তারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী। আর বাকিরা নিজ কর্ম অনুযায়ী সাজা ভোগ পরবর্তিতে জান্নাতে যাবে। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত আহলে সুন্নত ওয়াল জা...
View Detailsউত্তরঃ- রাসূল সাঃ এর ছায়া না থাকার বিষয়টি জাল ও জয়ীফ রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে। অথচ তার বিপরিতে সহীহ বর্ণনার দ্বারা রাসূল সাঃ এর ছায়া থাকার বিষয়টি প্রমাণিত। সুতরাং “রাসূল সাঃ এর দেহ মোবারকের ছায় পড়তো না” কথাটি সহীহ নয়। -হাদিউল আরওয়াহঃ-২২...
View Detailsউত্তরঃ- তাকদীর বা লওহে মাহফুজে বান্দার ভবিষ্যৎ কর্ম লিপিবদ্ধ থাকার অর্থ হলো বান্দার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালার এলেমের বহিঃপ্রকাশ। এমনটি নয় যে লিখা থাকার কারণে বান্দা উক্ত কাজ করতে বাধ্য। বরং সে তার পূর্ণ স্বাধীনতা অনুযায়ী তার কর্ম সম্পাদন করবে...
View Detailsউত্তরঃ- “চোখ লাগা” তথা বদনজর হাদীসে নববী দ্বারা প্রমাণীত। সুতরাং এটা বিশ্বাস করলে কোন সমস্যা নাই। - সহীহুল বুখারীঃ- ২/৮৫৪, সুনানুত তিরমিজিঃ- ২/২৬, হাশিয়াতুস সিন্দী আলা হামিশি সহীহিল বুখারীঃ- ২/৮৫৪, ...
View Detailsউত্তরঃ- আল্লাহ তায়ালা স্থান, কাল ও পাত্র হতে পবিত্র। আল্লাহ তায়ালা কোনো বিশেষ স্থান বা সর্বত্র বিরাজমান থাকার আকীদা সহীহ নয়। কোরআন-হাদীসে যে সকল স্থানে আল্লাহ তায়ালা কোনো স্থান, কাল ও পাত্রে বিদ্যমান থাকার কথা বলা হয়েছে, সেখানে তার অর্থ হলো আল...
View Detailsউত্তরঃ- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা অনুযায়ী নবীগন ছাড়া আর কেউ মা’সুম নয়। আমাদের নবী সাঃ এর মত আরো দশজন নিঃষ্পাপ ওলী থাকার আকীদা গোমরাহী। যিনি এমন আকীদা পোষণ করেন তিনি পথভ্রষ্ঠ ও গোমরাহ। -শরহু ফিকহিল আকবারঃ- ৩৪৯, আত তা’রীফাতঃ-...
View Details