উত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী পরিমানযোগ্য একই বস্তু কমবেশি করে লেনদেন করা জায়েয নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে নতুন “একশত টাকা” একশত বিশ টাকায় লেনদেন করা বৈধ হবে না। -আল ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবায়াঃ-২/১৯৪, আল ফিকহুল ...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতি অনুযায়ী ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতা এবং বিক্রেতা যে মূল্য নির্ধারণ করে তাই মূল্য হিসাবে ধরা হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের সন্তুষ্টিতে যা মূল্য নির্ধারণ করা হবে তাই ধর্তব্য। -বাদা...
View Detailsউত্তরঃ- শরিয়তের নীতিমালা অনুযায়ী কর্মের বিনিময় গ্রহন করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে ইন্টারনেটে বিভিন্ন কাজের বিনিময় গ্রহন করাও বৈধ। -ফাতহুল ক্বদীরঃ-৯/১৩৩, ফাতাওয়া আলমগীরীঃ-৪/৫৬৪, কিতাবুল ফাতাওয়াঃ-৩/১৩৭,  ...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী ইজাব-কবুল তথা প্রস্তাব ও গ্রহনের মাধ্যমে লেনদেন চুক্তি সম্পুর্ণ হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু যায়েদ এবং ওমরের মধ্যকার চুক্তি উভয়ের সন্তুষ্টিতে প্রস্তাব ও গ্রহনের মাধ্যমে সম্পাদন হয়েছে, তাই লেনদে...
View Detailsউত্তর : - প্রশ্নোক্ত লেনদেনটি কিছু শর্ত সাপেক্ষে জায়েয। শর্তসমূহ হচ্ছে, চুক্তির সময় ইটের পরিমাণ, সাইজ, গুণগত মান নির্ধারিত করতে হবে। আর ইট বুঝিয়ে দেওয়ার তারিখ এবং কোথায় হস্তান্তর করবেÑ এসব বিষয় সুস্পষ্ট করে নিতে হবে। আর মেয়াদ শেষে ক্রেতাকে ইটই...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নের বর্ণনা অনুযায়ী আপনার জন্য বিক্রেতার কাছে ঐ আমের ক্ষতিপূরণ দাবি করা জায়েয হবে না। কেননা, আপনার প্রতিবেশী ব্যবসায়ী আপনার পক্ষ থেকে আম কিনে তা বুঝে নিয়েছে। পরবর্তীতে আপনি আমগুলো পাঠানোর জন্য বিক্রেতার কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন এবং সে ...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে দোকান থেকে দুধ নিয়ে আসার পর ক্রেতার পক্ষ থেকে কোনো প্রকার ত্রুটি ছাড়া যদি দুধ জাল দেওয়ার পর তা নষ্ট হয়ে থাকলে দোকানী থেকে দুধের আরেকটি প্যাকেট নিতে পারবে। আর দুধ না দিতে পারলে টাকা ফেরত দিতে হবে। কিন্তু যদি দুধ ক্রেতা...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে যদি কোন ব্যক্তি নিজের জায়গায় পুকুর খনন করে অত:পর সেখানে পানি হেফাজত করে এবং তা দেখা-শুনা করে, তাহলে ঐ পানি তার মালিকানা হওয়ায় তা ক্রয়-বিক্রয় করা জায়েয আছে। - আল হিদায়া- ৩/২০, হাশিয়া ইবনে আবেদীন-৭/২৫৮,...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে একই বস্তু ভিন্ন চুক্তিতে পরস্পর লেনদেন করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ের সন্তুষ্টিতে পণ্যের একাধিক ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। এবং এর প্রচলনও রয়েছে। তাই উক্ত পদ্ধতিতে লেনদেন করা সহিহ হবে। বা...
View Detailsউত্তর: হানাফি মাজহাবের ফতোয়াযোগ্য মতামত হলো; ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের সন্তুষ্টিতে বেচা-কেনার মধ্যে বহুল প্রচলিত কোন শর্ত করলে ক্রয়-বিক্রয়ের চাহিদার বিপরীত হলেও ক্রয়-বিক্রয় শুদ্ধ হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু ফ্রি সার্ভিসের শর্তে ক্রয়-বিক্রয়...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে অন্যের মালিকানাধীন বস্তু ক্রয়-বিক্রয় করা জায়েয নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু পিতা-মাতার জীবিতাবস্থায় সন্তানরা তাদের পিতা-মাতার সম্পদের মালিক হয় না, তাই তাদের জীবিত থাকাকালে তাদের সম্পত্তি বিক্রি করা জায়েয হবে না। ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে ঋণ দাতার জন্য বন্ধককৃত বস্তু থেকে উপকৃত হওয়া বৈধ নয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে উক্ত বন্ধককৃত জমি থেকে দুই এক বছর যে ফায়দা ভোগ করা হলো তা সুদের অন্তর্ভুক্ত হবে, যা হারাম। তবে এক্ষেত্রে সঠিক পদ্ধতি হল জমির মালিক ঋণ দাতাকে জমি...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের কল্যাণার্থে বিক্রিত পণ্য ক্রয়-মূল্য থেকে কম-বেশ না করে মূল দামে ফেরত নেয়া ও দেয়া উভয়টাই বৈধ। বরং হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী অধিক সাওয়াবের কাজ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে ফেরত দেয়ার শর্তে কোন পণ্য ক্রয় করাতে ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে শ্রমিককে তার শ্রমের দ্বারা সৃষ্ট বস্তু থেকে পারিশ্রমিক দেয়া প্রচলনের ভিত্তিতে বৈধ আছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে পশু বর্গা দেয়া এবং পারিশ্রমিক হিসেবে দুধ এবং লভ্যাংশের অর্ধেক দেয়া বৈধ হবে। ফাতাওয়ায়ে কা...
View Detailsউত্তর: শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী শরীয়াহ কর্তৃক বা ব্যবসায়িক মহলে পণ্য হিসাবে স্বীকৃত এমন বস্তু পরস্পর সম্মতিতে লেনদেন করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে নিজের নামের লাইসেন্স ভাড়া দেয়া জায়েয হবে না। আল বাহরুর রায়েক ৭-৫০৭, ফিকহুল বুয়ু ১-২...
View Details