উত্তর :- কবিরা গুনাহকারী ব্যক্তি ফাসেকের অন্তর্ভূক্ত। আর ফাসেকের সাক্ষ্য শরয়ীভাবে সাধারণত গ্রহণযোগ্য হয় না। তবে হ্যা, যদি এবিষয়ে অন্য কাউকে সাক্ষী হিসেবে না পাওয়া যায় আর কাজির কাছে তার সাক্ষ্যের ব্যাপারে সততার শত ভাগ নিশ্চয়তা থাকে। তাহলে অপারগ অবস্থ...
View Detailsউত্তর :- কোন মামলায় রায় দেয়ার জন্য বাদী ও বিবাদিকে স্বশরীরে বা প্রতিনিধির মাধ্যমে আদালতে উপস্থিত থাকা জরুরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে অনুপস্থিত ভাইয়ের পক্ষ থেকে অন্য ভাইকে মামলা পরিচালনা করার অনুমতি দেয়া হয়ে থাকে। তাহলে সে কোন প্রকার শর্ত ছাড়াই...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী বিচার ব্যবস্থায় হত্যাকে কয়েক প্রকারে বিভক্ত করা হয়। এবং প্রত্যেক প্রকারের জন্য আলাদা আলাদা বিধান আরোপ করা হয়। আর হত্যার প্রকারগুলোর একটা হলো কতলে শিবহে আমাদ তথা, বাহ্যত ইচ্ছাকৃত হত্যার মত। এ ধরনের হত্যার ক্ষেত্রে দিয়ত ও কাফফারা উভয়টা ও...
View Detailsউত্তর:- ইসলামী শরীয়তে একজন অমুসলিমের সাক্ষ্য মুসলমানদের জন্য তখনই ধর্তব্য হবে যখন বিষয়টা মুসলমানের পক্ষে হবে। মুসলমানদের বিপক্ষে একজন অমুসলিমের সাক্ষ্য কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিধায় প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে হিন্দুদের সাক্ষ্য মুসলমানদের পক্ষে হলে গ্রহণয...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের দৃষ্টিতে মুসলমানদের কাজি বানানোর দায়িত্ব মুসলমান হাকিমের উপর। যদি মুসলমান হাকিম না থাকে তখন এ দায়িত্ব বর্তাবে মুসলিম উম্মাহর উপর। তবে যদি কোন অমুসলিম হাকিম মুসলমানদের জামাতের অনুমতি নিয়ে কোন মুসলমানকে কাজি হিসেবে নির্ধারণ করে তাহরে...
View Detailsউত্তরঃ হাদীসের ভাষ্যমতে ৩ ধরনের ব্যাক্তি শরীয়তের হুকুম পালনের ব্যাপারে আদিষ্ট নয়। তারা হলো পাগল ঘুমন্ত ব্যাক্তি ও নাবালেগ শিশু। সুতরাং প্রশ্নে বর্নিত সুরতে স্বামী পাগল হওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা করার দ্বারা স্বামীর উপর কেসাস আ...
View Detailsউত্তরঃ শরীয়তের বিধানে চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্যর দ্বারা যেমন যিনা সাব্যস্ত হয় তেমনি কেউ চারবার নিজে স্বীকারোক্তি দিলেও সে যিনাকারী বলে গন্য হবে।আর শরয়ী শাস্তি প্রয়োগ করার জন্য ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া জরুরী। তাই প্রশ্নে বর্নিত স...
View Detailsউত্তরঃ শরীয়তের মূল নীতি হলো পরস্পর বিবাহ সহিহ হয় এরকম দুজন মহিলাকে একসাথে একজন পুরুষের জন্য বিবাহ করা বৈধ আছে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু ফাতেমার সাথে তার সৎ মার বিবাহ বৈধ আছে (সৎমাকে ছেলে ধরে নিলে) বিধায় যায়েদ স...
View Detailsউত্তরঃ শরীয়তে মুমুর্ষ অবস্থায় অপরিচিত ব্যক্তির জন্য ওসিয়ত করলে তা গ্রহণযোগ্য হয়ে যাবে। বিধায় মুমূর্ষ অবস্থায় কারো জন্য ঋনের কথা স্বীকার করলে তাও গ্রহণযোগ্য হবে । দলিলঃহেদায়া ৩/২৪১ বাহরুর রায়েক ৭/৪৩১ ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী যাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদের সাথে দেখা করা বৈধ আর যাদেরকে বিবাহ করা জায়েজ তাদের সাথে দেখা করা নাজায়েজ। সুতরাং প্রশ্নের বর্ণিত মামি ও চাচী যেহেতু গায়রে মাহরাম তাই তাদের সাথে দেখা করা নাজায়েজ।...
View Detailsউত্তর: শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী শরয়ী দন্ডবিধি কার্যকরের ক্ষমতা আদালতের। সুতরাং প্রশ্নের বর্ণিত সুরতে দেশের সাধারন বিচারকরা শরয়ী দন্ডবিধি ব্যতীত অন্য বিষয়ে শরয়ী আইন বাস্তবায়ন করতে পারবে। ...
View Detailsউত্তর: বিচারক কোন আমলই সাক্ষী হতে পারবে না, কাজীও সাক্ষী ভিন্ন হওয়া আবশ্যক। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে কাজী সাহেব যে মামলায় ফায়সালা দিবে সেই মামলায় সাক্ষী হতে পারবে না, অন্য মামলায় পারবে। ...
View Details