উত্তর : তালহা যেহেতু বোর্ডের লেখাটি মনে মনে পড়েছে তাই তার নামায নষ্ট হয়নি। তবে মাকরূহ হয়েছে। ভবিষ্যতে এমনটি করা থেকে বিরত থাকবে। অবশ্য তার ঐ নামায আদায় হয়ে গেছে। তা পুনরায় পড়তে হবে না। -আলবাহরুর রায়েক ২...
View Detailsউত্তর : হাঁ, নামাযের প্রথম বা শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের স্থানে সূরা ফাতিহা পড়ে ফেললে সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে। তাই আপনার সাহু সিজদা দেওয়া ঠিক হয়েছে। -আলমুহীতুল বুরহানী ২/৩১৩; ফাতাওয়া খানিয়া ১/১২১; হালবাতুল মুজাল...
View Detailsউত্তর : হাঁ, নামাযের প্রথম বা শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের স্থানে সূরা ফাতিহা পড়ে ফেললে সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে। তাই আপনার সাহু সিজদা দেওয়া ঠিক হয়েছে। -আলমুহীতুল বুরহানী ২/৩১৩; ফাতাওয়া খানিয়া ১/১২১; হালবাতুল মুজাল্লী ২/৪৪৪; ...
View Detailsউত্তর : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম কুরআন মাজীদের স্বতন্ত্র একটি আয়াত, যা দুই সূরার মাঝে পার্থক্য করার জন্য আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। সুতরাং মুসল্লিদেরকে পরিপূর্ণ খতম শোনাতে চাইলে যে কোনো একটি সূরার শুরুতে উঁচ...
View Detailsউত্তর :- কুরআন মাজীদ খতম করার ক্ষেত্রে সূরা ইখলাস তিনবার পড়ার কোনো বিধান শরীয়তে নেই। সাহাবা-তাবেয়ীন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। ফিকহবিদগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবীতে কুরআন খতমের সময় সূরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ঠিক নয়। তাই এ...
View Detailsউত্তর : নামাযের শেষ বৈঠক ফরয। তা তরক করলে বা ভুলে ছুটে গেলে নামায ফাসেদ হয়ে যায়। প্রশ্নে উল্লেখিত অবস্থায় ইমাম সাহেব শেষ বৈঠক না করে দাঁড়িয়ে যাওয়ার কারণে এবং পঞ্চম রাকাতের সিজদার আগ পর্যন্ত বৈঠকে ফিরে না আসা...
View Detailsউত্তর : হাঁ, ঐ আলেম ঠিক বলেছেন। ইমামের কোনো ভুল হলে সুবহানাল্লাহ বলে লোকমা দেওয়া সুন্নত। কেননা একাধিক হাদীসে সুবহানাল্লাহ বলে লোকমা দেওয়ার কথা উল্লেখ হয়েছে। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ...
View Detailsউত্তর : ফজরের সুন্নত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, لا تدعوا ركعتي الفجر، وإن طردتكم الخيل. তোমরা ফজরের সুন্নত ছেড়ে দিও না। যদিও সৈন্যবাহিনী...
View Detailsউত্তর : নামাযে যতটুকু কেরাত পড়া হবে এর কোনো অংশে নামায ভেঙ্গে যাওয়ার মতো ভুল হলে নামায ভেঙ্গে যাবে। চাই ঐ ভুল নামায হয়ে যায় এ পরিমাণ কেরাত পড়ার ভেতরে হোক বা পরে হোক। নামায হয়ে যায় এ পরিমাণ পড়ার পর ভুল হলে ন...
View Detailsউত্তর : নামাযে কেরাত পড়তে গিয়ে আটকে গেলে এবং মাসনুন কেরাত পরিমাণ পড়া না হয়ে থাকলে তার জন্য লোকমা নেওয়াও জায়েয। তেমনিভাবে লোকমা না নিয়ে অন্যস্থান থেকে পড়াও জায়েয। আর যদি মাসনুন কেরাতও পড়া হয়ে যায় তাহলে...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলা ফরজ। আর তাকবীরে তাহরীমা বলার সময় কান বরাবর হাত তোলা ও বাধা -সুন্নাত। তাই, জনৈক ব্যক্তি দাড়ানো অবস্থায় তাকবীরে তাহরীমা বলে রুকুতে গিয়ে ইমামের সাথে শরীক হয় তাহলে তার নামায শুদ্ধ হয়ে যাবে। হ্যা...
View Detailsউত্তর :- আসরের নামাযের সময় কখন থেকে শুরু হয় সে ব্যাপারে হানাফি ও সালাফিদের ওলামাদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে। ছায়া বা প্রতিবিম্বের হিসেবে যখন কোন মানুষের ছায়া (মূল ছায়া ব্যতিরেকে) তার দ্বিগুণ হবে তখন থেকেই আসরের ওয়াক্ত শুরু হবে। আর সালাফিরা বলেছেন- ছায়া...
View Detailsউত্তর : উল্লিখিত মাসআলাটি সহীহ। আছর এবং ঈশারের পূর্বের চার রাকআত সুন্নাতের প্রথম বৈঠকে দুরূদ শরীফ এবং দুআয়ে মাছুরা পড়া উত্তম। আছর ও ঈশার পূর্বের চার রাকআত সুন্নাত, মূলত সুন্নাতে গায়রে মুআক্কাদা। আর সুন্নাতে গায়রে মুআক্কাদা নফলের ন্যায়। তাই প্রতি দু’র...
View Detailsউত্তর : নামায সহীহ হয়েছে। কারণ উভয় রাকআতে একই সূরা পাঠ করলে নামায ফাসেদ হয় না; তবে ইচ্ছাকৃত এমন করলে মাকরূহ হয়। আর অনিচ্ছায় হলে মাকরূহও হবে না। প্রশ্নোল্লিখিত ইমাম সাহেব যেহেতু অনিচ্ছায় পড়েছেন তাই কারাহাত ব্যতিরেকেই সালাত সহীহ হয়েছে। (সুনানে আবু দ...
View Detailsউত্তর :- কোনো ব্যক্তি নামাযে মাসবুক হলে ইমাম সাহেব সালাম ফিরানোর পর দাঁড়িয়ে স্বীয় নামায আদায় করার পর তাকবীরে তাশরীক বলবে। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ৪/২৩৯-২৪০; বাদায়েউস সানায়ে ১/৪৬২; রদ্দুল মুহতার ২/১৮০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২...
View Details