উত্তরঃ- কোনো কিছু কুড়িয়ে পাওয়ার পর সাধ্যমতো তার মালিক তালাশ করা আবশ্যক। মালিক পাওয়া না গেলে কোনো গরীবকে দান করে দিবে। আর নিজে গরীব হলে নিজের জন্যেও রাখতে পারবে। পরে মালিকের সন্ধান পাওয়া গেলে তাকে ফিরিয়ে দিবে বা মূল্য আদায় করবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ...
View Detailsউত্তরঃ- আমাসতের জিনিস তার মালিকের হাতে পৌঁছে দেয়াই শরীয়াহর নিয়ম। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তি তার হাতে আমানতের বস্তুগুলো বিক্রি করে তার মূল্য নিজের কাছে সারা জীবন রেখে সংরক্ষণ করা আবশ্যক। যতক্ষণ না আমানত দাতার সংবাদ পৌঁছে। পৌঁছলে তার নিকট ফিরিয়ে...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়য়তের দৃষ্টিতে অন্যের সম্পদ দৃষ্টির অগোচরে নেয়া কে চুরি বলা হয়। সুতরাং বিধবা হওয়ার মিথ্যা পরিচয় দিয়ে ভাতা গ্রহন চুরির অন্তর্ভূক্ত না হলেও ধোকার অন্তর্ভূক্ত। যা গুনাহের কাজ। - জামিউত তিরমিজিঃ- ১/২৪৫, রদ্দুল মুহতারঃ- ৪/৮২, ফাত...
View Detailsউত্তরঃ- এমন মূল্যহীন কুড়ানো বস্তু যা তার মালিক তালাশ না করার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে, তা কুড়িয়ে ব্যাবহার করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত জুতাটি উপরে বর্ণিত বৈশিষ্ট্য পূর্ণ হলে তা কুড়িয়ে ব্যাবহার করা বৈধ হয়েছে। অন্যথায় বৈধ হয়নি। -সহীহুল বুখা...
View Detailsউত্তরঃ- কিতাব স্বত্ব বর্তমান সমাজ প্রচলনে মালের অন্তর্ভূক্ত। আর কারো মালিকানাধীন সম্পদ তার অনুমতি ব্যাতীত হস্তক্ষেপ করা নিষেধ। তাই মূল লাইব্রেরীর অনুমতি ছাড়া কিতাব ছাপানো জায়েয নেই। -মিশকাতুল মাসাবিহঃ- ১/২৫৫, রদ্দুল মুহতারঃ-৪/৫০১, জাদীদ ...
View Detailsউত্তরঃ- মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা টাকা-পয়সা স্বর্ণ ইত্যাদি রিকাজ বা মাদিনের অন্তর্ভূক্ত। আর রিকাজ বা মাদিনের এক-পঞ্চমাংশ রাস্ট্রীয় কোষাগারে দিতে হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে এক-পঞ্চমাংশ রাস্ট্রীয় কোষাগারে দিতে হবে। ...
View Detailsউত্তরঃ- মূল্যবান বস্তু নষ্ট হওয়ার আশংকা থাকলে তা উঠিয়ে নেওয়া উত্তম। নষ্ট হওয়ার আশংকা না থাকলে উঠানোর প্রয়োজন নেই। তবে কেউ উঠিয়ে ফেললে মালিক পাওয়ার সম্ভাবনা থাকা পর্যন্ত ঘোষণা করতে হবে। এবং মালিককে পাওয়া গেলে তাকে তা ফেরৎ দিতে হবে।...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী মালিকানাধীন বস্তু পাওয়া গেলে ঘোষণার মাধ্যমে মালিকের নিকট পৌঁছে দেয়া আবশ্যক। আর মালিক না পাওয়া গেলে উপযুক্ত ব্যাক্তিকে দেওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে নদিতে ভাটা পড়লে যে মাল পাওয়া যায়, তা ...
View Detailsউত্তর :- কুড়িয়ে পাওয়া বস্তুর ব্যাপারে শরীয়তের সিদ্ধান্ত হলো যথা সম্ভব উক্ত বস্তুকে তার মালিকের কাছে পৌছিয়ে দিতে হবে। তা সম্ভব না হলে উক্ত মালকে মালিকের পক্ষ থেকে সদকা করে দিতে হবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রচারের পরও মূ...
View Detailsউত্তর: পাওয়া বস্তু যত সাধারণই হোক না কেন তার মালিক কে খোঁজ করতে হবে। মালিক পাওয়া গেলে তাকে দিয়ে দিতে হবে। তবে যদি পাওয়া বস্তু এমন সাধারণ কিছু যা মালিক খোঁজ করবে না। তাহলে ঐ বস্তুর মালিককে দীর্ঘদিন খোঁজ করা জরুরী নয়। যদি মলিক না পাওয়া যায়, এবং ঐ ব্যক্...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের মূল নীতি অনুযায়ী কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদ মালিককে পৌঁছে দেয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত আছে ভুলে মোবাইলে চলে আসা টাকা সাধ্যমত চেষ্টা করে মালিককে পৌঁছে দিতে হবে। তবে যদি একান্ত ভাবে পৌঁছাতে না পারে তাহলে ওই প...
View Detailsউত্তর: শরীয়তের নীতিমালা অনুযায়ী শরয়ী কাজীর নিকট কোন ব্যক্তি চোর হিসেবে প্রমাণিত হলে এবং চুরিকৃত সম্পদ নিসাব পরিমাণ হলে তার হাত কাটা আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যক্তি যদি কাজীর নিকট চোর হিসেবে প্রমাণিত হয় এবং তার চুরিকৃ...
View Details