উত্তর :- তাকবীরে তাশরিকের দিনগুলোতে যদি কোন ব্যক্তির নিজের অতিরিক্ত সম্পদ নিসাব পরিমাণ হয় বা তৎমূল্যের জমি থাকে। তাহলে তার উপর কোরবানি ওয়াজিব। আদ দুররুল মুখতার - ৬/৩১২; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৩৭; আহসানুল ফাতাওয়া - ৭/৫০৬; ফাতাওয়া রহিমিয়া -...
View Detailsউত্তর :- কোরবানি সহিহ হওয়ার জন্য পশু ত্রুটি মুক্ত হওয়া জরুরী। তবে শিং না থাকা এমন ত্রুটি নয় যার কারনে কোরবানি সহীহ হয় না। তবে যে পশুর জন্মগতভাবেই শিং না হবে তা দিয়ে কোরবানি করা জায়েয আছে। ফাতাওয়া শামি - ৬/৩২২; বাদায়েউস সানায়ে’ ৬/৩০২; আল ...
View Detailsউত্তর :- পশু হালাল হওয়ার জন্য পশু যবাই করার বিসমিল্লাহ বলা জরুরী। ইচ্ছাকৃতভাবে বিসমিল্লাহ ছেড়ে দিলে পশু হালাল হবে না। তবে ভুলে না বললে কোন অসুবিধা নাই। আদ দুররুল মুখতার - ৬/২৯৯; আল হিদায়া - ৪/৪৩৫; মাজমাউল আনহার - ৪/১৫৪; আপকে মাসায়েল আওর ...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির পশু বা তার অংশ দ্বারা উপকৃত হওয়া মাকরূহ। তাই তার রশি বা জুল বা মালা নিজে ব্যবহার না করে সদকা করে দিবে। হাশিয়া রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২৮; ফাতাওয়া তাতার খানিয়া - ১৭/৪৪২; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া - ৬/৪৯০।...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির পশু ক্রয়ের পর মারা গেলে পরবর্তীতে আরেকটা পশু ক্রয় করা না করার বিষয়টা নির্ভর করবে কুরবানির দাতার উপর। যদি সে ধনী হয় তাহলে আরেকটা ক্রয় করতে হবে। আর যদি দরিদ্র হয় তাহলে আরেকটা ক্রয় করার প্রয়োজনীয়তা নাই। হাশিয়া রদ্দুল মুহতা...
View Detailsউত্তর :- কোরবানির পশুর চামড়ার হুকুম গোশতের মতই নিজেও ব্যবহার করতে পারবে। অন্যকেও দিতে পারবে। হাশিয়া রদ্দুল মুহতার - ৬/৩৩৮; ফাতাওয়া সিরাজিয়্যা - ১/৩৮৯; ফাতাওয়া তাতার খানিয়া - ১৭/৪৪৬; ফাতাওয়া হাক্কানিয়া - ৬/৪৯০।...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির পশু দ্বারা শরীয়ত সম্মত যে কোন ধরণের উপকার্জন সহীহ। তাই কুরবানির পশুর চর্বি দ্বারা সাবান বানানো জায়েয। আল বিনায়াহ - ১৪/৩৯৬; আল বাহরুর রায়েক - ৮/৩২৭; ফাতাওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ - ১৫/৫৭৭; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল - ৫/৪৭৭।...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির পশুকে এমন ত্রুটি থেকে মুক্ত থাকতে হবে যা সাধারণত পশুর সুস্থতার ক্ষেত্রে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। যেমন অতিরিক্ত দুর্বল হওয়ার কারণে হাটতেই না পারা। বা কোন অঙ্গ পরিপূর্ণ রূপে বা অধিকাংশ না থাকা। সুতরাং উপরে বর্ণিত কোন ত্রুটি কোন পশুর মধ্...
View Detailsউত্তর :- কুরবানির গোশত তিনভাগে বন্টন করা মুস্তাহাব। আর এ গোশত নিজেও খেতে পারবে আবার অন্যকেও দিতে পারবে। তবে এ গোশত হতে কোনভাবেই কাউকে পারিশ্রমিক দেয়া যাবে না। সুরা হজ - ৩৬, রদ্দুল মুহতার - ৬/৩২৮, ফাতাওয়া সিরাজিয়া - ৩৮৯।...
View Detailsউত্তর :- নেসাব পরিমাণ এমন প্রত্যেক ব্যক্তির উপর আলাদা আলাদাভাবে কুরবানি করা ওয়াজিব। একজনের পক্ষ থেকে কুরবানি অন্যজনের জন্য যথেষ্ট হবে না। তাই পরিবারের সদস্যদের উপার্জন আলাদা আলাদা হয় আর প্রত্যেকের সম্পদ নেসাব পরিমাণ হয় তাহলে প্রত্যেকের উপরই পৃথক ...
View Detailsউত্তর :- আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্তির ইচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি ভিন্ন ভিন্ন নিয়তে একই কোরবানির পশুতে শরীক হওয়া জায়েয। আর কাযা করাটাও তো আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের জন্যই তাই এতে কোন সমস্যা নাই। সকলের কোরবানি আদায় হয়ে যাবে। ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৫১; আ...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে একটি গরু উট বা মহিষের মধ্যে সর্বোচ্চ সাতজন শরিক মিলে কুরবানি করতে পারবে। তবে শর্ত হলো সকল শরিকের ভাগ সমান হতে হবে। তাই প্রত্যেক গরুতে যদি সমান অংশ হিসেবে নির্দিষ্ট সাত জনের পক্ষ থেকে কুরবানি করা হয় তাহলে কুরবানি সহি হবে। অন্যথা...
View Detailsউত্তর :- যবেহ হালাল হওয়া ও যবেহকৃত প্রাণী হালাল হওয়ার জন্য শর্ত হলো আল্লাহর নাম বলা। তাই যবেহ করার আল্লাহর নাম নেয়ার জন্য বিসমিল্লাহ বলে থাকলে শেষের -হা উচ্চারণ না হলেও তার কোরবানি হালাল হবে ও উক্ত পশুর গোশত খাওয়া বৈধ হবে। রদ্দুল মুহতার...
View Detailsউত্তর :- প্রতিটি আমলের সহিহ হওয়া না হওয়া নিয়তের উপর নির্ভরশীল। তাই আকিকার নিয়তে কোন পশু যবাই করার দ্বারা কুরবানি আদায় হবে না। তাকে অন্য কোন পশু দিয়ে কুরবানি আদায় করা জরুরী। বাদায়েউস সানায়ে’ ৬/৩৯০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৫/৩৩৯; আল আশবাহ ওয়ান ...
View Detailsউত্তর :- অসিয়তকৃত কোরবানির পশু যদি অসিয়তকারীর সম্পদ হতে কেনা হয় তাহলে তার গোশত কেউ খেতে পারবে না। বরং পুরা গোশত গরীব মিসকিনদের মাঝে সদকা করে দিতে হবে। আর যদি অসিয়ত কারীর সম্পদ হতে না কিনে কোরবানি দাতা নিজের সম্পদ হতে পশু ক্রয় করেন। তাহলে সে কোরবান...
View Details