উত্তরঃ- বিবাহের প্রস্তাব কবুল করার সময় ”ইনশাআল্লাহ” শব্দ ব্যবহার করলে বিবাহ সংঘটিত হয়না ,তাই প্রশ্নে বর্নিত সুরতে বিবাহ সংঘটিত হবেনা -আল ফিকহুল হানাফী ওয়া আদিল্লাতুহুঃ-২/২৩৫, হেদায়াঃ-২/৪৮৩, আল মুহিতুল বুরহানীঃ-৪/৪৯৪...
View Detailsউত্তরঃ- বিবাহ সহিহ হওয়ার জন্য সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন দুইজন পুরুষ বা একজন পুরুষ দুইজন মহিলার সাক্ষদান আবশ্যক , সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে জ্বীনের আসর করা ব্যক্তি সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন না হওয়ায় বিবাহ সহিহ হবেনা -আল লুবাব...
View Detailsউত্তরঃ- ওলীমা খাওয়ানো সর্বসম্মতিক্রমে সুন্নত, যা চা-নাশতা, মিষ্টি ও অন্য যে কোন খাদ্য দ্বারা আদায় হয়ে যাবে। -মুসলিম শরিফঃ-১/৪৫৮; হাদীস নং- ১৪২৭, ফাতাওয়া আলমগীরীঃ- ৫/৩৯৭, আপকে মাসায়েল আওর উনকা হলঃ- ১/৩০৯, কিফায়াতুল মুফতীঃ...
View Detailsউত্তরঃ- শরিয়তের মুলনীতি অনুযায়ী ওকীল হওয়ার জন্য কিছু নির্ধারিত গুনাবলী রয়েছে যেমনঃ- প্রাপ্ত বয়স্ক ও জ্ঞানবান হওয়া। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে বিবাহের ওকীলের ক্ষেত্রেও নির্ধারিত গুনাবলী পাওয়া যাওয়া আবশ্যক। -তাবয়ীনুল হাকা...
View Detailsউত্তরঃ- কুরআন সুন্নাহর বর্ণনা অনুযায়ী আল্লাহ, রাসূল ও আসমানী কিতাবে বিশ্বাসী পরস্পর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করা বৈধ। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে বর্তমানে যদি প্রকৃত কোন আহলে কিতাব পাওয়া যায় তাহলে বিবাহ অবৈধ হবেনা। তবে নিজের ধর্ম ক...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী গুনাগুন সমৃদ্ধ সাক্ষীর উপস্থিতিতে ইজাব কবুল তথা প্রস্তাব ও গ্রহন বিবাহ শুদ্ধ হওয়ার জন্য অন্যতম শর্ত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যদিও হুজুর মোবাইলে বিয়ে পড়িয়েছেন, এতদাসত্বেও যদি ইজাব কবুল স্বাক্ষীদ্বয় শু...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী কাম উত্তেজনার সাথে কামোদ্দীপক নারির যৌনাঙ্গ দেখার দ্বারা হুরমতে মুসাহারা বৈবাহিক সুত্রে আত্মীয়তা নিষিদ্ধ হওয়া সাব্যস্ত হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে যেহেতু মহিলা বৃদ্ধা হওয়ার কারণে উত্তেজনা নেই, তাই...
View Detailsউত্তর :- প্রশ্নোক্ত কথার কারণে বিবাহের সাথেসাথেই আপনার স্ত্রীর উপর এক তালাকে বায়েন পতিত হয়ে গেছে। তাই তখনি আপনাদের পৃথক হয়ে যাওয়া আবশ্যক ছিল। অথবা নতুনভাবে বিবাহ করে সংসার করা দরকার ছিল। কিন্তু তা না করে একত্রে বসবাস করে আপনি মারাত্মক ভুল করেছেন।...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে কামোত্তেজনার সাথে কামোদ্দীপক কোন নারীর যৌনাঙ্গ দেখার দ্বারা হুরমতে মুসাহারাত তথা বৈবাহিক আত্মীয়তার সম্পর্ক তৈরী নিষিদ্ধ হওয়া - সাব্যস্ত হয়। আর উক্ত মহিলা যেহেতু বৃদ্ধা। তাই তার লজ্জাস্থান কামো্দ্দীপনার সাথে দেখলে হুরমতে মুসাহারাতের...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে গুণাগুণসমৃদ্ধ সাক্ষীর উপস্থিতিতে ইজাব-কবুল করার দ্বারা বিবাহ সংঘটিত হয়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যে মেয়ের নামে ইজাব-কবুল করা হয়েছে তার সাথেই বিবাহ হয়েছে। যাকে দেখানো হয়েছে তার সাথে নয়। উল্লেখ্য এমন প্রতারণা করা মারাত্মক গুন...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কোন মহিলার পূর্ব সংঘটিত বিবাহ বলবৎ থাকাবস্থায় পরবর্তিতে অন্যত্রে বিয়ে দিতে পারবে না। দিলেও তা বৈধ হবে না। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু মেয়ে পূর্ব থেকেই একটি বিয়েতে আবদ্ধ তাই উক্ত দ্বিতীয় বিয়ে শুদ্ধ হয়নি। রদ্...
View Detailsউত্তর: শরীয়তে দৃষ্টিতে পুরুষ স্ত্রীর ভরন-পোষন, শারীরিক চাহিদা পূরণ ও মোহর ইত্যাদি আদায়ে সক্ষম থাকলে যে কোন সময়ে যে কোন বয়সের মেয়েকে বৈধভাবে বিবাহ করতে পারবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি কোন বৃদ্ধ লোক যুবতি মেয়েকে বিবাহ করে, তাহলে তাতে শরয়ী কোন...
View Detailsউত্তর:- বিবাহ সংঘঠিত হওয়ার সময় ইজাব-কবুল শ্রবণের জন্য সাক্ষী থাকা জরুরী। এছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সাক্ষী থাকা জরুরী নয়। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত বিবাহের সময় মেয়ের কাছে থেকে অনুমতি নেওয়ার জন্য সাক্ষী প্রেরণের সমাজ প্রচলিত পদ্ধতি...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে মেয়ের মহরের মধ্যে অভিভাবকের হস্তক্ষেপ করার অধিকার আছে। আর পিতা হলো প্রধান অভিভাবক। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে পিতার জন্য মেয়ের মহরের টাকায় হস্তক্ষেপ করা এবং সেই টাকা দিয়ে মেয়ের জন্য কোন কিছু খরিদ করা সবই বৈধ আছে।...
View Detailsউত্তর :- শরয়ী গ্রহণযোগ্য কারণ ছাড়া কাউকে আর্থিক দণ্ড দেয়া বৈধ নয়। আর গ্রহণযোগ্য কারণবশত স্ত্রীকে তালাক দেয়া স্বামীর বৈধ অধিকার। তাই কাউকে তালাক দেয়া বা না দেয়ার উপর ভিত্তি করে আর্থিক জরিমানা করা বা অন্য কোন শাস্তি দেয়া জায়েয নেই। উক্ত জরিমানার...
View Details